
আমার দেশ অনলাইন

ইসরাইলের সঙ্গে আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দিতে যাচ্ছে কাজাখস্তান। বৃহস্পতিবার একথা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যদিও কাজাখস্তান অনেক আগেই ইসরাইলের সঙ্গে কূটনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে, তারপরও এই চুক্তিতে যোগ দেয়া কৌশলগতভাবে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে মধ্য এশিয়া ও পশ্চিম এশিয়ার পরিবর্তনশীল ভূ-রাজনীতির প্রেক্ষাপটে।
একাধিক বৈশ্বিক শক্তির সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার নীতি মেনে চলে কাজাখস্তান। স্বাভাবিকভাবেই এই চুক্তিতে যোগদান তাদের পররাষ্ট্র নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সূক্ষ্ম ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা। রাশিয়া, চীন, পশ্চিমা রাষ্ট্র এবং আঞ্চলিক অংশীদারদের সঙ্গে ইতিবাচক সম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করছে দেশটি। আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দিয়ে কাজাখস্তান ইসরাইল ও মুসলিম রাষ্ট্র, পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে কূটনৈতিক সেতু তৈরিতে ভূমিকা রাখতে চাইছে।
এর একটি স্পষ্ট অর্থনৈতিক মাত্রাও রয়েছে। কাজাখস্তান তেল এবং খনি শিল্পের বাইরেও তার অর্থনীতিকে বৈচিত্র্যময় করার চেষ্টা করছে। কৃষি প্রযুক্তি, পানি ব্যবস্থাপনা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং সাইবার নিরাপত্তার মতো ক্ষেত্রে কাজাখস্তানের উচ্চাকাঙ্ক্ষা পুরণে ইসরাইলকে পাশে পেতে চাইছে।
অন্যদিকে, এই চুক্তিতে অন্য দেশকে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে ট্রাম্পের নিজস্ব লক্ষ্য রয়েছে। চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো সৌদি আরবকে অন্তর্ভুক্ত করা। তবে রিয়াদ স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া তারা ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না। তাই কাজাখস্তানের প্রবেশ একটি কূটনৈতিক পদক্ষেপ হিসেবেই কাজ করবে।
চুক্তিতে যোগ দিলে কাজাখস্তানের জন্য সুবিধাগুলো স্পষ্ট: ওয়াশিংটনের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক, ইসরাইলের সঙ্গে সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং কূটনৈতিক প্রভাব বৃদ্ধি। কাজাখস্তানের এই পদক্ষেপে ইসরাইলের সঙ্গে নতুন করে সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে না, তবে সম্পর্ক আরো দৃঢ় করবে।
মুসলিম দেশ কাজাখস্তান এমন সময় এ পদক্ষেপ নিচ্ছে, যখন গাজায় গণহত্যার জন্য বিশ্বব্যাপী তীব্র সমালোচনার মুখে ইসরাইল।
সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে

ইসরাইলের সঙ্গে আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দিতে যাচ্ছে কাজাখস্তান। বৃহস্পতিবার একথা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যদিও কাজাখস্তান অনেক আগেই ইসরাইলের সঙ্গে কূটনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে, তারপরও এই চুক্তিতে যোগ দেয়া কৌশলগতভাবে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে মধ্য এশিয়া ও পশ্চিম এশিয়ার পরিবর্তনশীল ভূ-রাজনীতির প্রেক্ষাপটে।
একাধিক বৈশ্বিক শক্তির সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার নীতি মেনে চলে কাজাখস্তান। স্বাভাবিকভাবেই এই চুক্তিতে যোগদান তাদের পররাষ্ট্র নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সূক্ষ্ম ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা। রাশিয়া, চীন, পশ্চিমা রাষ্ট্র এবং আঞ্চলিক অংশীদারদের সঙ্গে ইতিবাচক সম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করছে দেশটি। আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দিয়ে কাজাখস্তান ইসরাইল ও মুসলিম রাষ্ট্র, পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে কূটনৈতিক সেতু তৈরিতে ভূমিকা রাখতে চাইছে।
এর একটি স্পষ্ট অর্থনৈতিক মাত্রাও রয়েছে। কাজাখস্তান তেল এবং খনি শিল্পের বাইরেও তার অর্থনীতিকে বৈচিত্র্যময় করার চেষ্টা করছে। কৃষি প্রযুক্তি, পানি ব্যবস্থাপনা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং সাইবার নিরাপত্তার মতো ক্ষেত্রে কাজাখস্তানের উচ্চাকাঙ্ক্ষা পুরণে ইসরাইলকে পাশে পেতে চাইছে।
অন্যদিকে, এই চুক্তিতে অন্য দেশকে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে ট্রাম্পের নিজস্ব লক্ষ্য রয়েছে। চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো সৌদি আরবকে অন্তর্ভুক্ত করা। তবে রিয়াদ স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া তারা ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না। তাই কাজাখস্তানের প্রবেশ একটি কূটনৈতিক পদক্ষেপ হিসেবেই কাজ করবে।
চুক্তিতে যোগ দিলে কাজাখস্তানের জন্য সুবিধাগুলো স্পষ্ট: ওয়াশিংটনের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক, ইসরাইলের সঙ্গে সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং কূটনৈতিক প্রভাব বৃদ্ধি। কাজাখস্তানের এই পদক্ষেপে ইসরাইলের সঙ্গে নতুন করে সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে না, তবে সম্পর্ক আরো দৃঢ় করবে।
মুসলিম দেশ কাজাখস্তান এমন সময় এ পদক্ষেপ নিচ্ছে, যখন গাজায় গণহত্যার জন্য বিশ্বব্যাপী তীব্র সমালোচনার মুখে ইসরাইল।
সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে

ইসরাইলি দখলদার বসতি স্থাপনকারীরাদের সন্ত্রাসী কার্যক্রমে আবারো আক্রান্ত হয়েছেন ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের বাসিন্দারা। দিন দিন তাদের নৃশংসতা তীব্র আকার ধারণ করেছে। তারা ফিলিস্তিনিদের পালিত পশুদের নির্মমভাবে হত্যা করেছে, এমনকি পশুপালনের জায়গাটিকেও তারা বুলডোজার দিয়ে ধ্বংস করে দিয়েছে।
১২ মিনিট আগে
দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের চীন সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে একটি স্বল্প-পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করা হয়, যা প্রায় ৭০০ কিলোমিটার (৪৩৫ মাইল) দূরত্ব অতিক্রম করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় ১৬,৫০০-রও বেশি ফিলিস্তিনি বর্তমানে জরুরি চিকিৎসা সেবার প্রয়োজনীয়তায় ভুগছেন বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক ডা. টেড্রোস আধানম গেব্রেয়েসুস।
২ ঘণ্টা আগে
মসজিদের ভেতরে থাকা গণিত শিক্ষক বুদি লাকসোনো বলেন, ‘খুতবা শুরু হওয়ার ঠিক পরেই আমরা একটি বিকট বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পাই, এসময় মসজিদ ঘর ধোঁয়ায় ভরে যায়। সেখানে থাকা শিক্ষার্থীরা দৌড়ে বেরিয়ে গিয়েছিল, কেউ কেউ কাঁদছিল, অন্যরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে।’
২ ঘণ্টা আগে