স্পোর্টস ডেস্ক
আমান্ডা আনিসিমোভার ঘরের মাঠ। পুরো আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়াম গলা ফাটাচ্ছে তার হয়ে। তবে ২৩ হাজার ৭৬৫ জন দর্শককে চুপ করিয়ে দিলো আরিনা সাবালেঙ্কার ব্যাট। আসরের অষ্টম বাছাই যুক্তরাষ্ট্রের তরুণীকে সরাসরি ৬-৩, ৭-৬ (৭-৩) গেমে উড়িয়ে ব্যাক টু ব্যাক ইউএস ওপেন জিতলেন বিশ্বের নাম্বার ওয়ান সাবালেঙ্কা।
চলতি বছর এর আগে আরও দুটি গ্র্যান্ড স্ল্যামের ফাইনালে উঠেছিলেন সাবালেঙ্কা। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন ও ফরাসি ওপেনের ফাইনালে হারতে হয়েছিল তাকে। উইম্বলডনের সেমিফাইনাল থেকেও বিদায় নিতে হয়েছিল। তবে বছরের শেষ গ্র্যান্ড স্ল্যাম খালি হাতে ফেরাল না বেলারুশ সুম্দরীকে। টেনিসের উন্মুক্ত যুগে সেরেনা উইলিয়ামসের পর সাবালেঙ্কাই দ্বিতীয় নারী খেলোয়াড় যিনি পর পর দুবার এই ট্রফি জিতলেন।
সাবালেঙ্কার লড়াই যে সহজ হবে না, তা বোঝা গিয়েছিল প্রথম গেমেই। তিন বার তার সার্ভিস ভাঙার সুযোগ পেয়েছিলেন আনিসিমোভা। কিন্তু সাবালেঙ্কা শেষ পর্যন্ত সার্ভিস ধরে রাখেন। পরের গেমেই আনিসিমোভার সার্ভিস ভাঙেন তিনি। তৃতীয় গেমে ফিরে আসেন আনিসিমোভা। সাবালেঙ্কার সার্ভিস ভাঙেন তিনি। প্রথম সেটে সার্ভিস ধরে রাখতে সমস্যায় পড়েন দুই খেলোয়াড়ই। আরও এক বার করে দু’জনেই সার্ভিস খোয়ান।
এর আগে মুখোমুখি সাক্ষাতে নয়বারের মধ্যে ছয়বার সাবালেঙ্কাকে হারিয়েছেন তিনি। তবে ইউএস ওপেনের হিসেব আলাদা। তাতে সাবালেঙ্কার শটের নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারছিলেন না তিনি। সেটাই কাজে লাগালেন সাবালেঙ্কা। অষ্টম গেমে সার্ভিস করতে গিয়ে ডবল ফল্ট করলেন আনিসিমোভা। সার্ভিস খোয়ালেন। সেই সুযোগেই পরের গেম জিতে প্রথম সেট জিতে গেলেন তিনি।
দ্বিতীয় সেটের লড়াইয়ে দুবার করে প্রতিপক্ষের সার্ভিস ভাঙেন দুই খেলোয়াড়। সাবালেঙ্কা এক সময় ৫-৩ এগিয়ে ছিলেন। নিজের সার্ভিস ধরে রাখলেই জিতে যেতেন। সেই অবস্থায় তার সার্ভিস ভাঙেন আনিসিমোভাকে। লড়াই ছাড়েননি তিনি। দ্বিতীয় সেট গড়ায় টাইব্রেকারে। তাতে।চলতি মৌসুমে এর আগের ১৮টি টাইব্রেকার খেলে সবগুলো জেতা সাবালেঙ্কার সামনে টিকলেন না আনিসিমোভা। ৫-১ ব্যবধানে এগিয়ে যাবার পর শিরোপা ছোঁয়া ছিল সময়ের ব্যাপার। সেটাও হয়ে গেল।
বিশ্ব এক নম্বর তারকা সাবালেঙ্কার ক্যারিয়ারের এটি চতুর্থ গ্র্যান্ড স্ল্যাম শিরোপা। চারটিই এসেছে হার্ড কোর্টে— দুটি অস্ট্রেলিয়ান ওপেন এবং দুটি ইউএস ওপেন।
ম্যাচ শেষে আবেগঘন কণ্ঠে সাবালেঙ্কা বলেন, ‘আমি সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই যারা এখানে এসেছেন, যারা দূর থেকে উড়ে এসে আমার বক্সে ছিলেন। আমি আরও অনেক ফাইনালে খেলতে চাই। সেইসঙ্গে আমি চাইব তোমরা যেখানেই থাক না কেন, আমার পাশে থেকো।’
আমান্ডা আনিসিমোভার ঘরের মাঠ। পুরো আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়াম গলা ফাটাচ্ছে তার হয়ে। তবে ২৩ হাজার ৭৬৫ জন দর্শককে চুপ করিয়ে দিলো আরিনা সাবালেঙ্কার ব্যাট। আসরের অষ্টম বাছাই যুক্তরাষ্ট্রের তরুণীকে সরাসরি ৬-৩, ৭-৬ (৭-৩) গেমে উড়িয়ে ব্যাক টু ব্যাক ইউএস ওপেন জিতলেন বিশ্বের নাম্বার ওয়ান সাবালেঙ্কা।
চলতি বছর এর আগে আরও দুটি গ্র্যান্ড স্ল্যামের ফাইনালে উঠেছিলেন সাবালেঙ্কা। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন ও ফরাসি ওপেনের ফাইনালে হারতে হয়েছিল তাকে। উইম্বলডনের সেমিফাইনাল থেকেও বিদায় নিতে হয়েছিল। তবে বছরের শেষ গ্র্যান্ড স্ল্যাম খালি হাতে ফেরাল না বেলারুশ সুম্দরীকে। টেনিসের উন্মুক্ত যুগে সেরেনা উইলিয়ামসের পর সাবালেঙ্কাই দ্বিতীয় নারী খেলোয়াড় যিনি পর পর দুবার এই ট্রফি জিতলেন।
সাবালেঙ্কার লড়াই যে সহজ হবে না, তা বোঝা গিয়েছিল প্রথম গেমেই। তিন বার তার সার্ভিস ভাঙার সুযোগ পেয়েছিলেন আনিসিমোভা। কিন্তু সাবালেঙ্কা শেষ পর্যন্ত সার্ভিস ধরে রাখেন। পরের গেমেই আনিসিমোভার সার্ভিস ভাঙেন তিনি। তৃতীয় গেমে ফিরে আসেন আনিসিমোভা। সাবালেঙ্কার সার্ভিস ভাঙেন তিনি। প্রথম সেটে সার্ভিস ধরে রাখতে সমস্যায় পড়েন দুই খেলোয়াড়ই। আরও এক বার করে দু’জনেই সার্ভিস খোয়ান।
এর আগে মুখোমুখি সাক্ষাতে নয়বারের মধ্যে ছয়বার সাবালেঙ্কাকে হারিয়েছেন তিনি। তবে ইউএস ওপেনের হিসেব আলাদা। তাতে সাবালেঙ্কার শটের নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারছিলেন না তিনি। সেটাই কাজে লাগালেন সাবালেঙ্কা। অষ্টম গেমে সার্ভিস করতে গিয়ে ডবল ফল্ট করলেন আনিসিমোভা। সার্ভিস খোয়ালেন। সেই সুযোগেই পরের গেম জিতে প্রথম সেট জিতে গেলেন তিনি।
দ্বিতীয় সেটের লড়াইয়ে দুবার করে প্রতিপক্ষের সার্ভিস ভাঙেন দুই খেলোয়াড়। সাবালেঙ্কা এক সময় ৫-৩ এগিয়ে ছিলেন। নিজের সার্ভিস ধরে রাখলেই জিতে যেতেন। সেই অবস্থায় তার সার্ভিস ভাঙেন আনিসিমোভাকে। লড়াই ছাড়েননি তিনি। দ্বিতীয় সেট গড়ায় টাইব্রেকারে। তাতে।চলতি মৌসুমে এর আগের ১৮টি টাইব্রেকার খেলে সবগুলো জেতা সাবালেঙ্কার সামনে টিকলেন না আনিসিমোভা। ৫-১ ব্যবধানে এগিয়ে যাবার পর শিরোপা ছোঁয়া ছিল সময়ের ব্যাপার। সেটাও হয়ে গেল।
বিশ্ব এক নম্বর তারকা সাবালেঙ্কার ক্যারিয়ারের এটি চতুর্থ গ্র্যান্ড স্ল্যাম শিরোপা। চারটিই এসেছে হার্ড কোর্টে— দুটি অস্ট্রেলিয়ান ওপেন এবং দুটি ইউএস ওপেন।
ম্যাচ শেষে আবেগঘন কণ্ঠে সাবালেঙ্কা বলেন, ‘আমি সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই যারা এখানে এসেছেন, যারা দূর থেকে উড়ে এসে আমার বক্সে ছিলেন। আমি আরও অনেক ফাইনালে খেলতে চাই। সেইসঙ্গে আমি চাইব তোমরা যেখানেই থাক না কেন, আমার পাশে থেকো।’
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৫ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৫ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে