
বিশেষ প্রতিনিধি

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, মানুষের প্রকৃত পরিচয় নিহিত তার চরিত্রে। অর্থ, বংশ পরিচয়, বিদ্যা কিংবা পদমর্যাদা কোনো ব্যক্তিকে সত্যিকার অর্থে মহান করে তোলে না; বরং উন্নত চরিত্রই একজন মানুষকে সমাজে শ্রদ্ধার আসনে বসায়। চরিত্রই মানুষের জীবনের প্রকৃত অলঙ্কার।
আজ (শুক্রবার) বিকালে পঞ্চগড়ে সদর উপজেলার দারুল উলুম মদিনাতুল ইসলাম মাদরাসা মাঠে তৌহিদী জনতার উদ্যোগে শানে রেসালাত সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, উন্নত চরিত্রের অধিকারী ব্যক্তিরাই সমাজে শান্তি, ন্যায়বিচার ও সৌহার্দ্যের পরিবেশ তৈরি করে। চরিত্রবান মানুষ সমাজকে করে তোলে সুন্দর, নিরাপদ ও মানবিক। আর চরিত্রহীন মানুষ অনাচার, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। চরিত্রবান মানুষ যেমন নিজের কল্যাণ বয়ে আনে, তেমনি সমাজকেও আলোকিত করে তোলে।
তিনি আলেম-ওলামাদের সান্নিধ্যে চরিত্র সংশোধন করার জন্য সকলকে অনুরোধ জানান।
ধর্ম উপদেষ্টা আরো বলেন, চরিত্রহীন কোন ব্যক্তিকে আমরা জাতির আদর্শ বলতে পারি না। জাতির আদর্শ হতে হলে তাকে উন্নত চরিত্রের অধিকারী হতে হবে। আর এই উন্নত চরিত্র সকল বৈশিষ্ট্যের সন্নিবেশ ঘটেছে হযরত মুহাম্মদ (স.)এর চরিত্রে। আল্লাহপাক মানুষের চরিত্রের পরিপূর্ণতা দেয়ার জন্যই হযরত মুহাম্মদ (স.) কে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন।
উন্নত চরিত্রের গুরুত্ব তুলে ধরে উপদেষ্টা বলেন, উন্নত চরিত্র ছাড়া কোনো জাতি বা সমাজ টিকে থাকতে পারে না। তাই আমাদের উচিত সত্য, ন্যায়, নম্রতা ও সহানুভূতির চর্চা করে নিজেদের চরিত্র গঠন করা। তিনি সকলকে পাপাচার, অন্যায়, দুর্নীতি, সুদ, ঘুষ প্রভৃতি খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ করেন।
সম্মেলন বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি মাওলানা মোঃ আব্দুল হান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে জামিয়া ফারুকিয়া মাগুরার পরিচালক মাওলানা মাহমুদুল আলম বক্তৃতা করেন।
এর আগে উপদেষ্টা পঞ্চগড় সদর উপজেলার মাগুরা ইউনিয়নে জামিয়া ফারুকিয়া মাদরাসা
জামে মসজিদে জুমার নামাজে খুতবা দেন।

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, মানুষের প্রকৃত পরিচয় নিহিত তার চরিত্রে। অর্থ, বংশ পরিচয়, বিদ্যা কিংবা পদমর্যাদা কোনো ব্যক্তিকে সত্যিকার অর্থে মহান করে তোলে না; বরং উন্নত চরিত্রই একজন মানুষকে সমাজে শ্রদ্ধার আসনে বসায়। চরিত্রই মানুষের জীবনের প্রকৃত অলঙ্কার।
আজ (শুক্রবার) বিকালে পঞ্চগড়ে সদর উপজেলার দারুল উলুম মদিনাতুল ইসলাম মাদরাসা মাঠে তৌহিদী জনতার উদ্যোগে শানে রেসালাত সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, উন্নত চরিত্রের অধিকারী ব্যক্তিরাই সমাজে শান্তি, ন্যায়বিচার ও সৌহার্দ্যের পরিবেশ তৈরি করে। চরিত্রবান মানুষ সমাজকে করে তোলে সুন্দর, নিরাপদ ও মানবিক। আর চরিত্রহীন মানুষ অনাচার, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। চরিত্রবান মানুষ যেমন নিজের কল্যাণ বয়ে আনে, তেমনি সমাজকেও আলোকিত করে তোলে।
তিনি আলেম-ওলামাদের সান্নিধ্যে চরিত্র সংশোধন করার জন্য সকলকে অনুরোধ জানান।
ধর্ম উপদেষ্টা আরো বলেন, চরিত্রহীন কোন ব্যক্তিকে আমরা জাতির আদর্শ বলতে পারি না। জাতির আদর্শ হতে হলে তাকে উন্নত চরিত্রের অধিকারী হতে হবে। আর এই উন্নত চরিত্র সকল বৈশিষ্ট্যের সন্নিবেশ ঘটেছে হযরত মুহাম্মদ (স.)এর চরিত্রে। আল্লাহপাক মানুষের চরিত্রের পরিপূর্ণতা দেয়ার জন্যই হযরত মুহাম্মদ (স.) কে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন।
উন্নত চরিত্রের গুরুত্ব তুলে ধরে উপদেষ্টা বলেন, উন্নত চরিত্র ছাড়া কোনো জাতি বা সমাজ টিকে থাকতে পারে না। তাই আমাদের উচিত সত্য, ন্যায়, নম্রতা ও সহানুভূতির চর্চা করে নিজেদের চরিত্র গঠন করা। তিনি সকলকে পাপাচার, অন্যায়, দুর্নীতি, সুদ, ঘুষ প্রভৃতি খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ করেন।
সম্মেলন বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি মাওলানা মোঃ আব্দুল হান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে জামিয়া ফারুকিয়া মাগুরার পরিচালক মাওলানা মাহমুদুল আলম বক্তৃতা করেন।
এর আগে উপদেষ্টা পঞ্চগড় সদর উপজেলার মাগুরা ইউনিয়নে জামিয়া ফারুকিয়া মাদরাসা
জামে মসজিদে জুমার নামাজে খুতবা দেন।

চলতি বছরের জুনে শুরু হওয়া ওমরাহ মৌসুমে এরই মধ্যে রেকর্ড ৪০ লাখের বেশি বিদেশি হাজি সৌদি আরবে পৌঁছেছেন, যা আগের বছরের পুরো মৌসুমের তুলনায়ও বেশি।
১৮ ঘণ্টা আগে
মসজিদ শুধু নামাজের স্থান নয়। এটি মুসলিম সমাজের হৃদয়কেন্দ্র। যেখানে আধ্যাত্মিকতা, নৈতিকতা ও সামাজিক চেতনাসমবেত হয়। ইসলামের সূচনালগ্নে মসজিদ ছিল জ্ঞান, নেতৃত্ব, ন্যায়বিচার এবং সমাজকল্যাণের কেন্দ্র। নবী করিম (সা.) মসজিদের মিম্বর থেকে যেমন ঈমান ও আমলের দাওয়াত দিতেন, তেমনি সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা
২১ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি একজন বক্তা প্রিয় নবীজিকে ‘সাংবাদিক’ অভিধায় অভিহিত করে চরম বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন। দেশের ধর্মীয় অঙ্গনে পক্ষে-বিপক্ষে এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে। বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর। এ ধরনের বিষয়ে পক্ষপাতদুষ্ট না হয়ে বস্তুনিষ্ঠভাবে বিশ্লেষণ করা আবশ্যক।
২১ ঘণ্টা আগে
মানবদেহে রক্তের আয়ু গড়ে ১২০ দিন। এ সময় পুরোনো লোহিত রক্তকণিকা নষ্ট হয়ে যায় এবং অস্থিমজ্জা থেকে নতুন রক্তকণিকা তৈরি হয়। প্রতিদিনই শরীরে কোটি কোটি নতুন রক্তকণিকা জন্ম নেয় এবং পুরোনো কণিকা ধীরে ধীরে নষ্ট হয়। তাই সুস্থ ব্যক্তির রক্তদান নিরাপদ, কারণ শরীর খুব দ্রুতই সেই ঘাটতি পূরণ করে নেয়। বর্তমানে শিক্ষি
২১ ঘণ্টা আগে