
জলঢাকায় সাংবাদিক কন্যার সাফল্য
তার বাবা আমার দেশ পত্রিকার জলঢাকা উপজেলা প্রতিনিধি ও মা উপজেলার জলঢাকা সরকারি মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা। মেয়ের এমন সাফল্যে খুশি বাবা মো. ফয়সাল মুরাদ ও মা রোকেয়া আখতার।

তার বাবা আমার দেশ পত্রিকার জলঢাকা উপজেলা প্রতিনিধি ও মা উপজেলার জলঢাকা সরকারি মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা। মেয়ের এমন সাফল্যে খুশি বাবা মো. ফয়সাল মুরাদ ও মা রোকেয়া আখতার।

জন্ম থেকেই চার হাত-পায়ের একটিও নেই মেয়েটির। হুইলচেয়ার ছাড়া চলাচল করতে পারে না। ক্লাসের সবাই লেখে কলম হাতে ধরে। অথচ এই মেয়েটির তো হাতই নেই। তাই তাকে কলম ধরতে হয় মুখ দিয়ে।

নেদারল্যান্ডসে আইবিএ-আইসিসি মুট কোর্ট
এই অর্জন শুধু তিন শিক্ষার্থীর ব্যক্তিগত সাফল্য নয়, এটি বাংলাদেশের আইন শিক্ষার জন্য একটি মাইলফলক। আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রমাণ করেছে, সঠিক দিকনির্দেশনা পেলে তারা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও নেতৃত্ব দিতে পারে।

নাইমা খাতুন। স্কুলে যাওয়ার বয়স থেকেই তাকে লড়াই করতে হয়েছে জীবনের কঠিন বাস্তবতার সঙ্গে। অনেক ঝড় পেরিয়ে আলোর মশাল হয়ে জ্বলে উঠেছেন তিনি। সাফ গেমস ও সাউথ এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে সিলভার পদকজয়ী এবং বাংলাদেশের মেয়েদের মধ্যে কারাতে দ্বিতীয় ড্যান অর্জনের বিরল কৃতিত্বের অধিকারী...