
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

চলতি মাসের মাঝামাঝিতে কানাডার আলবার্টা প্রদেশে অনুষ্ঠিত হবে জি-৭ সম্মেলন। এতে যোগদান করবেন না ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উত্তর আমেরিকার এই দেশটির সঙ্গে দিল্লির সাম্প্রতিক টানাপোড়েনের কারণে তিনি অংশ নিচ্ছেন না। যদিও সম্মেলনে অংশ নেয়ার জন্য এখনো মোদিকে আমন্ত্রণ পাঠায়নি কানাডা। মঙ্গলবার ভারতীয় বার্তাসংস্থা পিটিআইয়ের বরাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানায় এনডিটিভি।
সংবাদমাধ্যমটি জানায়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবারের জি-৭ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন না। এর ফলে ২০১৮ সালের পর এই প্রথম তিনি এই ধরনের আয়োজনে যোগ দিতে পারছেন না বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে। কানাডার আলবার্টা প্রদেশে আগামী ১৫-১৭ জুন পর্যন্ত জি-৭ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বৈশ্বিক গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ইস্যু, যেমন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং পশ্চিম এশিয়ার উত্তেজনাকর পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হবে।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, এখনো পর্যন্ত কানাডা ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিকে কোনো আমন্ত্রণ পাঠায়নি। তবে আমন্ত্রণ এলেও মোদি এই সফরে যেতেন না, কারণ ভারত-কানাডা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বর্তমানে এতটাই খারাপ অবস্থায় রয়েছে যে, এমন সফরের আগে ব্যাপক প্রস্তুতি ও পদক্ষেপের প্রয়োজন হবে।
ভারত ও কানাডার সম্পর্ক ২০২৩ সালে চূড়ান্ত অবনতির দিকে মোড় নেয়। সেসময় কানাডার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো অভিযোগ করেন, খালিস্তানপন্থি নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডে ভারতের জড়িত থাকার প্রমাণ রয়েছে।
তবে চলতি বছরের এপ্রিলে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লিবারেল পার্টির নেতা মার্ক কার্নির জয় ভারতে কিছুটা আশার আলো দেখিয়েছিল। ভারত ভেবেছিল, এতে উভয় দেশের সম্পর্ক হয়তো স্বাভাবিক পথে ফিরতে পারে।
কিন্তু নয়াদিল্লির মূল্যায়ন অনুযায়ী, কানাডার নতুন সরকার এখনো ভারতের মূল চিন্তার বিষয়, বিশেষ করে কানাডার মাটিতে খালিস্তানপন্থিদের কার্যক্রম নিয়ে স্পষ্ট কোনো অবস্থান নেয়নি।
এছাড়া দুই দেশের মধ্যে এখনো কোনো উচ্চপর্যায়ের কূটনৈতিক যোগাযোগ পূর্ণমাত্রায় ফিরিয়ে আনা হয়নি। ২০২৩ সালের অক্টোবরে ভারত কানাডায় নিজের হাইকমিশনার ও পাঁচ কূটনীতিককে দেশে ফিরিয়ে নেয় এবং পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে কানাডারও সমানসংখ্যক কূটনীতিক বহিষ্কার করা হয়।
জি-৭-এর বর্তমান সভাপতি কানাডা। সংগঠনটিতে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, কানাডা ও জাপান রয়েছে। এবারের সম্মেলনের আয়োজন করছে কানাডা।

চলতি মাসের মাঝামাঝিতে কানাডার আলবার্টা প্রদেশে অনুষ্ঠিত হবে জি-৭ সম্মেলন। এতে যোগদান করবেন না ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উত্তর আমেরিকার এই দেশটির সঙ্গে দিল্লির সাম্প্রতিক টানাপোড়েনের কারণে তিনি অংশ নিচ্ছেন না। যদিও সম্মেলনে অংশ নেয়ার জন্য এখনো মোদিকে আমন্ত্রণ পাঠায়নি কানাডা। মঙ্গলবার ভারতীয় বার্তাসংস্থা পিটিআইয়ের বরাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানায় এনডিটিভি।
সংবাদমাধ্যমটি জানায়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবারের জি-৭ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন না। এর ফলে ২০১৮ সালের পর এই প্রথম তিনি এই ধরনের আয়োজনে যোগ দিতে পারছেন না বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে। কানাডার আলবার্টা প্রদেশে আগামী ১৫-১৭ জুন পর্যন্ত জি-৭ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বৈশ্বিক গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ইস্যু, যেমন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং পশ্চিম এশিয়ার উত্তেজনাকর পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হবে।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, এখনো পর্যন্ত কানাডা ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিকে কোনো আমন্ত্রণ পাঠায়নি। তবে আমন্ত্রণ এলেও মোদি এই সফরে যেতেন না, কারণ ভারত-কানাডা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বর্তমানে এতটাই খারাপ অবস্থায় রয়েছে যে, এমন সফরের আগে ব্যাপক প্রস্তুতি ও পদক্ষেপের প্রয়োজন হবে।
ভারত ও কানাডার সম্পর্ক ২০২৩ সালে চূড়ান্ত অবনতির দিকে মোড় নেয়। সেসময় কানাডার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো অভিযোগ করেন, খালিস্তানপন্থি নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডে ভারতের জড়িত থাকার প্রমাণ রয়েছে।
তবে চলতি বছরের এপ্রিলে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লিবারেল পার্টির নেতা মার্ক কার্নির জয় ভারতে কিছুটা আশার আলো দেখিয়েছিল। ভারত ভেবেছিল, এতে উভয় দেশের সম্পর্ক হয়তো স্বাভাবিক পথে ফিরতে পারে।
কিন্তু নয়াদিল্লির মূল্যায়ন অনুযায়ী, কানাডার নতুন সরকার এখনো ভারতের মূল চিন্তার বিষয়, বিশেষ করে কানাডার মাটিতে খালিস্তানপন্থিদের কার্যক্রম নিয়ে স্পষ্ট কোনো অবস্থান নেয়নি।
এছাড়া দুই দেশের মধ্যে এখনো কোনো উচ্চপর্যায়ের কূটনৈতিক যোগাযোগ পূর্ণমাত্রায় ফিরিয়ে আনা হয়নি। ২০২৩ সালের অক্টোবরে ভারত কানাডায় নিজের হাইকমিশনার ও পাঁচ কূটনীতিককে দেশে ফিরিয়ে নেয় এবং পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে কানাডারও সমানসংখ্যক কূটনীতিক বহিষ্কার করা হয়।
জি-৭-এর বর্তমান সভাপতি কানাডা। সংগঠনটিতে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, কানাডা ও জাপান রয়েছে। এবারের সম্মেলনের আয়োজন করছে কানাডা।

আরব সাগরে অভিযান চালিয়ে প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের মাদক জব্দ করেছে পাকিস্তানের নৌবাহিনী। বুধবার (২২ অক্টোবর) সৌদি নেতৃত্বাধীন যৌথ সামুদ্রিক জোট কম্বাইন্ড মেরিটাইম ফোর্সেস (সিএমএফ)-এর অংশ হিসেবে পাকিস্তানি নৌবাহিনী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
খামেনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্টে জানান, বিভিন্ন প্রতিবেদনে দাবি করা হচ্ছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে আমেরিকার নানা প্রান্তে লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমেছেন। যদি আপনি (ট্রাম্প) এতটাই সক্ষম হন, তবে বিক্ষোভকে দমন করুন।
২ ঘণ্টা আগে
হোয়াইট হাউস দাবি করছে, এই প্রকল্পে সরকারি অর্থ ব্যবহার হবে না, বরং ভবিষ্যতের প্রশাসনগুলিও সুবিধা পাবে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, বলরুমটি ভবিষ্যতে রাজনৈতিক ফান্ডরেইজিংয়ের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠতে পারে—যা সরকারি প্রভাবের বিনিময়ে অর্থ আদায়ের নতুন রূপ।
২ ঘণ্টা আগে
গুগলের ক্রোমকে চ্যালেঞ্জ জানাতে নিজস্ব ওয়েব ব্রাউজার উন্মোচন করেছে চ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআই। ওপেনএআই তাদের নতুন এই ব্রাউজারের নাম দিয়েছে ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’।
২ ঘণ্টা আগে