চ্যাম্পিয়নস ট্রফি

ফাইনাল নিয়ে এক টুকরো তথ্য

স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশ : ০৯ মার্চ ২০২৫, ০৮: ০০

৩-১
আইসিসি ইভেন্টের নকআউট পর্বে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সব সময়ই ফেভারিট নিউজিল্যান্ড। এখন পর্যন্ত চারবার আইসিসি ইভেন্টের নকআউট পর্বে মুখোমুখি হয়েছে দুদল। সেখানে নিউজিল্যান্ডের তিন জয়ের বিপরীতে ভারতের জয় মাত্র এক ম্যাচে। ২০০০ সালে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে ভারতকে হারায় নিউজল্যান্ড। এরপর ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল ও ২০২৩ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে জয় পেয়েছিল কিউইরা। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জয় পায় ভারত।

প্রথম অধিনায়ক


রোহিত শর্মা ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথম অধিনায়ক হিসেবে আইসিসি সব ফরম্যাটের সবগুলো ইভেন্টের ফাইনালে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন। ২০২৩ সালে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ও ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে তার অধীনে খেলছিল ভারত। পরের বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারতের অধিনায়ক ছিলেন রোহিত। এবার তার নেতৃত্বে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনাল খেলবে ভারত।

ভারতের বিপক্ষে পিছিয়ে কিউই স্পিনাররা

বিজ্ঞাপন


চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে এখন পর্যন্ত চার ম্যাচ খেলেছে নিউজিল্যান্ড। গ্রুপ পর্বে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ ছাড়া বাকি তিন ম্যাচে ২৬ গড় ও ৩১.৬ স্ট্রাইক রেটে কিউই স্পিনারদের শিকার ১৫ উইকেট। অন্যদিকে ভারতের ম্যাচে ৬৪ গড় ও ৭৫ স্ট্রাইক রেটে নিয়েছে মাত্র দুই উইকেট।

কোহলির সামনে নতুন রেকর্ডের হাতছানি


কুমার সাঙ্গাকারাকে ছাড়িয়ে ওয়ানডে ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার জন্য বিরাট কোহলির দরকার মাত্র ৫৫ রান। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এই রান করতেই পারলে তিনিই হবে শচীনের পর ওয়ানডেতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করে শচীন টেন্ডুলকারের ৪৯ সেঞ্চুরি টপকে ওয়ানডে ইতিহাসের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির মালিক হয়েছিলেন কোহলি।

ভারত মানেই ফর্মে উইলিয়ামসন


ওয়ানডে সংস্করণে ভারতের বিপক্ষে শেষ ছয় ইনিংসে দারুণ ছন্দে ছিলেন কেন উইলিয়ামসন। এ সময় ৮৩.২৫ গড়ে করেন ৩৩৩ রান। এ সময় তার ব্যাটে এসেছিল চার হাফ সেঞ্চুরি। দুবাইয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে এমন অবিশ্বাস্য ছন্দের ধারাবাহিকতাই চাইবে নিউজিল্যান্ড।

প্রথম ইনিংসে সফল পেসাররা


দুবাইয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ম্যাচে সমান ৩০টি করে উইকেট শিকার করেছেন পেসার ও স্পিনাররা। তবে প্রথম ইনিংসে সবচেয়ে বেশি সফল পেসাররা। এই মাঠে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ম্যাচগুলোর প্রথম ইনিংসে সবচেয়ে বেশি ২২ উইকেট শিকার করেছেন পেসাররা। বিপরীতে স্পিনারদের শিকার ছিল ১৪ উইকেট। দ্বিতীয় ইনিংসে পেসারদের ৮ উইকেটের বিপরীতে স্পিনারদের শিকার ১৬ উইকেট।

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত