ভুক্তভোগী মনির মিয়া বলেন, ‘১৪ তারিখে ইজারায় অংশ নিতে গেলে কথিত আওয়ামী লীগ নেতা, বর্তমানে নিজেকে এনসিপি নেতা দাবি করা আসাদ খোকন ও তার ভাড়াটিয়া বাহিনী আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। তারা আমাকে গুরুতর জখম করে এবং আমার কাছ থেকে দু’লাখ টাকা, রুকন মিয়ার কাছ থেকে ৩০ হাজার টাকা ও বলু মিয়ার কাছ থেকে এক হাজা
যুবদল নেত মিন্টুর দু’স্ত্রী এবং এক ছেলে ও এক মেয়ের রয়েছে। পুলিশ জানায়, পারিবারিক কলহের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে। দুই বিয়ের কারণে মিন্টুর সংসারে অশান্তি চলছিল। সোমবার গভীর রাতে দু’স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়ার পর্যায়ে বাইরে থেকে ৮-১০ জন লোক এসে মিন্টুকে মারধর করে এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপায়।
ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ বিএনপি নেতাকর্মীরা কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের লিংক রোড অংশে সড়ক অবরোধ করেন। এতে সড়কের দু’পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয় এবং গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।