আয় ও ঋণ নির্ভরতার কারণে ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ জেলেপরিবার অবৈধ বা নিষিদ্ধ জাল ব্যবহার করে। তবে তাদের মধ্যে ৯৩ শতাংশ জেলেই জানে না যে, এসব জালের কারণে নদী ও সাগরের জীববৈচিত্র্য ব্যাপক হারে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং মাছের উৎপাদন ও প্রজনন হ্রাস পায়।
জেলেদের জালে ইলিশ ধরা না পড়ায় হতাশ আড়তদাররাও। পর্যাপ্ত ইলিশ না থাকায় দাম বাড়ছে ভোক্তা পর্যায়ে। তাই ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি তাদের। কাঁচিকাটা আড়তের আড়তদার বাদশা সরদার বলেন, ‘আগে এই মৌসুমে প্রচুর ইলিশ মাছ আড়তে আসত।
ইলিশ শিকার
প্রতিবছর সরকার তিন ধাপে সাগরে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করে ২২ দিন, ৬০ দিন এবং ৬৫ দিনের জন্য। জেলেরা সরকারের প্রতি সম্মান রেখে এ নিষেধাজ্ঞাগুলো মেনে চলেন। গত বছর ১৩ অক্টোবর থেকে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হলেও এ বছর হঠাৎ করে ৪ অক্টোবর থেকে শুরু করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। যা জেলেদের জীবিকার সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলে