চিনিকলটি গত মাড়াই মৌসুমে ৭০ হাজার টন আখ মাড়াই করে ৩ হাজার ৯২০ টন চিনি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল। চিনির আহরণ ধার্য করেছিল মাত্র ৫.৬%, যা উৎপাদনের জন্য অপ্রতুল। এছাড়া আ.লীগ সরকারের আমলে অতিরিক্ত অদক্ষ জনবল নিয়োগের কারণে চিনিকলটিতে প্রতি বছর বেতন ভাতা বাবদ অতিরিক্ত টাকা গুনতে হচ্ছে।
লুট হওয়া মালামালের মধ্যে উল্লেখযোগ্য মিল হাউজ গান মেটাল জার্নাল বিয়ারিং ১০টি যার প্রতিটি বিয়ারিং এর ওজন ১৬০ কেজি। যার মূল্য ৪৫ লাখ টাকা, ইলেকট্রিক্যাল তার সহ বিভিন্ন প্রকার মালামাল প্রায় ১০ লাখ টাকা, ৩০০ কেজি বিভিন্ন সাইজের ব্রাশ ল্যাপটপ ১০টি মূল্য ৭ লাখ ৫০ হাজার, বিভিন্ন পাম্পের ইম্পেরাল ব্রাশ
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের সঙ্গে সঙ্গে যেন ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের চিনিকলগুলো। বিগত ১৫ বছরের বেশির ভাগ সময়ই লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেকই উৎপাদন করতে পারেনি চিনিকলগুলো।