প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রকাশ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির একটি ফাঁস হওয়া প্রতিবেদনের উপর। সেই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছিল, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলার ফলে দেশটির পারমাণবিক কর্মসূচি মাত্র কয়েক মাস পিছিয়ে গেছে। হোয়াইট হাউস সেই মূল্যায়নকে পুরোপুরি ভুল বলেছে।
নিষেধাজ্ঞায় ১৫টি শিপিং কোম্পানি, ৫২টি জাহাজ, ৫৩টি প্রতিষ্ঠান ও ১২ জন ব্যক্তি অন্তর্ভুক্ত—যারা ১৭টি দেশে কার্যক্রম চালায়। মূলত ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনির উপদেষ্টা আলি শামখানির ছেলে মোহাম্মদ হোসেন শামখানির পরিচালিত ছায়া-নেটওয়ার্ককেই নিষেধাজ্ঞার কেন্দ্রে রাখা হয়েছে।