বিমান বিধ্বস্ত
স্টাফ রিপোর্টার
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বুধবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, ২১ জুলাই উত্তরার মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় নানা রকম অবিশ্বাস ও সন্দেহ তৈরি হয়েছে। এটা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্য যে, পতিত ফ্যাসিবাদ বিভিন্ন ঘটনায় এতো বেশি মিথ্যা বলতো যে, মানুষ এখন সরকারি প্রতিষ্ঠানের তথ্যকে আর বিশ্বাস করে না। রাষ্ট্র ও সরকারের প্রতি নাগরিকদের এমন গণ-অবিশ্বাস আমাদের আগামীর পথচলার ক্ষেত্রে বড় ধরনের হুমকি।
তিনি বলেন, জোর করে মানুষের বিশ্বাস-অবিশ্বাস ভাঙ্গা যায় না। তাই তদন্ত কমিটিতে নাগরিকদের অন্তর্ভুক্ত করে বস্তুনিষ্ঠ তথ্য সামনে নিয়ে আসতে হবে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব বলেন, মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে অবিশ্বাস শুরু থেকেই তোলা হয়েছে। আহতদের সংখ্যা ও অবস্থা নিয়েও নানা গুঞ্জন বাতাসে ভাসমান। একই সঙ্গে বিধ্বস্ত বিমানের ফিটনেস, পাইলটের দক্ষতা ইত্যাদি নিয়ে নানা রকম সন্দেহ ও অবিশ্বাস ছড়িয়ে পড়েছে। এটা রাষ্ট্র ও নাগরিকের সম্পর্কের জন্য ইতিবাচক বিষয় নয়। সেজন্য প্রকৃত আহত ও নিহতের সংখ্যা নির্ধারণ করার জন্য মাইলস্টোন স্কুলের শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্ত করে তদন্ত কমিটি গঠন করা হোক। ঘটনাস্থল স্কুল হওয়ার কারণে সেখানে কতজন ছিলো তা বের করা কঠিন কিছু হবে না। ফলে হতাহতের সংখ্যা নিয়ে সন্দেহ-অবিশ্বাস দূর করাও কঠিন কিছু না।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে থাকা বিমান কেনার সময় নানা দুর্নীতি ও অনিয়মের কথা বিভিন্ন সময়ে সংবাদ মাধ্যমে এসেছে। অভ্যুত্থানের পরে এখনই সময় সামরিকখাতের দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করা। তাই প্রশিক্ষণ বিমানসহ বিমান বাহিনীর বিমান, অস্ত্র ইত্যাদি সম্পর্কে একটি সামগ্রিক পর্যবেক্ষণ ও তদন্ত হওয়া উচিত বলে আমরা মনে করি। সেজন্য বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা যেতে পারে।
অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ বলেন, হতাহতদের চিকিৎসা এবং ক্ষতিপূরণ প্রদানে সরকার আন্তরিক হবে বলেই আমরা বিশ্বাস করি। এই সরকার দেশ গঠনের প্রত্যয় নিয়ে গঠিত একটি সরকার। এই ধরনের দুর্ঘটনা ও তৎপরবর্তী ব্যবস্থাপনায় এই সরকার একটি উত্তম দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক সেটাই আমাদের প্রত্যাশা।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বুধবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, ২১ জুলাই উত্তরার মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় নানা রকম অবিশ্বাস ও সন্দেহ তৈরি হয়েছে। এটা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্য যে, পতিত ফ্যাসিবাদ বিভিন্ন ঘটনায় এতো বেশি মিথ্যা বলতো যে, মানুষ এখন সরকারি প্রতিষ্ঠানের তথ্যকে আর বিশ্বাস করে না। রাষ্ট্র ও সরকারের প্রতি নাগরিকদের এমন গণ-অবিশ্বাস আমাদের আগামীর পথচলার ক্ষেত্রে বড় ধরনের হুমকি।
তিনি বলেন, জোর করে মানুষের বিশ্বাস-অবিশ্বাস ভাঙ্গা যায় না। তাই তদন্ত কমিটিতে নাগরিকদের অন্তর্ভুক্ত করে বস্তুনিষ্ঠ তথ্য সামনে নিয়ে আসতে হবে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব বলেন, মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে অবিশ্বাস শুরু থেকেই তোলা হয়েছে। আহতদের সংখ্যা ও অবস্থা নিয়েও নানা গুঞ্জন বাতাসে ভাসমান। একই সঙ্গে বিধ্বস্ত বিমানের ফিটনেস, পাইলটের দক্ষতা ইত্যাদি নিয়ে নানা রকম সন্দেহ ও অবিশ্বাস ছড়িয়ে পড়েছে। এটা রাষ্ট্র ও নাগরিকের সম্পর্কের জন্য ইতিবাচক বিষয় নয়। সেজন্য প্রকৃত আহত ও নিহতের সংখ্যা নির্ধারণ করার জন্য মাইলস্টোন স্কুলের শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্ত করে তদন্ত কমিটি গঠন করা হোক। ঘটনাস্থল স্কুল হওয়ার কারণে সেখানে কতজন ছিলো তা বের করা কঠিন কিছু হবে না। ফলে হতাহতের সংখ্যা নিয়ে সন্দেহ-অবিশ্বাস দূর করাও কঠিন কিছু না।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে থাকা বিমান কেনার সময় নানা দুর্নীতি ও অনিয়মের কথা বিভিন্ন সময়ে সংবাদ মাধ্যমে এসেছে। অভ্যুত্থানের পরে এখনই সময় সামরিকখাতের দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করা। তাই প্রশিক্ষণ বিমানসহ বিমান বাহিনীর বিমান, অস্ত্র ইত্যাদি সম্পর্কে একটি সামগ্রিক পর্যবেক্ষণ ও তদন্ত হওয়া উচিত বলে আমরা মনে করি। সেজন্য বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা যেতে পারে।
অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ বলেন, হতাহতদের চিকিৎসা এবং ক্ষতিপূরণ প্রদানে সরকার আন্তরিক হবে বলেই আমরা বিশ্বাস করি। এই সরকার দেশ গঠনের প্রত্যয় নিয়ে গঠিত একটি সরকার। এই ধরনের দুর্ঘটনা ও তৎপরবর্তী ব্যবস্থাপনায় এই সরকার একটি উত্তম দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক সেটাই আমাদের প্রত্যাশা।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিশেষ আদেশ রাষ্ট্রপতি নয়, প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে জারি করার কথা বলেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
২ ঘণ্টা আগেপরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৫ ঘণ্টা আগে