
স্পোর্টস রিপোর্টার
টি–টোয়েন্টির ছন্দটা ওয়ানডেতে ধরে রাখত পারল না বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে বাজে ব্যাটিং ও নির্বিষ বোলিংয়ে ৬ উইকেটে হেরেছে মেহেদি হাসান মিরাজের দল। এই জয়ে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল আফগানিস্তান।
আবুধাবিতে টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে তাওহীদ হৃদয় (৫৬) ও মেহেদি হাসান মিরাজের (৬০) ফিফটির পরও ব্যাটিং বিপর্যয়ে ৪৮.৫ ওভারে ২২১ রানে থামে বাংলাদেশ। জবাবে রহমানুল্লাহ গুরবাজ (৫০) ও রহমত শাহর (৫০) ফিফটির পর আজমতউল্লাহ ওমরজাই-হাসমতউল্লাহ শাহিদীর জুটিতে ৫ উইকেট ও ১৭ বল হাতে রেখে লক্ষ্য পৌঁছে যায় আফতানিস্তান।
লক্ষ্য তাড়ায় নেমে সাবলীল খেলে ৫২ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরান। তাতেই জয়ের ভীত পেয়ে যায় আফগানিস্তান। এরপর জাদরান (২৩) বিদায় নিলেও তৃতীয় উইকেটে ১১১ বলে ৭৮ রানের জুটি গড়ে ম্যাচটা প্রায় মুঠোয় নিয়ে যান রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও রহমত শাহ।
এরপর পাঁচ বলের মধ্যে গুরবাজ ও রহমতকে বিদায় করে সম্ভাবনা জাগিয়েছিল বাংলাদেশ। ওটুকুই। এরপর কেবল বাংলাদেশের লাগামহীন বোলিং আর আফগানদের সাবলীল ব্যাটিং। ওমরজাই আর শাহিদীর ৫৯ রানের জুটিতে জয় আসে অনায়াসে। আজমত ৪৪ বলে ৪০ রান করে আউট হয়ে গেলেও দলকে জিতিয়েই মাঠ ছেড়েছেন শাহিদী ৩৩ আর নবী অপরাজিত ছিলেম ১১ রানে।
এর আগে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল হতাশার। টপ অর্ডারের তিন ব্যাটার ফিরে যান দলের ৫৩ রানের মধ্যেই। ওয়ানডে অভিষেকে ৩৭ বলে ২৬ রান করেছেন সাইফ। তানজিদ হাসান ১০ বলে ১০ আর তিনে নামা নাজমুল হোসেন করেছেন ৫ বলে ২ রান।
এরপর বাংলাদেশকে বড় সংগ্রহের আশা মিরাজ ও হৃদয়। চতুর্থ উইকেটে তাদের জুটিতে ১০১ রানের পরও খুব বেশি দূর এগোয়নি বাংলাদেশের ইনিংস। ১৫৪ রানে পড়েছিল চতুর্থ উইকেট পতনের পর ব্যাটিং ধ্বস। সেখান থেকে ২০৯/৯ হয়ে যায় চোখের পলকে। এরপর ২২১ রানেই প্যাকেট। টানা ৩টি উইকেট নিয়ে বাংলাদেশকে ধসিয়ে দেন রশিদ খান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ: ৪৮.৫ ওভারে ২২১ (মিরাজ ৬০, হৃদয় ৫৬, সাইফ ২৬; রশিদ ৩/৩৮, ওমরজাই ৩/৪০, গজনফর ২/৫৫)।
আফগানিস্তান: ৪৭.১ ওভারে ২২৬/৫ (গুরবাজ ৫০, রহমত ৫০, ওমরজাই ৪০, শহীদি ৩৩*, জাদরান ২৩; তানজিম ৩/৩১)।
ফল: আফগানিস্তান ৫ উইকেটে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: আজমতউল্লাহ ওমরজাই।
টি–টোয়েন্টির ছন্দটা ওয়ানডেতে ধরে রাখত পারল না বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে বাজে ব্যাটিং ও নির্বিষ বোলিংয়ে ৬ উইকেটে হেরেছে মেহেদি হাসান মিরাজের দল। এই জয়ে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল আফগানিস্তান।
আবুধাবিতে টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে তাওহীদ হৃদয় (৫৬) ও মেহেদি হাসান মিরাজের (৬০) ফিফটির পরও ব্যাটিং বিপর্যয়ে ৪৮.৫ ওভারে ২২১ রানে থামে বাংলাদেশ। জবাবে রহমানুল্লাহ গুরবাজ (৫০) ও রহমত শাহর (৫০) ফিফটির পর আজমতউল্লাহ ওমরজাই-হাসমতউল্লাহ শাহিদীর জুটিতে ৫ উইকেট ও ১৭ বল হাতে রেখে লক্ষ্য পৌঁছে যায় আফতানিস্তান।
লক্ষ্য তাড়ায় নেমে সাবলীল খেলে ৫২ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরান। তাতেই জয়ের ভীত পেয়ে যায় আফগানিস্তান। এরপর জাদরান (২৩) বিদায় নিলেও তৃতীয় উইকেটে ১১১ বলে ৭৮ রানের জুটি গড়ে ম্যাচটা প্রায় মুঠোয় নিয়ে যান রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও রহমত শাহ।
এরপর পাঁচ বলের মধ্যে গুরবাজ ও রহমতকে বিদায় করে সম্ভাবনা জাগিয়েছিল বাংলাদেশ। ওটুকুই। এরপর কেবল বাংলাদেশের লাগামহীন বোলিং আর আফগানদের সাবলীল ব্যাটিং। ওমরজাই আর শাহিদীর ৫৯ রানের জুটিতে জয় আসে অনায়াসে। আজমত ৪৪ বলে ৪০ রান করে আউট হয়ে গেলেও দলকে জিতিয়েই মাঠ ছেড়েছেন শাহিদী ৩৩ আর নবী অপরাজিত ছিলেম ১১ রানে।
এর আগে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল হতাশার। টপ অর্ডারের তিন ব্যাটার ফিরে যান দলের ৫৩ রানের মধ্যেই। ওয়ানডে অভিষেকে ৩৭ বলে ২৬ রান করেছেন সাইফ। তানজিদ হাসান ১০ বলে ১০ আর তিনে নামা নাজমুল হোসেন করেছেন ৫ বলে ২ রান।
এরপর বাংলাদেশকে বড় সংগ্রহের আশা মিরাজ ও হৃদয়। চতুর্থ উইকেটে তাদের জুটিতে ১০১ রানের পরও খুব বেশি দূর এগোয়নি বাংলাদেশের ইনিংস। ১৫৪ রানে পড়েছিল চতুর্থ উইকেট পতনের পর ব্যাটিং ধ্বস। সেখান থেকে ২০৯/৯ হয়ে যায় চোখের পলকে। এরপর ২২১ রানেই প্যাকেট। টানা ৩টি উইকেট নিয়ে বাংলাদেশকে ধসিয়ে দেন রশিদ খান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ: ৪৮.৫ ওভারে ২২১ (মিরাজ ৬০, হৃদয় ৫৬, সাইফ ২৬; রশিদ ৩/৩৮, ওমরজাই ৩/৪০, গজনফর ২/৫৫)।
আফগানিস্তান: ৪৭.১ ওভারে ২২৬/৫ (গুরবাজ ৫০, রহমত ৫০, ওমরজাই ৪০, শহীদি ৩৩*, জাদরান ২৩; তানজিম ৩/৩১)।
ফল: আফগানিস্তান ৫ উইকেটে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: আজমতউল্লাহ ওমরজাই।

বিসিবির আয়োজিত বাংলাদেশ ক্রিকেট কনফারেন্সের শেষটা হয়েছে অব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে। শেষ দিনে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্মও দিয়েছে বোর্ড। একই দিন ছিল বাংলাদেশের টেস্ট স্ট্যাটাস পাওয়ার ২৫ বছর পূর্তি। এজন্য আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েও যোগ দিতে দেওয়া হয়নি অনেক সাংবাদিককে।
২ ঘণ্টা আগে
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপের কম্পাউন্ড মিশ্র বিভাগের ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ। সেমিফাইনালে দক্ষিণ কোরিয়াকে ১৫৮-১৫৩ পয়েন্টে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কাটে স্বাগতিকরা। আট ইভেন্টের মধ্যে পদকের সম্ভাবনা রয়েছে শুধু কম্পাউন্ড নারী একক ইভেন্টে মনিরের।
৩ ঘণ্টা আগে
২০২২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছিলেন মাহমুদুল হাসান জয়। এরপর থেকেই ছিল দ্বিতীয় সেঞ্চুরির অপেক্ষা। অবশেষে তিন বছর পর ফের সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন জয়।
৫ ঘণ্টা আগে
প্রথম সেশন থেকেই দারুণ ছন্দে আছেন ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়। পেয়েছেন ক্যারিয়ারের ৫ম ফিফটির দেখা। শুধু ফিফটি করেই থেমে নেই তিনি। আছেন সেঞ্চুরির অপেক্ষায়। ৯৪ রানে অপরাজিত থেকে চা বিরতিতে গেছেন। তার দারুণ ওই ইনিংসে ভর করে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১ উইকেটে ১৯৮ রান।
৫ ঘণ্টা আগে