ফ্রান্সের লুকানো বিপ্লব
আমার দেশ অনলাইন
গত ১০ সেপ্টেম্বর হাজার হাজার বিক্ষোভকারী ফ্রান্সের রাস্তায় নামে, রাজনৈতিক গোষ্ঠীগুলোর প্রতি অসন্তোষ ও পরিকল্পিত বাজেট কাটছাঁটের প্রতিবাদে। ‘ব্লক এভরিথিং’ আন্দোলনের লক্ষ্য ছিল বাজেট পরিকল্পনার বিরোধিতা করে দেশকে অচল করে দেয়া।
২০১৮ সালের ‘ইয়েলো ভেস্ট’ আন্দোলনের সাথে এবারের ‘ব্লক এভরিথিং’ আন্দোলনের তুলনামূলক পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, দু’টি বিক্ষোভে সাদৃশ্য যেমন আছে তেমনি আছে বৈষাদৃশ্যও। ইয়েলো ভেস্ট আন্দোলন সমর্থন পেয়েছিল দেশের প্রান্তিক পর্যায়েও। আর গত ১০ সেপ্টেম্বরের বিক্ষোভ শুধুমাত্র প্রধান শহরগুলোতেই কেন্দ্রীভূত ছিল।
এবারের আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিল অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল ও বামপন্থীরা। বিক্ষোভকারীদের সামাজিক অবস্থানের কারণে পুলিশ অনেকটা নিশ্চিত হয় যে, আন্দোলন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। ওই বিক্ষোভে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, উচ্চবিত্ত ও বুদ্ধিজীবিদের প্রাধান্য ছিল।
তবে ২০১৮ সালে ‘ইয়েলো ভেস্ট’ আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীরা বেশিরভাগই ছিল শ্রমিক এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণীর। সরকারের জন্য সবচেয়ে সমস্যার কারণ ছিল এতে রাজনৈতিক বা ট্রেড ইউনিয়ন নেতৃত্বের সম্পূর্ণ অনুপস্থিতি।
বিপরীতে ১০ সেপ্টেম্বরের আন্দোলন খুব দ্রুত বামপন্থী রাজনৈতিক দল লা ফ্রান্স ইনসুমিসের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। যে কারণে কর্তৃপক্ষ কিছুটা স্বস্তি লাভ করে কারণ পুলিশ এই ধরণের বিক্ষোভ মোকাবেলা করতে অভ্যস্ত।
মূল সত্যটা এখানেই লুকিয়ে আছে। এখন ফ্রান্সসহ কোনো পশ্চিমা দেশই নগরকেন্দ্রীক বামপন্থীদের মাধ্যমে পরিচালিত প্রতিবাদ আন্দোলনগুলোকে আর ভয় করে না। বিপরীতে, প্রান্তিক পর্যায় থেকে উঠে আসা স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনগুলোই বরং উদ্বেগের কারণ। তার কারণ এগুলো অপ্রত্যাশিত এবং এমন লোকজন এতে অংশ নেয়, যারা নিজেকে বঞ্চিত মনে করেন।
মূল বিষয়টি এখন স্পষ্ট: সাম্প্রতিক দশকগুলোতে, বড় আন্দোলন সেই অঞ্চলে আবির্ভূত হয়েছে যেখানে বেশিরভাগ শ্রমিক এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণী বাস করে। ১৯৯২ সালের মাস্ট্রিক্ট গণভোট, ২০০৫ সালের ইউরোপীয় সংবিধানের ওপর গণভোট, ইয়েলো ভেস্ট আন্দোলন এবং ট্রাম্পবাদ থেকে শুরু করে জাতীয় ফ্রন্ট ভোট, ব্রেক্সিট পর্যন্ত জনপ্রিয় বিদ্রোহের ক্ষেত্রেও এমটাই ঘটেছিল।
এই সকল আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীরা সবাই একই সামাজিক অবস্থান থেকে এসেছিলেন।
মেট্রোপোলিটন হচ্ছে নতুন পুঁজিবাদের মূর্ত প্রতীক। মেট্রোপোলিটন শহরগুলো পরিষেবার ওপর নির্ভরশীল, আর্থিকভাবে সুসংহত। মেট্রোপলিটনের ভোগবাদী সমাজব্যবস্থা কখনো বড় ধরণের সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে পারে না।
বিক্ষোভ বড় শহরগুলোতে কেন্দ্রীভূত হওয়ার সাথে সাথে ইয়েলো ভেস্ট আন্দোলন তার গতি এবং জনসমর্থন হারাতে শুরু করে। এর কারণ হচ্ছে: শহরগুলোতে কট্টর বামপন্থীরা আন্দোলনটি দখল করে নেয়। তারপরে শিক্ষাবিদ এবং জরিপকারীরা আন্দোলেনে নিজেদের মতবাদ চাপিয়ে দেয়, যেখানে আর সংখ্যাগরিষ্ঠের মতের প্রাধান্য থাকে না। সংখ্যাগুরুদের পরিবর্তে তারা সংখ্যালঘু অংশের ওপর আলোকপাত করে, যা ক্ষমতায় থাকা ব্যক্তিদের জন্য সুবিধা করে দেয়।
১০ সেপ্টেম্বরের আন্দোলনের ক্ষেত্রেও একই বিষয় ঘটেছে। এখানে স্বতঃস্ফূর্ততার কোনো স্থান ছিল না, ছিল না সংখ্যাগরিষ্ঠের কোনো অস্তিত্ব।
মহানগরী তার বাসিন্দাদের সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিকভাবে বিচ্ছিন্ন করে দেয়। শেষ পর্যন্ত, এটি রাজনীতি এবং চিন্তাভাবনাকে দমন করে: সামাজিক আন্দোলনগুলো কেবল দৃশ্যকল্পে পরিণত হয়। চিন্তাভাবনা এবং রাজনৈতিক আলোচনার এই দমন সংস্কৃতির জগতেও স্পষ্ট, যা আর সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠদের জন্য উপযুক্ত থাকে না।
বুদ্ধিজীবী, রাজনীতিবিদ, বামপন্থী এবং সৃজনশীলরা মহানগর নামের খাঁচায় আটকে নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছেন, কারণ সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠের সাথে তাদের কোনো সংযোগ নেই।
অন্যদিকে, বড় ধরণের সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রতিবাদের মূলে থাকে বাস্তব সমস্যা। এই আন্দোলন কোনো দলের কথা মানে না, বরং শ্রমিক শ্রেণীর মধ্যে একটি বিস্তৃত অনুভূতি রয়েছে যে, তাদের বঞ্চিত করা হয়েছে: তাদের কাজ, তাদের জীবনযাত্রা এবং পরিচয় থেকে।
এই কারণেই ফ্রান্সে, পশ্চিম ইউরোপের অন্যান্য অংশের মতো - সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠদের দাবি আর ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পথ অনুসরণ করে না।
মহানগরীর পাশের ছোট ছোট এলাকা এখন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে, যখন বিশ্বায়নের ওপর ভিত্তি করে মেট্রোপোলিটন মডেল ভঙ্গুর হয়ে পড়ছে। নতুন বহুমেরু বিশ্বে, গুরুত্বপূর্ণ হল সেই দেশগুলো যারা নগরের বাইরে ছোট শহরগুলোতে শিল্পের বিকাশ করতে সক্ষম হয়েছে।
মেট্রোপোলিটনে আকাশচুম্বী ভবন, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত অফিস এবং ব্যাংকিং সদর দপ্তর রয়েছে। কিন্তু সেখানে আর ক্ষমতা নেই। বহুমেরু বিশ্বজুড়ে, গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলো ছোট ছোট শহর থেকে তাদের শক্তি সংগ্রহ করে। ক্ষমতার ভরকেন্দ্র মেট্রোপোলিটন থেকে ছোট ছোট শহরে স্থানান্তরিত হচ্ছে।
ছোট শহরে প্রত্যাবর্তন কোনো পছন্দ বা ইচ্ছা নয়, বরং এটি প্রয়োজন। ছোট শহরে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিরোধিতা শাশ্বত, কোনো শক্তিই দীর্ঘমেয়াদী বাস্তবাবাদী আন্দোলনকে থামাতে পারে না; এমন একটি আন্দোলন যা বিমর্ষতা থেকে নয়, বরং যুক্তি এবং সাধারণ জীবনের মর্যাদা থেকে উদ্ভূত।
সূত্র: দ্য নিউ স্টেটসম্যান
গত ১০ সেপ্টেম্বর হাজার হাজার বিক্ষোভকারী ফ্রান্সের রাস্তায় নামে, রাজনৈতিক গোষ্ঠীগুলোর প্রতি অসন্তোষ ও পরিকল্পিত বাজেট কাটছাঁটের প্রতিবাদে। ‘ব্লক এভরিথিং’ আন্দোলনের লক্ষ্য ছিল বাজেট পরিকল্পনার বিরোধিতা করে দেশকে অচল করে দেয়া।
২০১৮ সালের ‘ইয়েলো ভেস্ট’ আন্দোলনের সাথে এবারের ‘ব্লক এভরিথিং’ আন্দোলনের তুলনামূলক পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, দু’টি বিক্ষোভে সাদৃশ্য যেমন আছে তেমনি আছে বৈষাদৃশ্যও। ইয়েলো ভেস্ট আন্দোলন সমর্থন পেয়েছিল দেশের প্রান্তিক পর্যায়েও। আর গত ১০ সেপ্টেম্বরের বিক্ষোভ শুধুমাত্র প্রধান শহরগুলোতেই কেন্দ্রীভূত ছিল।
এবারের আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিল অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল ও বামপন্থীরা। বিক্ষোভকারীদের সামাজিক অবস্থানের কারণে পুলিশ অনেকটা নিশ্চিত হয় যে, আন্দোলন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। ওই বিক্ষোভে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, উচ্চবিত্ত ও বুদ্ধিজীবিদের প্রাধান্য ছিল।
তবে ২০১৮ সালে ‘ইয়েলো ভেস্ট’ আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীরা বেশিরভাগই ছিল শ্রমিক এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণীর। সরকারের জন্য সবচেয়ে সমস্যার কারণ ছিল এতে রাজনৈতিক বা ট্রেড ইউনিয়ন নেতৃত্বের সম্পূর্ণ অনুপস্থিতি।
বিপরীতে ১০ সেপ্টেম্বরের আন্দোলন খুব দ্রুত বামপন্থী রাজনৈতিক দল লা ফ্রান্স ইনসুমিসের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। যে কারণে কর্তৃপক্ষ কিছুটা স্বস্তি লাভ করে কারণ পুলিশ এই ধরণের বিক্ষোভ মোকাবেলা করতে অভ্যস্ত।
মূল সত্যটা এখানেই লুকিয়ে আছে। এখন ফ্রান্সসহ কোনো পশ্চিমা দেশই নগরকেন্দ্রীক বামপন্থীদের মাধ্যমে পরিচালিত প্রতিবাদ আন্দোলনগুলোকে আর ভয় করে না। বিপরীতে, প্রান্তিক পর্যায় থেকে উঠে আসা স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনগুলোই বরং উদ্বেগের কারণ। তার কারণ এগুলো অপ্রত্যাশিত এবং এমন লোকজন এতে অংশ নেয়, যারা নিজেকে বঞ্চিত মনে করেন।
মূল বিষয়টি এখন স্পষ্ট: সাম্প্রতিক দশকগুলোতে, বড় আন্দোলন সেই অঞ্চলে আবির্ভূত হয়েছে যেখানে বেশিরভাগ শ্রমিক এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণী বাস করে। ১৯৯২ সালের মাস্ট্রিক্ট গণভোট, ২০০৫ সালের ইউরোপীয় সংবিধানের ওপর গণভোট, ইয়েলো ভেস্ট আন্দোলন এবং ট্রাম্পবাদ থেকে শুরু করে জাতীয় ফ্রন্ট ভোট, ব্রেক্সিট পর্যন্ত জনপ্রিয় বিদ্রোহের ক্ষেত্রেও এমটাই ঘটেছিল।
এই সকল আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীরা সবাই একই সামাজিক অবস্থান থেকে এসেছিলেন।
মেট্রোপোলিটন হচ্ছে নতুন পুঁজিবাদের মূর্ত প্রতীক। মেট্রোপোলিটন শহরগুলো পরিষেবার ওপর নির্ভরশীল, আর্থিকভাবে সুসংহত। মেট্রোপলিটনের ভোগবাদী সমাজব্যবস্থা কখনো বড় ধরণের সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে পারে না।
বিক্ষোভ বড় শহরগুলোতে কেন্দ্রীভূত হওয়ার সাথে সাথে ইয়েলো ভেস্ট আন্দোলন তার গতি এবং জনসমর্থন হারাতে শুরু করে। এর কারণ হচ্ছে: শহরগুলোতে কট্টর বামপন্থীরা আন্দোলনটি দখল করে নেয়। তারপরে শিক্ষাবিদ এবং জরিপকারীরা আন্দোলেনে নিজেদের মতবাদ চাপিয়ে দেয়, যেখানে আর সংখ্যাগরিষ্ঠের মতের প্রাধান্য থাকে না। সংখ্যাগুরুদের পরিবর্তে তারা সংখ্যালঘু অংশের ওপর আলোকপাত করে, যা ক্ষমতায় থাকা ব্যক্তিদের জন্য সুবিধা করে দেয়।
১০ সেপ্টেম্বরের আন্দোলনের ক্ষেত্রেও একই বিষয় ঘটেছে। এখানে স্বতঃস্ফূর্ততার কোনো স্থান ছিল না, ছিল না সংখ্যাগরিষ্ঠের কোনো অস্তিত্ব।
মহানগরী তার বাসিন্দাদের সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিকভাবে বিচ্ছিন্ন করে দেয়। শেষ পর্যন্ত, এটি রাজনীতি এবং চিন্তাভাবনাকে দমন করে: সামাজিক আন্দোলনগুলো কেবল দৃশ্যকল্পে পরিণত হয়। চিন্তাভাবনা এবং রাজনৈতিক আলোচনার এই দমন সংস্কৃতির জগতেও স্পষ্ট, যা আর সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠদের জন্য উপযুক্ত থাকে না।
বুদ্ধিজীবী, রাজনীতিবিদ, বামপন্থী এবং সৃজনশীলরা মহানগর নামের খাঁচায় আটকে নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছেন, কারণ সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠের সাথে তাদের কোনো সংযোগ নেই।
অন্যদিকে, বড় ধরণের সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রতিবাদের মূলে থাকে বাস্তব সমস্যা। এই আন্দোলন কোনো দলের কথা মানে না, বরং শ্রমিক শ্রেণীর মধ্যে একটি বিস্তৃত অনুভূতি রয়েছে যে, তাদের বঞ্চিত করা হয়েছে: তাদের কাজ, তাদের জীবনযাত্রা এবং পরিচয় থেকে।
এই কারণেই ফ্রান্সে, পশ্চিম ইউরোপের অন্যান্য অংশের মতো - সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠদের দাবি আর ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পথ অনুসরণ করে না।
মহানগরীর পাশের ছোট ছোট এলাকা এখন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে, যখন বিশ্বায়নের ওপর ভিত্তি করে মেট্রোপোলিটন মডেল ভঙ্গুর হয়ে পড়ছে। নতুন বহুমেরু বিশ্বে, গুরুত্বপূর্ণ হল সেই দেশগুলো যারা নগরের বাইরে ছোট শহরগুলোতে শিল্পের বিকাশ করতে সক্ষম হয়েছে।
মেট্রোপোলিটনে আকাশচুম্বী ভবন, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত অফিস এবং ব্যাংকিং সদর দপ্তর রয়েছে। কিন্তু সেখানে আর ক্ষমতা নেই। বহুমেরু বিশ্বজুড়ে, গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলো ছোট ছোট শহর থেকে তাদের শক্তি সংগ্রহ করে। ক্ষমতার ভরকেন্দ্র মেট্রোপোলিটন থেকে ছোট ছোট শহরে স্থানান্তরিত হচ্ছে।
ছোট শহরে প্রত্যাবর্তন কোনো পছন্দ বা ইচ্ছা নয়, বরং এটি প্রয়োজন। ছোট শহরে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিরোধিতা শাশ্বত, কোনো শক্তিই দীর্ঘমেয়াদী বাস্তবাবাদী আন্দোলনকে থামাতে পারে না; এমন একটি আন্দোলন যা বিমর্ষতা থেকে নয়, বরং যুক্তি এবং সাধারণ জীবনের মর্যাদা থেকে উদ্ভূত।
সূত্র: দ্য নিউ স্টেটসম্যান
বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টা ৩ মিনিটের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, স্পট গোল্ডের দাম ২.৬ শতাংশ কমে প্রতি আউন্সে চার হাজার ১৭ দশমিক ২৯ ডলারে নেমে এসেছে, যা প্রায় দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন।
২৫ মিনিট আগেউগান্ডা পুলিশ জানিয়েছে, সোমবার স্থানীয় সময় রাত সোয়া ১২টার দিকে কাম্পালা-গুলু হাইওয়েতে বিপরীত দিকে আসা দুটি বাস মুখোমুখি হয়ে যায়। দুর্ঘটনা এড়াতে গেলে একটি বাস উল্টে যায়। আর এ সময় দুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে অন্যান্য যানবাহনগুলোও উল্টে গেলে ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তান-যুক্তরাষ্ট্রের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের অবসান ঘটে ২০২১ সালে। দুই দশক ধরে চলা, এই যুদ্ধের কারণে বৈরী সম্পর্ক রয়েছে দেশ দুটির মধ্যে, তবে এমন সম্পর্ক থেকে উত্তরণ চায় ইসলামিক আমিরাত আফগানিস্তান। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উন্নয়নই এখন তাদের লক্ষ্য।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তর প্রদেশের একটি শিল্পনগরী এলাকা কানপুর। গত ৪ সেপ্টেম্বর কানপুরের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা সৈয়দ নগরে ঈদে মিলাদুন্নবি উদ্যাপন উপলক্ষে সন্ধ্যায় একটি সাইনবোর্ড টাঙানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগে