আমার দেশ অনলাইন
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও ক্রমবর্ধমান চাপের মধ্যেও সেপ্টেম্বর মাসে ভারতের রাশিয়ান অপরিশোধিত তেল আমদানি শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে। কেপলারের সাম্প্রতিক জাহাজ ট্র্যাকিং ডেটা অনুসারে, সেপ্টেম্বরের প্রথম ১৬ দিনে ভারত রাশিয়া থেকে প্রতিদিন গড়ে ১.৭৩ মিলিয়ন ব্যারেল তেল আমদানি করেছে—যা জুলাই ও আগস্টের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।
বুধবার ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস এ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে
এতে বলা হয়, সাধারণত এই ধরনের চুক্তি ছয়-আট সপ্তাহ আগে সম্পন্ন হয়, যার মানে সেপ্টেম্বরের এই আমদানিগুলি মূলত জুলাইয়ে সম্পন্ন হওয়া চুক্তির ফসল, ঠিক সেই সময় যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রকাশ্যে রাশিয়ান তেল কেনা নিয়ে ভারতকে সমালোচনার মুখে ফেলেন।
তথ্য বলছে, রাশিয়ার বিভিন্ন বন্দর থেকে ভারতে তেল লোডিং এখনও পর্যন্ত স্থিতিশীল রয়েছে। যদিও আগস্ট-পূর্ব স্তরের তুলনায় কিছুটা কম, তবুও শিল্প সূত্রগুলো মনে করছে, সুয়েজ খাল পেরিয়ে মিশরের পোর্ট সৈয়েদ হয়ে আসা বেশ কয়েকটি ট্যাঙ্কার এখনও তাদের চূড়ান্ত গন্তব্য প্রদর্শন না করায় প্রকৃত আমদানির পরিমাণ আরও বেশি হতে পারে।
ট্রাম্প প্রশাসন আগস্টের শুরুতে ভারতীয় পণ্যের উপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। কিন্তু তাতেও ভারতের তেল আমদানিতে কোনো বড় প্রভাব পড়েনি। ভারত স্পষ্ট করে জানিয়েছে, রাশিয়া থেকে তেল কেনা তার নিজস্ব অর্থনৈতিক ও কৌশলগত স্বার্থের বিষয়, এবং যেখানে ভালো চুক্তি পাওয়া যায় সেখান থেকেই আমদানি অব্যাহত থাকবে।
ভারতের পরিশোধকরা বলছে, তারা সরকারের কাছ থেকে রাশিয়ান তেল আমদানি বন্ধের কোনো নির্দেশনা পায়নি এবং এই তেল অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক হওয়ায় কেনা অব্যাহত থাকবে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালানোর আগে ভারতের রাশিয়ান তেলের উপর নির্ভরতা ছিল মাত্র ২ শতাংশের নিচে। কিন্তু পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার পর রাশিয়া ভারতে বড় ছাড়ে তেল বিক্রি শুরু করে, যার ফলে কয়েক মাসের মধ্যেই রাশিয়া ভারতের বৃহত্তম অপরিশোধিত তেল সরবরাহকারীতে পরিণত হয়।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও শুল্ক আরোপের জবাবে ভারতের পক্ষ থেকে রাশিয়ান তেল আমদানি হ্রাসের কোনো ইঙ্গিত এখনো দেখা যাচ্ছে না। বরং নয়াদিল্লি স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে যে, তার জ্বালানি নীতিতে বিদেশি চাপ চলবে না।
বর্তমানে, ভারতের মোট তেল আমদানির এক-তৃতীয়াংশের বেশি আসছে রাশিয়া থেকে, যা বেইজিংয়ের পর মস্কোর দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্রেতা হিসেবে ভারতের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করেছে।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও ক্রমবর্ধমান চাপের মধ্যেও সেপ্টেম্বর মাসে ভারতের রাশিয়ান অপরিশোধিত তেল আমদানি শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে। কেপলারের সাম্প্রতিক জাহাজ ট্র্যাকিং ডেটা অনুসারে, সেপ্টেম্বরের প্রথম ১৬ দিনে ভারত রাশিয়া থেকে প্রতিদিন গড়ে ১.৭৩ মিলিয়ন ব্যারেল তেল আমদানি করেছে—যা জুলাই ও আগস্টের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।
বুধবার ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস এ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে
এতে বলা হয়, সাধারণত এই ধরনের চুক্তি ছয়-আট সপ্তাহ আগে সম্পন্ন হয়, যার মানে সেপ্টেম্বরের এই আমদানিগুলি মূলত জুলাইয়ে সম্পন্ন হওয়া চুক্তির ফসল, ঠিক সেই সময় যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রকাশ্যে রাশিয়ান তেল কেনা নিয়ে ভারতকে সমালোচনার মুখে ফেলেন।
তথ্য বলছে, রাশিয়ার বিভিন্ন বন্দর থেকে ভারতে তেল লোডিং এখনও পর্যন্ত স্থিতিশীল রয়েছে। যদিও আগস্ট-পূর্ব স্তরের তুলনায় কিছুটা কম, তবুও শিল্প সূত্রগুলো মনে করছে, সুয়েজ খাল পেরিয়ে মিশরের পোর্ট সৈয়েদ হয়ে আসা বেশ কয়েকটি ট্যাঙ্কার এখনও তাদের চূড়ান্ত গন্তব্য প্রদর্শন না করায় প্রকৃত আমদানির পরিমাণ আরও বেশি হতে পারে।
ট্রাম্প প্রশাসন আগস্টের শুরুতে ভারতীয় পণ্যের উপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। কিন্তু তাতেও ভারতের তেল আমদানিতে কোনো বড় প্রভাব পড়েনি। ভারত স্পষ্ট করে জানিয়েছে, রাশিয়া থেকে তেল কেনা তার নিজস্ব অর্থনৈতিক ও কৌশলগত স্বার্থের বিষয়, এবং যেখানে ভালো চুক্তি পাওয়া যায় সেখান থেকেই আমদানি অব্যাহত থাকবে।
ভারতের পরিশোধকরা বলছে, তারা সরকারের কাছ থেকে রাশিয়ান তেল আমদানি বন্ধের কোনো নির্দেশনা পায়নি এবং এই তেল অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক হওয়ায় কেনা অব্যাহত থাকবে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালানোর আগে ভারতের রাশিয়ান তেলের উপর নির্ভরতা ছিল মাত্র ২ শতাংশের নিচে। কিন্তু পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার পর রাশিয়া ভারতে বড় ছাড়ে তেল বিক্রি শুরু করে, যার ফলে কয়েক মাসের মধ্যেই রাশিয়া ভারতের বৃহত্তম অপরিশোধিত তেল সরবরাহকারীতে পরিণত হয়।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও শুল্ক আরোপের জবাবে ভারতের পক্ষ থেকে রাশিয়ান তেল আমদানি হ্রাসের কোনো ইঙ্গিত এখনো দেখা যাচ্ছে না। বরং নয়াদিল্লি স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে যে, তার জ্বালানি নীতিতে বিদেশি চাপ চলবে না।
বর্তমানে, ভারতের মোট তেল আমদানির এক-তৃতীয়াংশের বেশি আসছে রাশিয়া থেকে, যা বেইজিংয়ের পর মস্কোর দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্রেতা হিসেবে ভারতের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করেছে।
ভারতের উত্তর প্রদেশের একটি শিল্পনগরী এলাকা কানপুর। গত ৪ সেপ্টেম্বর কানপুরের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা সৈয়দ নগরে ঈদে মিলাদুন্নবি উদ্যাপন উপলক্ষে সন্ধ্যায় একটি সাইনবোর্ড টাঙানো হয়।
২৯ মিনিট আগেসম্প্রতি বায়ু দূষণ কমানোর জন্য রাজধানীতে পেট্রোলচালিত মোটরবাইকের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ভিয়েতনাম প্রশাসন। যা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। তবে, পরিকল্পিত এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ৪.৬ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারাবে বলে আশঙ্কা করছে জাপান সরকার এবং দেশের কিছু শীর্ষস্থানীয় নির্মাতা।
৪১ মিনিট আগেগাজায় সাফল্য অর্জনের জন্য যে অনুকূল পরিস্থিতি পেয়েছিল ট্রাম্পের প্রধান কূটনৈতিক মধ্যস্থতাকারী স্টিভ উইটকফ ও তার দল, সেটা ইউক্রেন যুদ্ধের ক্ষেত্রে তৈরি করা কঠিন হতে পারে, কারণ এই যুদ্ধ প্রায় চার বছর ধরে চলছে।
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের সেনাবাহিনী জানিয়েছে যে, তারা মঙ্গলবার গভীর রাতে ব্রায়ানস্ক সীমান্ত অঞ্চলে একটি রাশিয়ান রাসায়নিক কারখানায় যুক্তরাজ্যের সরবরাহকৃত স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগে