টুঙ্গিপাড়ার সন্তান হয়ে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকার কারণে কত বছর বাড়িতে থাকতে পারেনি। ১৬৭টি মামলা হয়েছে। তারপরও যখন পেরেছি এলাকার মানুষের জন্য কাজ করেছি। আমি আপনাদের এলাকার সন্তান, আমাকে যদি আপনাদের কোনো কাজে লাগে তাহলে আমার রাজনীতি করা সার্থক হবে।
স্থানীয় এক দোকানদার বলেন, আগে আমাদের ভালো বেচাকেনা হতো। কারণ সমাধিতে ব্যাপক জনসমাগম হতো এই দিনে। কিন্তু সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা পলাতক আর কঠোর নিরাপত্তার কারণে এখন তেমন কেউ সমাধিতে আসে না। তবুও দোকান খুলে বসে আছি।