স্পোর্টস ডেস্ক
ম্যাচের ৫৬ মিনিট পর্যন্ত ২ গোলে এগিয়ে ছিল লিভারপুল। এরপরও হাল ছাড়েনি নিউক্যাসল ইউনাইটেড। মার্সিসাইডের ক্লাবটির বিপক্ষে লড়াই চালিয়ে দুটি গোলের শোধ দেয় ম্যাগপাইরা। তাতে অবশ্য লাভ হয়নি। রোমাঞ্চে ঠাঁসা ম্যাচটিতে অন্তিম মুহূর্তের গোলে বাজিমাত করেছে আর্নে স্লটের দল। ৩-২ ব্যবধানে জিতেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা।
নিউক্যাসলের বিপক্ষে আর্সেনালের এই থ্রিলার জয়ের নায়ক রিও নুমোহা। এদিনই প্রিমিয়ার লিগে অভিষেক হয় ইংলিশ ফরোয়ার্ডের। যোগ করা সময়ে তাকে বদলি হিসেবে মাঠে নামান স্লট। আস্থার প্রতিদান দিতে বেশি সময় নেননি ১৬ বছর বয়সী নুমোহা। দারুণ এক গোলে লিভারপুলের জয়ের ব্যবধান গড়ে দেন তিনি। পেশাদার ফুটবলে অভিষেক ম্যাচটা এর চেয়ে আর ভালোভাবে রাঙাতে পারতেন না আক্রমণভাগের এই ফুটবলার।
ম্যাচে বল দখলে এগিয়ে থাকলেও আক্রমণে আধিপত্য দেখাতে পারেনি লিভারপুল। ৬৩ শতাংশ বল দখলে রেখে তাদের নেওয়া ৫ শটের মধ্যে চারটি লক্ষ্যে ছিল। বিপরীতে ১০ শট নিয়ে তিনটি লক্ষ্য রাখে নিউক্যাসল।
সেন্ট জেমস পার্কে ৩৫ মিনিটে কিছুটা ভাগ্যের সহায়তায় এগিয়ে যায় লিভারপুল। ডি বক্সের বাইরে থেকে রায়ান গ্রাভানবার্চের নেওয়া শট প্রতিপক্ষের এক খেলোয়াড়ের পায়ে লেগে দিক পালটে জালে জড়ায়। গোল হজমের পর প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে ১০ জনের দলে পরিণত হয় নিউক্যাসল। ভার্জিল ফন ডাইককে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন অ্যান্থনি গর্ডন। বিরতি থেকে ফেরার পরই দ্বিতীয় গোল খেয়ে বসে নিউক্যাসল। কোডি গাকপোর পাস থেকে ঠিকানা খুঁজে নেন হুগো একিটিকে।
দুই গোল হজম এবং একজনকে হারালেও নিউক্যাসলের খেলায় সেটার ছাপ ছিল না। প্রবল আত্মবিশ্বাস নিয়ে লিভারপুলকে একের পর এক চ্যালেঞ্জ জানায় তারা। ৫৭ মিনিটে নিউক্যাসলের হয়ে স্কোরলাইন ২-১ করেন ব্রুনো গিমারাস। এক গোল দিয়ে আরো তাতিয়ে উঠে স্বাগতিকরা। নির্ধারিত সময়ের ২ মিনিট আগে ওসুলার গোলে ম্যাচে ফেরে তারা। ২-২ সমতায় শেষ হয় নির্ধারিত সময়ের খেলা।
যোগ করা সময়ের জন্য ১১ মিনিট দেন রেফারি। ৯৬ মিনিটে গাকপোর বদলি হিসেবে মাঠে নামেন নুমোহা। এর ৪ মিনিটের মাথায় ব্যবধান গড়ে দেওয়া ওই গোলের দেখা পান। মোহাম্মদ সালাহ'র কাছ থেকে বল পেয়ে ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন নুমোহা। এরপর তাকে ঘিরে উদযাপনে মাতে লিভারপুলের বাকি ফুটবলাররা।
ম্যাচের ৫৬ মিনিট পর্যন্ত ২ গোলে এগিয়ে ছিল লিভারপুল। এরপরও হাল ছাড়েনি নিউক্যাসল ইউনাইটেড। মার্সিসাইডের ক্লাবটির বিপক্ষে লড়াই চালিয়ে দুটি গোলের শোধ দেয় ম্যাগপাইরা। তাতে অবশ্য লাভ হয়নি। রোমাঞ্চে ঠাঁসা ম্যাচটিতে অন্তিম মুহূর্তের গোলে বাজিমাত করেছে আর্নে স্লটের দল। ৩-২ ব্যবধানে জিতেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা।
নিউক্যাসলের বিপক্ষে আর্সেনালের এই থ্রিলার জয়ের নায়ক রিও নুমোহা। এদিনই প্রিমিয়ার লিগে অভিষেক হয় ইংলিশ ফরোয়ার্ডের। যোগ করা সময়ে তাকে বদলি হিসেবে মাঠে নামান স্লট। আস্থার প্রতিদান দিতে বেশি সময় নেননি ১৬ বছর বয়সী নুমোহা। দারুণ এক গোলে লিভারপুলের জয়ের ব্যবধান গড়ে দেন তিনি। পেশাদার ফুটবলে অভিষেক ম্যাচটা এর চেয়ে আর ভালোভাবে রাঙাতে পারতেন না আক্রমণভাগের এই ফুটবলার।
ম্যাচে বল দখলে এগিয়ে থাকলেও আক্রমণে আধিপত্য দেখাতে পারেনি লিভারপুল। ৬৩ শতাংশ বল দখলে রেখে তাদের নেওয়া ৫ শটের মধ্যে চারটি লক্ষ্যে ছিল। বিপরীতে ১০ শট নিয়ে তিনটি লক্ষ্য রাখে নিউক্যাসল।
সেন্ট জেমস পার্কে ৩৫ মিনিটে কিছুটা ভাগ্যের সহায়তায় এগিয়ে যায় লিভারপুল। ডি বক্সের বাইরে থেকে রায়ান গ্রাভানবার্চের নেওয়া শট প্রতিপক্ষের এক খেলোয়াড়ের পায়ে লেগে দিক পালটে জালে জড়ায়। গোল হজমের পর প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে ১০ জনের দলে পরিণত হয় নিউক্যাসল। ভার্জিল ফন ডাইককে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন অ্যান্থনি গর্ডন। বিরতি থেকে ফেরার পরই দ্বিতীয় গোল খেয়ে বসে নিউক্যাসল। কোডি গাকপোর পাস থেকে ঠিকানা খুঁজে নেন হুগো একিটিকে।
দুই গোল হজম এবং একজনকে হারালেও নিউক্যাসলের খেলায় সেটার ছাপ ছিল না। প্রবল আত্মবিশ্বাস নিয়ে লিভারপুলকে একের পর এক চ্যালেঞ্জ জানায় তারা। ৫৭ মিনিটে নিউক্যাসলের হয়ে স্কোরলাইন ২-১ করেন ব্রুনো গিমারাস। এক গোল দিয়ে আরো তাতিয়ে উঠে স্বাগতিকরা। নির্ধারিত সময়ের ২ মিনিট আগে ওসুলার গোলে ম্যাচে ফেরে তারা। ২-২ সমতায় শেষ হয় নির্ধারিত সময়ের খেলা।
যোগ করা সময়ের জন্য ১১ মিনিট দেন রেফারি। ৯৬ মিনিটে গাকপোর বদলি হিসেবে মাঠে নামেন নুমোহা। এর ৪ মিনিটের মাথায় ব্যবধান গড়ে দেওয়া ওই গোলের দেখা পান। মোহাম্মদ সালাহ'র কাছ থেকে বল পেয়ে ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন নুমোহা। এরপর তাকে ঘিরে উদযাপনে মাতে লিভারপুলের বাকি ফুটবলাররা।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৮ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৮ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৮ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১২ ঘণ্টা আগে