
স্পোর্টস রিপোর্টার

প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতে আগেই হার মেনেছিল বাংলাদেশ। এবার শেষ ও তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতেও মিলল না সান্ত্বনার জয়। ছন্দটা ধরে রেখে এবারও জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জয়টা এসেছে ৫ উইকেটে- ১৯ বল হাতে রেখেই।
দাপুটে এ জয়ে বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। আগের দুই ম্যাচে ১৪ ও ১৬ রানে জিতেছিল ক্যারিবীয়রা। আজকের জয়ে অতিথি দলটি তিন ম্যাচের সিরিজ জিতল ৩-০ ব্যবধানে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ নিজেদের টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে বিদেশের মাটিতে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতল এই প্রথম। এর আগে অ্যাওয়ে সিরিজে সেরা সাফল্য এসেছিল ২০২০ সালের মার্চে- শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ জিতেছিল তারা ২-০ ব্যবধানে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতে ধাক্কা খেলেও আমির জাঙ্গু (৩২) লড়াইয়ের চেষ্টা করেন। আর রোস্টন চেজ (৫০) আর আকিম অগাস্ট (৫০) ফিফটি হাঁকিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে জয়ের দুয়ারে পৌঁছে দেন। রভম্যান পাওয়েল ও গুদাকেশ মোতি দলকে জিতিয়ে তবেই মাঠ ছাড়েন।
দলের রান ১৫১, এর মধ্যে ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমের রানই ৮৯। তাকে সং দিতে পারলেন না কেউ। তাতে শুরুতে বড় স্কোরের স্বপ্ন দেখলেও সময়ের সঙ্গে তা ফিকে হতে থাকে। শেষ ওভারে তাসকিনের ছক্কায় দেড়শ রানের ঘর পার হতে পারে লিটন দাসের দল। তাসকিন শেষ বলে দুই রান নিতে গিয়ে রানআউট হলে ২০ ওভারে ১৫১ রানেই থামে বাংলাদেশের ইনিংস।
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৪ ওভার পর্যন্ত বাংলাদেশের রান ছিল ২ উইকেটে ৯৯। ১৫তম ওভারে দলীয় ১০৭ রানে সাইফ হাসান আউট হওয়ার পর শুরু হয় ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল। একপ্রান্তে তানজিদ টিকে থাকায় রানের চাকা এগিয়েছে মন্থর গতিতে। সাইফের ২৩ বাদে অন্য কেউ দুই অঙ্কের ঘরেই যেতে পারেননি।
১২ রানে শেফার্ডের বলে হোল্ডারকে ক্যাচ দিয়ে বেঁচে যাওয়া তানজিদ শেষ পর্যন্ত একই বোলার–ফিল্ডারদের সৌজন্যে ৮৯ রানে আউট হয়েছেন। শেফার্ড এরপরে নুরুল হাসান সোহান আর শরিফুলকে আউট করে হ্যাটট্রিক পূরণ করেছেন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ১৫১ (তানজিদ ৮৯, সাইফ ২৩; শেফার্ড ৩/৩৬, পিয়েরে ২/২৩)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ : ১৫২/৫, ১৬.৫ ওভার (আকিম ৫০, চেজ ৫০, রিশাদ ৩/৪৩)।
 ফল : ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা : রোস্টন চেজ।
সিরিজ সেরা : রোমারিও শেফার্ড।

প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতে আগেই হার মেনেছিল বাংলাদেশ। এবার শেষ ও তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতেও মিলল না সান্ত্বনার জয়। ছন্দটা ধরে রেখে এবারও জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জয়টা এসেছে ৫ উইকেটে- ১৯ বল হাতে রেখেই।
দাপুটে এ জয়ে বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। আগের দুই ম্যাচে ১৪ ও ১৬ রানে জিতেছিল ক্যারিবীয়রা। আজকের জয়ে অতিথি দলটি তিন ম্যাচের সিরিজ জিতল ৩-০ ব্যবধানে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ নিজেদের টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে বিদেশের মাটিতে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতল এই প্রথম। এর আগে অ্যাওয়ে সিরিজে সেরা সাফল্য এসেছিল ২০২০ সালের মার্চে- শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ জিতেছিল তারা ২-০ ব্যবধানে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতে ধাক্কা খেলেও আমির জাঙ্গু (৩২) লড়াইয়ের চেষ্টা করেন। আর রোস্টন চেজ (৫০) আর আকিম অগাস্ট (৫০) ফিফটি হাঁকিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে জয়ের দুয়ারে পৌঁছে দেন। রভম্যান পাওয়েল ও গুদাকেশ মোতি দলকে জিতিয়ে তবেই মাঠ ছাড়েন।
দলের রান ১৫১, এর মধ্যে ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমের রানই ৮৯। তাকে সং দিতে পারলেন না কেউ। তাতে শুরুতে বড় স্কোরের স্বপ্ন দেখলেও সময়ের সঙ্গে তা ফিকে হতে থাকে। শেষ ওভারে তাসকিনের ছক্কায় দেড়শ রানের ঘর পার হতে পারে লিটন দাসের দল। তাসকিন শেষ বলে দুই রান নিতে গিয়ে রানআউট হলে ২০ ওভারে ১৫১ রানেই থামে বাংলাদেশের ইনিংস।
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৪ ওভার পর্যন্ত বাংলাদেশের রান ছিল ২ উইকেটে ৯৯। ১৫তম ওভারে দলীয় ১০৭ রানে সাইফ হাসান আউট হওয়ার পর শুরু হয় ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল। একপ্রান্তে তানজিদ টিকে থাকায় রানের চাকা এগিয়েছে মন্থর গতিতে। সাইফের ২৩ বাদে অন্য কেউ দুই অঙ্কের ঘরেই যেতে পারেননি।
১২ রানে শেফার্ডের বলে হোল্ডারকে ক্যাচ দিয়ে বেঁচে যাওয়া তানজিদ শেষ পর্যন্ত একই বোলার–ফিল্ডারদের সৌজন্যে ৮৯ রানে আউট হয়েছেন। শেফার্ড এরপরে নুরুল হাসান সোহান আর শরিফুলকে আউট করে হ্যাটট্রিক পূরণ করেছেন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ১৫১ (তানজিদ ৮৯, সাইফ ২৩; শেফার্ড ৩/৩৬, পিয়েরে ২/২৩)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ : ১৫২/৫, ১৬.৫ ওভার (আকিম ৫০, চেজ ৫০, রিশাদ ৩/৪৩)।
 ফল : ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা : রোস্টন চেজ।
সিরিজ সেরা : রোমারিও শেফার্ড।


তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ জিতে এগিয়ে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। দ্বিতীয় ম্যাচ তাদের সামনে ছিল সিরিজ জয়ের মোক্ষম সুযোগ। তবে সেটা হতে দিলেন না ফাহিম আশরাফ-সাইম আইয়ুবরা।
৫ ঘণ্টা আগে
এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বে হংকংয়ের বিপক্ষে ম্যাচ খেলার পর ছুটিতে গেছেন বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। তাকে ছাড়াই গত বৃহস্পতিবার থেকে ফুটবল দলের ক্যাম্প শুরু হয়েছে। ঢাকায় না থাকলেও কোচ কাবরেরার ছকেই দলের অনুশীলন হচ্ছে বলে জানালেন সহকারী কোচ হাসান আল মামুন।
৭ ঘণ্টা আগে
আইসিসি নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ভারতের কাছে হেরে অস্ট্রেলিয়া বিদায় নিতেই অবসরের ইঙ্গিত দিলেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক অ্যালিসা হিলি। ম্যাচশেষে হিলি জানান, এটাই ছিল তার ক্যারিয়ারের শেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপ। সে হিসাবে পরবর্তী বিশ্বকাপের আগেই ওয়ানডে থেকে অবসরে যাচ্ছেন এই অজি তারকা।
৮ ঘণ্টা আগে
আগামী ১৮ নভেম্বর ঢাকায় জাতীয় স্টেডিয়ামে এশিয়ান কাপের বাছাই পর্বের ম্যাচে বাংলাদেশ ও ভারত মুখোমুখি হবে। এরই মধ্যে দুদলেরই বাছাই পর্ব থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে। মূল পর্বের আশা শেষ হয়ে গেলেও আসন্ন ম্যাচটি বাড়তি গুরুত্ব পাচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারতের কাছে। এ ম্যাচটি ঘিরে উন্মাদনা তৈরি হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগে