
আমার দেশ অনলাইন

সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের হোয়াইট হাউস সফরকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, কারণ এটি মার্কিন-সৌদি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে বহু ক্ষেত্রে শক্তিশালী করার সম্ভাবনা তৈরি করছে। সৌদি ক্রাউন প্রিন্স আগামী সপ্তাহে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। আলোচনার প্রধান বিষয়গুলির মধ্যে রয়েছে প্রতিরক্ষা চুক্তি, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কেনা, বেসামরিক পারমাণবিক শক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), বিরল খনিজ এবং প্রযুক্তি বিনিয়োগ।
মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম আল-আরাবিয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরব প্রায় ১,০০০ জন প্রতিনিধি নিয়ে সফরে যাবে। যদিও মার্কিন প্রেসিডেন্ট চূড়ান্তভাবে ৫০টি এফ-৩৫ বিমান বিক্রির চুক্তি আশা করছেন। তবে বিশ্লেষকরা মনে করছেন, শর্তসাপেক্ষ কারণে সৌদি আরব হয়তো সরাসরি এ চুক্তি করবে না। মার্কিন শর্তগুলির মধ্যে রয়েছে “কিল সুইচ” এবং বিমান স্থানান্তরের জন্য অনুমতি, যা সৌদি সার্বভৌমত্বের সঙ্গে সংঘর্ষ সৃষ্টি করতে পারে।
সৌদি যুবরাজ স্থায়ী প্রতিরক্ষা নিশ্চয়তা চায়, যাতে ভবিষ্যতের মার্কিন রাষ্ট্রপতি এককভাবে চুক্তি প্রত্যাহার করতে না পারেন। এ সফর মূলত মার্কিন-সৌদি সামরিক সহযোগিতা শক্তিশালী করা এবং ভিশন ২০৩০ বাস্তবায়নে প্রযুক্তি ও এআই অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার লক্ষ্য রাখে।
বেসামরিক পারমাণবিক শক্তি নিয়ে সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রযুক্তি ও নিরাপত্তা “ছাতা” চায়, যা ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ ও প্রক্রিয়াকরণে সাময়িক সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও দীর্ঘমেয়াদী স্থায়িত্ব নিশ্চিত করবে। এআইয়ের ক্ষেত্রে, সৌদি আরব মার্কিন সহায়তায় ডেটা সেন্টার, যৌথ উদ্ভাবন এবং স্থানীয় এআই ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার পরিকল্পনা করছে।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, এই সফর দুই দেশের মধ্যকার প্রতিরক্ষা, প্রযুক্তি ও পারমাণবিক অংশীদারিত্বকে নতুন মাত্রায় নিয়ে যাবে, যদিও নির্দিষ্ট চুক্তি ও প্রযুক্তিগত শর্ত নিয়ে চ্যালেঞ্জ থাকবেই।

সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের হোয়াইট হাউস সফরকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, কারণ এটি মার্কিন-সৌদি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে বহু ক্ষেত্রে শক্তিশালী করার সম্ভাবনা তৈরি করছে। সৌদি ক্রাউন প্রিন্স আগামী সপ্তাহে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। আলোচনার প্রধান বিষয়গুলির মধ্যে রয়েছে প্রতিরক্ষা চুক্তি, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কেনা, বেসামরিক পারমাণবিক শক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), বিরল খনিজ এবং প্রযুক্তি বিনিয়োগ।
মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম আল-আরাবিয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরব প্রায় ১,০০০ জন প্রতিনিধি নিয়ে সফরে যাবে। যদিও মার্কিন প্রেসিডেন্ট চূড়ান্তভাবে ৫০টি এফ-৩৫ বিমান বিক্রির চুক্তি আশা করছেন। তবে বিশ্লেষকরা মনে করছেন, শর্তসাপেক্ষ কারণে সৌদি আরব হয়তো সরাসরি এ চুক্তি করবে না। মার্কিন শর্তগুলির মধ্যে রয়েছে “কিল সুইচ” এবং বিমান স্থানান্তরের জন্য অনুমতি, যা সৌদি সার্বভৌমত্বের সঙ্গে সংঘর্ষ সৃষ্টি করতে পারে।
সৌদি যুবরাজ স্থায়ী প্রতিরক্ষা নিশ্চয়তা চায়, যাতে ভবিষ্যতের মার্কিন রাষ্ট্রপতি এককভাবে চুক্তি প্রত্যাহার করতে না পারেন। এ সফর মূলত মার্কিন-সৌদি সামরিক সহযোগিতা শক্তিশালী করা এবং ভিশন ২০৩০ বাস্তবায়নে প্রযুক্তি ও এআই অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার লক্ষ্য রাখে।
বেসামরিক পারমাণবিক শক্তি নিয়ে সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রযুক্তি ও নিরাপত্তা “ছাতা” চায়, যা ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ ও প্রক্রিয়াকরণে সাময়িক সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও দীর্ঘমেয়াদী স্থায়িত্ব নিশ্চিত করবে। এআইয়ের ক্ষেত্রে, সৌদি আরব মার্কিন সহায়তায় ডেটা সেন্টার, যৌথ উদ্ভাবন এবং স্থানীয় এআই ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার পরিকল্পনা করছে।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, এই সফর দুই দেশের মধ্যকার প্রতিরক্ষা, প্রযুক্তি ও পারমাণবিক অংশীদারিত্বকে নতুন মাত্রায় নিয়ে যাবে, যদিও নির্দিষ্ট চুক্তি ও প্রযুক্তিগত শর্ত নিয়ে চ্যালেঞ্জ থাকবেই।

ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর একটি তামা ও কোবাল্ট খনির সেতু ধসে কমপক্ষে ৩২ জন নিহত হয়েছেন। শনিবার দক্ষিণ-পূর্ব লুয়ালাবা প্রদেশের কালান্দো খনিতে এই দুর্ঘটনা ঘটে। রোববার লুয়ালাবা প্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রয় কাউম্বে মায়োন্ডে একথা জানিয়েছেন।
১১ মিনিট আগে
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পলাতকদের মধ্যে ১১৫ জন বিদেশে অবস্থান করছে। এদের মধ্যে ২০ জন পোল্যান্ডে এবং ১৩ জন অস্ট্রিয়ায় অবস্থান করছেন। বিদেশে পলাতক থাকা এই ডানপন্থি চরমপন্থীদের মধ্যে প্রায় ৩৯ জনকে সহিংস অপরাধের জন্য অনুসন্ধান করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে
রিয়াদে বসবাসরত মার্কিন প্রবাসী এবং ডিকিউ লিভিং ম্যাগাজিনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মারিয়া কমেটি বলেন, ক্রাউন প্রিন্সের নেতৃত্বে ইতিবাচক মনোভাব ও অগ্রগতির প্রতি ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা তাকে অনুপ্রাণিত করে। একজন সৌদির স্ত্রী হিসেবে তিনি দেশের নিরাপত্তা ও পরিবারবান্ধব পরিবেশকে বিশেষভাবে মূল্যায়ন করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিতর্কিত এই স্থানান্তরের পেছনে রয়েছে আল-মাজদ ইউরোপ নামের একটি গোষ্ঠী, যাদের বিরুদ্ধে ইসরাইলি কর্তৃপক্ষের সাথে সমন্বয় করে কাজ করার অভিযোগ উঠেছে। গাজা থেকে পালিয়ে আসা যাত্রীরা জানিয়েছেন, তারা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে এই উদ্যোগ সম্পর্কে জানতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে