থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষ, ১১ জনের মৃত্যু

আমার দেশ অনলাইন
প্রকাশ : ২৪ জুলাই ২০২৫, ১৪: ২৩
আপডেট : ২৪ জুলাই ২০২৫, ১৪: ৩৬

সীমান্ত বিরোধের জেরে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে সশস্ত্র সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার দেশ দু'টির সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্তবর্তী বিরোধপূর্ণ এলাকায় উভয়পক্ষের মধ্যে তীব্র গোলাগুলি হয়েছে। খবর আল জাজিরার।

থাইল্যান্ডের সেনাবাহিনী জানিয়েছে, থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তজুড়ে অন্তত তিনটি প্রদেশের ১১ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। রয়্যাল থাই আর্মির তথ্য অনুযায়ী, সিসাকেট ছয়জন, সুরিন প্রদেশে দুইজন এবং উবন রাতচাথানি প্রদেশে একজন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১৪ জন।

বিজ্ঞাপন

এই ঘটনার কম্বোডিয়ার সাথে থাকা নিজেদের সব সীমান্ত বন্ধ করে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে থাইল্যান্ড। দেশটির একজন সামরিক কর্মকর্তা সম্প্রতি ঘোষণা করেছেন।

এদিকে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদকে সংঘর্ষ বন্ধে ‘জরুরি বৈঠক’ আহ্বানের অনুরোধ জানিয়েছে কম্বোডিয়া। দেশটির প্রধানমন্ত্রী হুন মানেট বৃহস্পতিবার পরিষদের সভাপতি আসিম ইফতিখার আহমেদকে দেয়া চিঠিতে লিখেছেন, থাইল্যান্ডের সাম্প্রতিক আগ্রাসন এই অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ, আমি আপনাকে থাইল্যান্ডের আগ্রাসন বন্ধ করার জন্য নিরাপত্তা পরিষদের একটি জরুরি বৈঠক আহ্বান করার জন্য আন্তরিকভাবে অনুরোধ করছি।

অপর এক বিবৃতিতে কম্বোডিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে যে তারা ‘থাইল্যান্ডের এই বেপরোয়া এবং শত্রুতাপূর্ণ কাজের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে।’

কম্বোডিয়া বলেছে যে থাই সেনারা বৃহস্পতিবার সকালে ‘সীমান্ত এলাকায় কম্বোডিয়ার অবস্থানগুলোতে বিনা উস্কানিতে, পূর্বপরিকল্পিত এবং ইচ্ছাকৃতভাবে আক্রমণ চালিয়েছে।’

বিবৃতিতে থাইল্যান্ডকে শত্রুতা বন্ধ করতে এবং আরো উস্কানি থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।

আরএ

শুক্র-শনিবারও চলবে বিমানবন্দরের শুল্কায়ন কার্যক্রম

প্রধান উপদেষ্টার আদেশে জুলাই সনদের আইনি রূপ দিতে হবে

নভেম্বরের মধ্যে তিস্তা মহাপরিকল্পনা শুরুর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

আইআরআই’র সঙ্গে নির্বাচনের প্রক্রিয়া ও ইসির নিরপেক্ষতা নিয়ে আলোচনা এনসিপির

দেশে মুক্তি পাচ্ছে জাপানি অ্যানিমে সিরিজ, শিশুদের দেখা নিষেধ

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত