স্পোর্টস ডেস্ক
ফ্রান্সেসকা জোনসের জন্মের পর জানা গেল তার বিরল রোগের কথা। ‘একট্রোড্যাক্টিলি একটোডার্মাল ডিসপ্লাসিয়া’ নামের বিরল রোগের ফলে তিনি হাত-পায়ের অস্বাভাবিক গড়ন নিয়ে জন্ম নেন। তার প্রতিটি হাতে বুড়ো আঙুলসহ তিনটি করে আঙুল। ডান পায়ে তিনটি ও বাম পায়ে আঙুলের সংখ্যা চার। সব মিলিয়ে ১৫টি আঙুল! জন্মের পর চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন, জোনস কখনো পেশাদার কোনো প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে না! তবে চিকিৎসকদের ভবিষ্যদ্বাণীকে ভুল প্রমাণিত করে ইউএস ওপেনের মূল পর্বে খেলে ইতিহাস গড়লেন ২৪ বছর বয়সি এই তরুণী। মঞ্চায়ন করলেন আরেকটি অনুপ্রেরণার গল্প।
ইংল্যান্ডের ব্র্যাডফোর্ডে জন্ম নেওয়া জোনস মাত্র ৯ বছর বয়সেই টেনিসের আঙিনায় প্রবেশ করেন। টানা অনুশীলনে নিজেকে শানিত করে শুরু তার টেনিসযাত্রা। পরের পথটা রূপকথার মতো। চলতি গ্রীষ্মেই জোনস বিশ্বের সেরা ১০০ টেনিস খেলোয়াড়ের কাতারে নিজের নাম তোলেন। ফ্রান্সের কনট্রেক্সেভিল ও পালের্মোতে ‘ডব্লিউটিএ ১২৫’ টাইটেল জেতার মধ্য দিয়ে নারীদের র্যাংকিংয়ে ৮৬ নম্বরে চলে আসেন। এই ধারা ধরে রেখে ইউএস ওপেনে বাছাই পর্বে তিন রাউন্ডে একটি সেটও না হেরে মূল মঞ্চে পা রেখে সবাইকে চমকে দেন। এরপর প্রথম রাউন্ডে ইভা লেইসের সঙ্গে ০-৬, ৫-৭ গেমে হেরে গেলেও ইতিহাসে নিজের নাম খোদাই করে নিয়েছেন ব্রিটিশ এই নারী।
জোনসের এই পথচলায় দারুণভাবে প্রভাব রেখেছেন তার সতীর্থ আরেক ব্রিটিশ তারকা এমা রাদুকানু। এ নিয়ে জোনস বলেন, ‘আমরা প্রতিদিন কথা বলি; কিন্তু আমরা আসলে টেনিস নিয়ে কথা বলি না এবং আমার মনে হয় এ কারণেই এখানে আসতে পারছি।’ রাদুকানু ২০২১ সালে ইউএস ওপেন জিতেছিলেন। তবে সেই সামর্থ্য জোনসের না থাকলেও নিজের সামর্থ্য নিয়েই তিনি খুশি, ‘২০২১ সালে এমা (রাদুকানু) যা করেছিল, আমার মনে হয় না এর পুনরাবৃত্তি আর কখনো হবে। যদি আমি এর কিছুটাও অর্জন করতে পারি, তাহলে খুশি হব।’
১৫ আঙুলের মানবী জোনস ইউএস ওপেনের এবারের আসরের মূল পর্বে খেলে নিজের অর্জন ছুঁয়ে ফেলেছেন। ইতিহাসের অংশ হয়ে নাম লিখিয়েছেন টেনিসের মহাকাব্যে। তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, জীবন কখনো প্রতিবন্ধকতায় সীমাবদ্ধ নয়। প্রতিভা, অধ্যবসায় এবং লক্ষ্যের স্থিরতা সীমাবদ্ধতাকে ছাড়িয়ে যেতে পারে।
ফ্রান্সেসকা জোনসের জন্মের পর জানা গেল তার বিরল রোগের কথা। ‘একট্রোড্যাক্টিলি একটোডার্মাল ডিসপ্লাসিয়া’ নামের বিরল রোগের ফলে তিনি হাত-পায়ের অস্বাভাবিক গড়ন নিয়ে জন্ম নেন। তার প্রতিটি হাতে বুড়ো আঙুলসহ তিনটি করে আঙুল। ডান পায়ে তিনটি ও বাম পায়ে আঙুলের সংখ্যা চার। সব মিলিয়ে ১৫টি আঙুল! জন্মের পর চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন, জোনস কখনো পেশাদার কোনো প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে না! তবে চিকিৎসকদের ভবিষ্যদ্বাণীকে ভুল প্রমাণিত করে ইউএস ওপেনের মূল পর্বে খেলে ইতিহাস গড়লেন ২৪ বছর বয়সি এই তরুণী। মঞ্চায়ন করলেন আরেকটি অনুপ্রেরণার গল্প।
ইংল্যান্ডের ব্র্যাডফোর্ডে জন্ম নেওয়া জোনস মাত্র ৯ বছর বয়সেই টেনিসের আঙিনায় প্রবেশ করেন। টানা অনুশীলনে নিজেকে শানিত করে শুরু তার টেনিসযাত্রা। পরের পথটা রূপকথার মতো। চলতি গ্রীষ্মেই জোনস বিশ্বের সেরা ১০০ টেনিস খেলোয়াড়ের কাতারে নিজের নাম তোলেন। ফ্রান্সের কনট্রেক্সেভিল ও পালের্মোতে ‘ডব্লিউটিএ ১২৫’ টাইটেল জেতার মধ্য দিয়ে নারীদের র্যাংকিংয়ে ৮৬ নম্বরে চলে আসেন। এই ধারা ধরে রেখে ইউএস ওপেনে বাছাই পর্বে তিন রাউন্ডে একটি সেটও না হেরে মূল মঞ্চে পা রেখে সবাইকে চমকে দেন। এরপর প্রথম রাউন্ডে ইভা লেইসের সঙ্গে ০-৬, ৫-৭ গেমে হেরে গেলেও ইতিহাসে নিজের নাম খোদাই করে নিয়েছেন ব্রিটিশ এই নারী।
জোনসের এই পথচলায় দারুণভাবে প্রভাব রেখেছেন তার সতীর্থ আরেক ব্রিটিশ তারকা এমা রাদুকানু। এ নিয়ে জোনস বলেন, ‘আমরা প্রতিদিন কথা বলি; কিন্তু আমরা আসলে টেনিস নিয়ে কথা বলি না এবং আমার মনে হয় এ কারণেই এখানে আসতে পারছি।’ রাদুকানু ২০২১ সালে ইউএস ওপেন জিতেছিলেন। তবে সেই সামর্থ্য জোনসের না থাকলেও নিজের সামর্থ্য নিয়েই তিনি খুশি, ‘২০২১ সালে এমা (রাদুকানু) যা করেছিল, আমার মনে হয় না এর পুনরাবৃত্তি আর কখনো হবে। যদি আমি এর কিছুটাও অর্জন করতে পারি, তাহলে খুশি হব।’
১৫ আঙুলের মানবী জোনস ইউএস ওপেনের এবারের আসরের মূল পর্বে খেলে নিজের অর্জন ছুঁয়ে ফেলেছেন। ইতিহাসের অংশ হয়ে নাম লিখিয়েছেন টেনিসের মহাকাব্যে। তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, জীবন কখনো প্রতিবন্ধকতায় সীমাবদ্ধ নয়। প্রতিভা, অধ্যবসায় এবং লক্ষ্যের স্থিরতা সীমাবদ্ধতাকে ছাড়িয়ে যেতে পারে।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
২ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
২ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
২ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে