চ্যাম্পিয়নস ট্রফি
স্পোর্টস রিপোর্টার
এক দিনের ক্রিকেটে ফর্মটা ঠিক ভালো যাচ্ছিল না। তাই চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালের আগে একটি খবর ডানা মেলেছিল গণমাধ্যমের আকাশে- ওয়ানডে ছাড়তে পারেন রোহিত শর্মা। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে ২০ ওভারের ফরম্যাটটা ছেড়ে দেন রোহিত। এ কারণে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে তার ক্যারিয়ারের শেষ দেখে ফেলেছিলেন অনেকে। ফাইনালও খেললেন। শিরোপাও জিতলেন। কিন্তু উড়ো খবরটা সত্যি হলো না। ভারত অধিনায়ক তেমন কিছু ঘোষণাই দিলেন না। উল্টো যা বললেন, তাতে অবাকই হলেন ক্রিকেট অনুরাগীরা।
রোববার ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের হৃদয় ভেঙে ওয়ানডের এ বৈশ্বিক আসরের শ্রেষ্ঠত্ব পুনরুদ্ধার করেছে ভারত। শিরোপা জিতেই মেন ইন ব্লু ক্যাপ্টেন জানিয়ে দিয়েছেন, এখনই ওয়ানডে ক্রিকেটকে বিদায় বলছেন না। ফাইনালের রোমাঞ্চ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ভক্ত-সমর্থকদের আশ্বস্ত করে ৩৭ বছরের রোহিত বলেই দিলেন, ‘আমি এই সংস্করণ থেকে অবসর নিচ্ছি না। নিশ্চিত করতে চাইছি যে, সামনে এগিয়ে যাতে কোনো গুঞ্জন না ছড়ায়। ঠিক আছে?’
ওয়ানডেকে এখন গুডবাই না বললেও ঠিক কবেনাগাদ অবসর নেবেন? ক্রিকেট অনুরাগীদের মনে এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খেলেও এ বিষয়টি খোলাসা করেননি রোহিত। উল্টো রোহিত জানিয়েছেন, বর্ণিল ওয়ানডে ক্যারিয়াকে এখন না বলে দেওয়ার কোনো পরিকল্পনাই নেই তার। সংবাদ সম্মেলনের মাঝে রোহিতের কাছে এ নিয়ে ছুড়ে দেওয়া হয়েছিল প্রশ্ন, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কি? জবাবে রোহিত বলেছিলেন, ‘কোনো ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নেই। যা চলছে, সেটিই চলবে।’ পরে হয়তো মনে হয়েছিল, ওই কথায় অবসর নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হতে পারে। তাই সংবাদ সম্মেলনের শেষে গিয়ে স্পষ্ট করে দিয়েছেন পুরো বিষয়টি।
রোহিত ওয়ানডেতে পা রাখেন ২০০৭ সালে। অভিষেকের পর গত ১৮ বছরে ভারতের জার্সি গায়ে ২৭৩টি ওয়ানডে খেলেছেন। সংগ্রহ করেছেন ১১ হাজার ১৬৮ রান। ৫৮টি হাফ সেঞ্চুরির সঙ্গে হাঁকিয়েছেন ৩২ সেঞ্চুরি। সর্বোচ্চ তিনটি ডাবল সেঞ্চুরির মালিকও তিনি। ২০১৪ সালে ইডেন গার্ডেনে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে উপহার দিয়েছিলেন ২৬৪ রানের দুর্বার এক ইনিংস। এটাই তার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংস। ৫০ ওভারের সংস্করণে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংসের বিশ্বরেকর্ড এটি।
দুবাইয়ের মরুভূমির বুকে ভারতের ফাইনাল জয়ে দারুণ ভূমিকা রেখেছেন লোকেশ রাহুল। দলের শিরোপা জয়ের মিশনের অন্যতম এ নায়কের স্তুতি গেয়েছেন রোহিত। মাঝের ওভারে দ্রুত কয়েকটি উইকেট খুইয়ে ভারত চাপে পড়ে গিয়েছিল। কিন্তু ঠাণ্ডা মাথায় বুক চিতিয়ে সামনে থেকে লড়ে ৩৩ বলে ৩৪ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন। দলকে জিতিয়ে তবেই মাঠ ছাড়েন রাহুল। শিরোপা নির্ধারণীর মতো হাইভোল্টেজ ম্যাচে রাহুলের স্নায়ুচাপ সামাল দেওয়ার সামর্থ্যের ভূয়সী প্রশংসা করেন রোহিত, ‘খুবই কঠিন মানসিকতার এক মানুষ। সে কখনোই বেশি চাপ নেয় না। এ কারণেই ইনিংসে মাঝপথে ওর মতো একজন ব্যাটার আমরা চেয়েছি, যে কি না ম্যাচ শেষ করে আসবে।’
রোহিত নিজেও ব্যাট হাতে দাপট দেখিয়েছেন। পাঁচ ম্যাচের বিরতি দিয়ে পেয়েছেন ৫০ পেরোনো ইনিংসের দেখা। ৮৩ বলে ৭ বাউন্ডারি ও ৩ ওভার-বাউন্ডারিতে এনে দেন ৭৬ রানের দুরন্ত ইনিংস। ব্যাটিংয়ে ঝলক দেখিয়ে রোহিত পেয়েছেন ফাইনালের ম্যাচসেরার পুরস্কারও। ভারতের ব্যাটিং গভীরতা বেশ। এ কারণে ম্যাচের শুরু থেকেই মেরে-কেটে খেলার স্বাধীনতা পেয়েছেন। নীল সমুদ্রের শিরোপা উৎসবের জোয়ারে ভেসে এ নিয়ে ভারত অধিনায়ক বলেন, ‘এসব তো কাজ সহজ করে দেয়। একটু স্বাধীনতাও দেয়। এ কারণেই আমি আগেই বলেছি ব্যাটিং গভীরতা যতটা সম্ভব বাড়ানোর কথা। জাদেজা ৮ নম্বরে নামে, এটাই তো আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য যথেষ্ট।’
এক দিনের ক্রিকেটে ফর্মটা ঠিক ভালো যাচ্ছিল না। তাই চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালের আগে একটি খবর ডানা মেলেছিল গণমাধ্যমের আকাশে- ওয়ানডে ছাড়তে পারেন রোহিত শর্মা। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে ২০ ওভারের ফরম্যাটটা ছেড়ে দেন রোহিত। এ কারণে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে তার ক্যারিয়ারের শেষ দেখে ফেলেছিলেন অনেকে। ফাইনালও খেললেন। শিরোপাও জিতলেন। কিন্তু উড়ো খবরটা সত্যি হলো না। ভারত অধিনায়ক তেমন কিছু ঘোষণাই দিলেন না। উল্টো যা বললেন, তাতে অবাকই হলেন ক্রিকেট অনুরাগীরা।
রোববার ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের হৃদয় ভেঙে ওয়ানডের এ বৈশ্বিক আসরের শ্রেষ্ঠত্ব পুনরুদ্ধার করেছে ভারত। শিরোপা জিতেই মেন ইন ব্লু ক্যাপ্টেন জানিয়ে দিয়েছেন, এখনই ওয়ানডে ক্রিকেটকে বিদায় বলছেন না। ফাইনালের রোমাঞ্চ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ভক্ত-সমর্থকদের আশ্বস্ত করে ৩৭ বছরের রোহিত বলেই দিলেন, ‘আমি এই সংস্করণ থেকে অবসর নিচ্ছি না। নিশ্চিত করতে চাইছি যে, সামনে এগিয়ে যাতে কোনো গুঞ্জন না ছড়ায়। ঠিক আছে?’
ওয়ানডেকে এখন গুডবাই না বললেও ঠিক কবেনাগাদ অবসর নেবেন? ক্রিকেট অনুরাগীদের মনে এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খেলেও এ বিষয়টি খোলাসা করেননি রোহিত। উল্টো রোহিত জানিয়েছেন, বর্ণিল ওয়ানডে ক্যারিয়াকে এখন না বলে দেওয়ার কোনো পরিকল্পনাই নেই তার। সংবাদ সম্মেলনের মাঝে রোহিতের কাছে এ নিয়ে ছুড়ে দেওয়া হয়েছিল প্রশ্ন, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কি? জবাবে রোহিত বলেছিলেন, ‘কোনো ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নেই। যা চলছে, সেটিই চলবে।’ পরে হয়তো মনে হয়েছিল, ওই কথায় অবসর নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হতে পারে। তাই সংবাদ সম্মেলনের শেষে গিয়ে স্পষ্ট করে দিয়েছেন পুরো বিষয়টি।
রোহিত ওয়ানডেতে পা রাখেন ২০০৭ সালে। অভিষেকের পর গত ১৮ বছরে ভারতের জার্সি গায়ে ২৭৩টি ওয়ানডে খেলেছেন। সংগ্রহ করেছেন ১১ হাজার ১৬৮ রান। ৫৮টি হাফ সেঞ্চুরির সঙ্গে হাঁকিয়েছেন ৩২ সেঞ্চুরি। সর্বোচ্চ তিনটি ডাবল সেঞ্চুরির মালিকও তিনি। ২০১৪ সালে ইডেন গার্ডেনে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে উপহার দিয়েছিলেন ২৬৪ রানের দুর্বার এক ইনিংস। এটাই তার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংস। ৫০ ওভারের সংস্করণে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংসের বিশ্বরেকর্ড এটি।
দুবাইয়ের মরুভূমির বুকে ভারতের ফাইনাল জয়ে দারুণ ভূমিকা রেখেছেন লোকেশ রাহুল। দলের শিরোপা জয়ের মিশনের অন্যতম এ নায়কের স্তুতি গেয়েছেন রোহিত। মাঝের ওভারে দ্রুত কয়েকটি উইকেট খুইয়ে ভারত চাপে পড়ে গিয়েছিল। কিন্তু ঠাণ্ডা মাথায় বুক চিতিয়ে সামনে থেকে লড়ে ৩৩ বলে ৩৪ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন। দলকে জিতিয়ে তবেই মাঠ ছাড়েন রাহুল। শিরোপা নির্ধারণীর মতো হাইভোল্টেজ ম্যাচে রাহুলের স্নায়ুচাপ সামাল দেওয়ার সামর্থ্যের ভূয়সী প্রশংসা করেন রোহিত, ‘খুবই কঠিন মানসিকতার এক মানুষ। সে কখনোই বেশি চাপ নেয় না। এ কারণেই ইনিংসে মাঝপথে ওর মতো একজন ব্যাটার আমরা চেয়েছি, যে কি না ম্যাচ শেষ করে আসবে।’
রোহিত নিজেও ব্যাট হাতে দাপট দেখিয়েছেন। পাঁচ ম্যাচের বিরতি দিয়ে পেয়েছেন ৫০ পেরোনো ইনিংসের দেখা। ৮৩ বলে ৭ বাউন্ডারি ও ৩ ওভার-বাউন্ডারিতে এনে দেন ৭৬ রানের দুরন্ত ইনিংস। ব্যাটিংয়ে ঝলক দেখিয়ে রোহিত পেয়েছেন ফাইনালের ম্যাচসেরার পুরস্কারও। ভারতের ব্যাটিং গভীরতা বেশ। এ কারণে ম্যাচের শুরু থেকেই মেরে-কেটে খেলার স্বাধীনতা পেয়েছেন। নীল সমুদ্রের শিরোপা উৎসবের জোয়ারে ভেসে এ নিয়ে ভারত অধিনায়ক বলেন, ‘এসব তো কাজ সহজ করে দেয়। একটু স্বাধীনতাও দেয়। এ কারণেই আমি আগেই বলেছি ব্যাটিং গভীরতা যতটা সম্ভব বাড়ানোর কথা। জাদেজা ৮ নম্বরে নামে, এটাই তো আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য যথেষ্ট।’
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৮ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৮ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৯ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১২ ঘণ্টা আগে