স্পোর্টস ডেস্ক
লড়াইটা জমজমাট হবে হবে ধারণা করা হয়েছিল। টেনিসের সময়ের সেরা এবং র্যাংকিংয়ের এক ও দুই নম্বর তারকার লড়াই বলে কথা। আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে হলোও তাই। ইতালির ইয়াসিক সিনার ও স্পেনের কার্লোস আলকারাজ উপহার দিলেন চার সেটের এক ধুন্ধুমার লড়াই। তাতে সিনারকে ৬-২, ৩-৬, ৬-১, ৬-৪ গেমে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নের পাশাপাশি টেনিসের রাজত্বও ফিরে পেয়েছেন আলকারাজ।
ফাইনাল জমে উঠেছিল আরও একটি কারণে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প উপস্থিত ছিলেন দর্শকসারিতে। শুধু ট্রাম্পই নন, রকস্টার ব্রুস স্প্রিংস্টিন, ফ্যাশন আইকন টমি হিলফিগার, অভিনেতা মাইকেল ডগলাস ও বাস্কেটবল সুপারস্টার স্টিফেন কারিও উপস্থিত ছিলেন সিনার-আলকারাজের লড়াই দেখতে।
ম্যাচের শুরু থেকেই দাপট দেখিয়েছেন আলকারাজ। প্রথম গেমেই দারুণ সব ফোরহ্যান্ডে সিনারের সার্ভিস ব্রেক করেন। মাত্র দুটি আনফোর্সড এররেরর বিপরীতে মারেন ১৩টি উইনার। সিনার বলতে গেলে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতাই গড়তে পারলেন না। তাতে স্প্যানিশ তারকা সেট জিতলেন ৬-২ ব্যবধানে। দ্বিতীয় সেটে অবশ্য ৬-৩ গেমে জিতে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ান সিনার।
তবে তৃতীয় সেট আবারো সার্ভিস পয়েন্ট হারিয়ে শুরু করেন সিনার। প্রথম সেটের মতো এবারও দুটি ব্রেক পয়েন্ট নেন আলকারাজ। ম্যাচে স্প্যানিশ তারকা এতোটাই চনমনে ছিলেন যে তার ফোরহ্যান্ড, ড্রপ, ভলি শটে চোখ জুড়িয়ে দিয়েছেন। তাতে তৃতীয় সেট জেতেন ৬-১ ব্যবধানে। সিনার মার খেয়েছেন নিজের সবচেয়ে শক্তির জায়গা ফোরহ্যান্ডে! সেই সঙ্গে ৪ বার ডাবল ফল্ট।
চতুর্থ সেটে অবশ্য দারুণ ফাইট করেছেন সিনার। দুই বার চ্যাম্পিয়নশিপ পয়েন্ট বাঁচিয়ে। তবে তাতে ম্যাচ টেনে পরের সেটে নিতে পারেননি। কেবল আলকারাজের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার অপেক্ষাকে আরো কিছু সময় দীর্ঘায়িত করেছে। চ্যাম্পিয়নশিপের সেটটি ৬-৪ গেমে জিতেন আলকারাজ। জয়ের পরই কাল্পনিকভাবে ইউএস ওপেনের কোর্টকে গলফ কোর্ট বানিয়ে নিয়ে গলফ ক্লাব দিয়ে বলকে দর্শকের মাঝে পাঠিয়ে দিলেন। যেন বুঝিয়ে দিলেন প্রতিদ্বন্দ্বীকে এভাবে ফাইনালে উড়িয়ে মারলেন ২২ বছর বয়সী তারকা।
এই জয়ে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরের পর প্রথমবার আলকারাজ ফিরলেন এক নম্বরে। এর আগে টানা ৬৫ সপ্তাহ শীর্ষে ছিলেন সিনার। এ নিয়ে মাত্র ২২ বছর বয়সে আলকারাজের শোকেসে জমলো ছয়টি গ্র্যান্ড স্লাম। বিয়র্ন বোর্গের পর দ্বিতীয় কনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে এই কীর্তি গড়লেন তিনি। উন্মুক্ত যুগে তিনটি ভিন্ন কোর্টে একাধিক গ্র্যান্ড স্লাম জেতা মাত্র চারজনের একজন আলকারাজ। এর আগের পাঁচটি শিরোপার একটি ইউএস ওপেনে এবং দুটি করে জিতেছেন ফ্রেঞ্চ ওপেন ও উইম্বলডন।
লড়াইটা জমজমাট হবে হবে ধারণা করা হয়েছিল। টেনিসের সময়ের সেরা এবং র্যাংকিংয়ের এক ও দুই নম্বর তারকার লড়াই বলে কথা। আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে হলোও তাই। ইতালির ইয়াসিক সিনার ও স্পেনের কার্লোস আলকারাজ উপহার দিলেন চার সেটের এক ধুন্ধুমার লড়াই। তাতে সিনারকে ৬-২, ৩-৬, ৬-১, ৬-৪ গেমে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নের পাশাপাশি টেনিসের রাজত্বও ফিরে পেয়েছেন আলকারাজ।
ফাইনাল জমে উঠেছিল আরও একটি কারণে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প উপস্থিত ছিলেন দর্শকসারিতে। শুধু ট্রাম্পই নন, রকস্টার ব্রুস স্প্রিংস্টিন, ফ্যাশন আইকন টমি হিলফিগার, অভিনেতা মাইকেল ডগলাস ও বাস্কেটবল সুপারস্টার স্টিফেন কারিও উপস্থিত ছিলেন সিনার-আলকারাজের লড়াই দেখতে।
ম্যাচের শুরু থেকেই দাপট দেখিয়েছেন আলকারাজ। প্রথম গেমেই দারুণ সব ফোরহ্যান্ডে সিনারের সার্ভিস ব্রেক করেন। মাত্র দুটি আনফোর্সড এররেরর বিপরীতে মারেন ১৩টি উইনার। সিনার বলতে গেলে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতাই গড়তে পারলেন না। তাতে স্প্যানিশ তারকা সেট জিতলেন ৬-২ ব্যবধানে। দ্বিতীয় সেটে অবশ্য ৬-৩ গেমে জিতে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ান সিনার।
তবে তৃতীয় সেট আবারো সার্ভিস পয়েন্ট হারিয়ে শুরু করেন সিনার। প্রথম সেটের মতো এবারও দুটি ব্রেক পয়েন্ট নেন আলকারাজ। ম্যাচে স্প্যানিশ তারকা এতোটাই চনমনে ছিলেন যে তার ফোরহ্যান্ড, ড্রপ, ভলি শটে চোখ জুড়িয়ে দিয়েছেন। তাতে তৃতীয় সেট জেতেন ৬-১ ব্যবধানে। সিনার মার খেয়েছেন নিজের সবচেয়ে শক্তির জায়গা ফোরহ্যান্ডে! সেই সঙ্গে ৪ বার ডাবল ফল্ট।
চতুর্থ সেটে অবশ্য দারুণ ফাইট করেছেন সিনার। দুই বার চ্যাম্পিয়নশিপ পয়েন্ট বাঁচিয়ে। তবে তাতে ম্যাচ টেনে পরের সেটে নিতে পারেননি। কেবল আলকারাজের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার অপেক্ষাকে আরো কিছু সময় দীর্ঘায়িত করেছে। চ্যাম্পিয়নশিপের সেটটি ৬-৪ গেমে জিতেন আলকারাজ। জয়ের পরই কাল্পনিকভাবে ইউএস ওপেনের কোর্টকে গলফ কোর্ট বানিয়ে নিয়ে গলফ ক্লাব দিয়ে বলকে দর্শকের মাঝে পাঠিয়ে দিলেন। যেন বুঝিয়ে দিলেন প্রতিদ্বন্দ্বীকে এভাবে ফাইনালে উড়িয়ে মারলেন ২২ বছর বয়সী তারকা।
এই জয়ে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরের পর প্রথমবার আলকারাজ ফিরলেন এক নম্বরে। এর আগে টানা ৬৫ সপ্তাহ শীর্ষে ছিলেন সিনার। এ নিয়ে মাত্র ২২ বছর বয়সে আলকারাজের শোকেসে জমলো ছয়টি গ্র্যান্ড স্লাম। বিয়র্ন বোর্গের পর দ্বিতীয় কনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে এই কীর্তি গড়লেন তিনি। উন্মুক্ত যুগে তিনটি ভিন্ন কোর্টে একাধিক গ্র্যান্ড স্লাম জেতা মাত্র চারজনের একজন আলকারাজ। এর আগের পাঁচটি শিরোপার একটি ইউএস ওপেনে এবং দুটি করে জিতেছেন ফ্রেঞ্চ ওপেন ও উইম্বলডন।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
২ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
২ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
২ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে