শেবাচিম হাসপাতালসহ সারাদেশের স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়নের লক্ষ্যে গত ৩১ দিন ধরে আন্দোলন করে এসেছে শিক্ষার্থীরা। ছাত্র আন্দোলনের অংশ হিসেবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ হাসপাতাল অভ্যন্তরে গড়ে ওঠা অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেট ভেঙে দেন। এমনকি হাসপাতালের অভ্যন্তরে থাকা সকল বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সের পার্কি বন্ধ করে দেয়া হয়
শেবাচিমে অনশনকারীদের ওপর হামলা
নামধারী ২৩ জন ও অজ্ঞাত ৪০-৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে। গত বুধবার রাতে কোতোয়ালি মডেল থানায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের পক্ষে মো. সফিউল্লাহ বাদী হয়ে লিখিত এজাহারটি দাখিল করেন।
শেবাচিম হাসপাতালে অনিয়ম
শেবাচিমে হাসপাতালের সামনে অনশনরত শিক্ষার্থীদের সাথে দেখা করে তাদের দাবির প্রতি একমত থাকার বিষয়ে কথা বলেন এবং অনশন ভাঙানোর চেষ্টা করেন। এসময় শিক্ষার্থীরা মহা পরিচালক নয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাকে বরিশালে এসে দাবি মানার বিষয়ে ঘোষণা দেওয়ার দাবি তুলে নানা স্লোগান দেন।
আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠকেরা দাবি করে বলেন, স্বাস্থ্য খাতে সংস্কার দাবিতে তাদের চলমান আন্দোলন কর্মসূচিকে বিতর্কিত করতে ওই ব্যক্তি পরিকল্পিতভাবে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়েছে। উভয়পক্ষের অভিযোগ এবং দাবির বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানিয়েছেন বরিশাল মেট্রোপলিটনের এয়ারপোর্ট থানার ওসি জাকির...