ট্রাম্পের শুল্কনীতি নিয়ে অর্থনীতিবিদদের অভিমত

কাওসার আলম

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিভিন্ন দেশের পণ্যের ওপর নতুন করে শুল্কহার নির্ধারণ করেছেন। এর আওতায় বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্কারোপ করা হয়েছে। ট্রাম্পের শুল্কনীতির ফলে আমেরিকায় বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির প্রভাব ও করণীয় নির্ধারণে সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে কৌশল নির্ধারণ জরুরি। সময়ক্ষেপণ না করে দ্রুততার সঙ্গে সরকারকে এ বিষয়ে উদ্যোগ নিতে হবে।
একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি পণ্য আমেরিকায় রপ্তানি করে। সুতরাং দেশটিতে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানিতে কোনো ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়লে তা অর্থনীতির জন্য একটি সংকট তৈরি করতে পারে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। তারা বলছেন, বাণিজ্য প্রসারের জন্য দ্বিপক্ষীয় ও বহপক্ষীয় বাণিজ্যের দিকে বাংলাদেশকে গুরুত্ব দিতে হবে। আর এজন্য বাংলাদেশকে তার পণ্য বহুমুখীকরণ ও বৈচিত্রায়ণের ওপর গুরুত্বারোপ করতে বলেছেন তারা।
অর্থনীতিবিদরা বলেন, ট্রাম্প তার নির্বাচনি প্রচারণার সময়ই শুল্কারোপের কথা বলেছিলেন। নভেম্বরের ওই নির্বাচনে তিনি জয়ী হয়েছেন এবং জানুয়ারি মাসে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন। ট্রাম্পের শুল্কনীতি হঠাৎ করেই ঘোষিত হয়েছে, বিষয়টি এমন নয়। আগে থেকেই এ বিষয়ে আমাদের প্রস্তুতি থাকা উচিত ছিল। কিন্তু তা হয়নি। ফলে এখন আমাদের হাতে আর সময় নেই। এখনই সরকারকে আলোচনা করে পরিস্থিতি মোকাবিলায় কৌশল নির্ধারণ করতে হবে।
অর্থনীতিবিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, পরিস্থিতি পর্যালোচনায় ট্যারিফ কমিশন, বিআইডিএস, রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিশেষ করে বিজিএমইএসহ সংশ্লিষ্টদের নিয়ে একত্রে চিন্তাভাবনা করে কৌশল নির্ধারণ করতে হবে। দ্রুতই সরকারকে এ বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে এর একটি সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়বে এবং এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন ভোক্তারা। এমনকি বিশ্ব অর্থনীতিতেও একটি মন্দা তৈরি হতে পারে। সব মিলিয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও সিইও মাসরুর রিয়াজ বলেন, ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে আমেরিকায় পোশাক রপ্তানিতে একটি বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। শুল্ক বৃদ্ধির কারণে দাম বাড়বে। এতে ভোক্তার চাহিদা কমে যাবে এবং বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
মাসরুর রিয়াজ বলেন, এখন দ্রুতই সরকারকে আমেরিকার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে হবে। তাদের মনোভাব, প্রত্যাশা ও অগ্রাধিকার বুঝে আমাদের সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। শুধু আমেরিকা থেকে পণ্য আমদানিতে শুল্ক কমিয়েই সমস্যার সমাধান নাও হতে পারে। দুই দেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে আরো পণ্য আমদানি করার বিষয়টিও বিবেচনায় নিতে হবে।
বাজারভিত্তিক ব্যবস্থার মাধ্যমেও সমস্যার সমাধান হতে পারে উল্লেখ করে মাসরুর রিয়াজ বলেন, এক্ষেত্রে দেশটির আমদানিকারক, ব্র্যান্ড ও খুচরা বিক্রেতা পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক ভাগ করে নিয়েও সমস্যার একটি সমাধান হতে পারে। তার মতে, ২০০৭-০৮ সালে মন্দার কারণে কম মূল্যের পণ্যের দাম বাড়েনি। কিন্তু এবার শুল্ক বৃদ্ধির ফলে কম মূল্যের পণ্যের দামও বেড়ে যাওয়ায় দেশটিতে বাংলাদেশি পোশাকের চাহিদা কমে যাবে।
অর্থনীতিবিদ ও ঢাকা বিশ্বদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে বাংলাদেশসহ যেসব প্রতিযোগী দেশ রয়েছে, সবার জন্যই একই সংকট তৈরি হয়েছে। বরং বাংলাদেশের তুলনায় প্রতিযোগী দেশগুলোর শুল্কহার আরো বেশি। ফলে শুল্কহার বাড়লেও আমেরিকায় বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। বরং রপ্তানির পরিমাণ বাড়তে পারে বলে মনে করেন তিনি। তবে বাংলাদেশের বাণিজ্য বাড়াতে দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তির প্রতি গুরুত্বারোপ করার পাশাপাশি আসিয়ানের সদস্য হওয়ার জন্য বাংলাদেশকে উদ্যোগ নিতে হবে বলেও মনে করেন তিনি। এ ছাড়া তিনি আঞ্চলিক বাণিজ্যের জন্য সার্ক কার্যকর করার কথাও বলেন।
বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে উদার বাণিজ্য ও বিশ্বায়নের ধারণা ভেঙে যেতে পারে। উদার বাণিজ্যের কারণে নতুন নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে, শিল্পায়নের প্রসার ঘটেছে। কিন্তু ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে পাল্টা শুল্কনীতি ঘোষণার কথাও শোনা যাচ্ছে। এতে ‘শুল্কযুদ্ধ’ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে বিশ্ব অর্থনীতি সংকুচিত হয়ে বিশ্বমন্দা তৈরি হতে পারে। এতে আমেরিকার অর্থনীতিও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আর বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে তার প্রভাব সবার ওপরই পড়বে।
শুধু শুল্কনীতিই নয়, ইতোমধ্যে আমেরিকা তার দেশ থেকে অবৈধ অভিভাসীদের বের করে দেয়া শুরু করেছে। সরকারের ব্যয় কমাতে বিভিন্ন সেক্টরে লোক ছাঁটাই করা হচ্ছে। আবার দেশটির বৃহৎ দাতা প্রতিষ্ঠান ইউএসএআইডি বন্ধ করে দেওয়ার মাধ্যমে আমেরিকা তার নিজের দেশের লোকদের ওপর থেকে কর কমানোর চেষ্টা করছে। এর মাধ্যমে দেশটির ধনী ও বড় ব্যবসায়ীদের বাড়তি সুযোগ দেওয়ার প্রচেষ্টা রয়েছে ট্রাম্প প্রশাসনের। এতে বিশ্বব্যাপী আমেরিকার প্রভাব কমবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।
ট্রাম্পের এসব কর্মকাণ্ডকে ‘পাগলামি’ উল্লেখ করে তারা বলছেন, তার এ পাগলামি চলতে থাকলে বিশ্বব্যবস্থায় বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটবে। একই সঙ্গে আমেরিকার পতনের শুরুও হতে পারে।

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিভিন্ন দেশের পণ্যের ওপর নতুন করে শুল্কহার নির্ধারণ করেছেন। এর আওতায় বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্কারোপ করা হয়েছে। ট্রাম্পের শুল্কনীতির ফলে আমেরিকায় বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির প্রভাব ও করণীয় নির্ধারণে সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে কৌশল নির্ধারণ জরুরি। সময়ক্ষেপণ না করে দ্রুততার সঙ্গে সরকারকে এ বিষয়ে উদ্যোগ নিতে হবে।
একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি পণ্য আমেরিকায় রপ্তানি করে। সুতরাং দেশটিতে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানিতে কোনো ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়লে তা অর্থনীতির জন্য একটি সংকট তৈরি করতে পারে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। তারা বলছেন, বাণিজ্য প্রসারের জন্য দ্বিপক্ষীয় ও বহপক্ষীয় বাণিজ্যের দিকে বাংলাদেশকে গুরুত্ব দিতে হবে। আর এজন্য বাংলাদেশকে তার পণ্য বহুমুখীকরণ ও বৈচিত্রায়ণের ওপর গুরুত্বারোপ করতে বলেছেন তারা।
অর্থনীতিবিদরা বলেন, ট্রাম্প তার নির্বাচনি প্রচারণার সময়ই শুল্কারোপের কথা বলেছিলেন। নভেম্বরের ওই নির্বাচনে তিনি জয়ী হয়েছেন এবং জানুয়ারি মাসে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন। ট্রাম্পের শুল্কনীতি হঠাৎ করেই ঘোষিত হয়েছে, বিষয়টি এমন নয়। আগে থেকেই এ বিষয়ে আমাদের প্রস্তুতি থাকা উচিত ছিল। কিন্তু তা হয়নি। ফলে এখন আমাদের হাতে আর সময় নেই। এখনই সরকারকে আলোচনা করে পরিস্থিতি মোকাবিলায় কৌশল নির্ধারণ করতে হবে।
অর্থনীতিবিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, পরিস্থিতি পর্যালোচনায় ট্যারিফ কমিশন, বিআইডিএস, রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিশেষ করে বিজিএমইএসহ সংশ্লিষ্টদের নিয়ে একত্রে চিন্তাভাবনা করে কৌশল নির্ধারণ করতে হবে। দ্রুতই সরকারকে এ বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে এর একটি সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়বে এবং এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন ভোক্তারা। এমনকি বিশ্ব অর্থনীতিতেও একটি মন্দা তৈরি হতে পারে। সব মিলিয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও সিইও মাসরুর রিয়াজ বলেন, ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে আমেরিকায় পোশাক রপ্তানিতে একটি বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। শুল্ক বৃদ্ধির কারণে দাম বাড়বে। এতে ভোক্তার চাহিদা কমে যাবে এবং বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
মাসরুর রিয়াজ বলেন, এখন দ্রুতই সরকারকে আমেরিকার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে হবে। তাদের মনোভাব, প্রত্যাশা ও অগ্রাধিকার বুঝে আমাদের সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। শুধু আমেরিকা থেকে পণ্য আমদানিতে শুল্ক কমিয়েই সমস্যার সমাধান নাও হতে পারে। দুই দেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে আরো পণ্য আমদানি করার বিষয়টিও বিবেচনায় নিতে হবে।
বাজারভিত্তিক ব্যবস্থার মাধ্যমেও সমস্যার সমাধান হতে পারে উল্লেখ করে মাসরুর রিয়াজ বলেন, এক্ষেত্রে দেশটির আমদানিকারক, ব্র্যান্ড ও খুচরা বিক্রেতা পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক ভাগ করে নিয়েও সমস্যার একটি সমাধান হতে পারে। তার মতে, ২০০৭-০৮ সালে মন্দার কারণে কম মূল্যের পণ্যের দাম বাড়েনি। কিন্তু এবার শুল্ক বৃদ্ধির ফলে কম মূল্যের পণ্যের দামও বেড়ে যাওয়ায় দেশটিতে বাংলাদেশি পোশাকের চাহিদা কমে যাবে।
অর্থনীতিবিদ ও ঢাকা বিশ্বদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে বাংলাদেশসহ যেসব প্রতিযোগী দেশ রয়েছে, সবার জন্যই একই সংকট তৈরি হয়েছে। বরং বাংলাদেশের তুলনায় প্রতিযোগী দেশগুলোর শুল্কহার আরো বেশি। ফলে শুল্কহার বাড়লেও আমেরিকায় বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। বরং রপ্তানির পরিমাণ বাড়তে পারে বলে মনে করেন তিনি। তবে বাংলাদেশের বাণিজ্য বাড়াতে দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তির প্রতি গুরুত্বারোপ করার পাশাপাশি আসিয়ানের সদস্য হওয়ার জন্য বাংলাদেশকে উদ্যোগ নিতে হবে বলেও মনে করেন তিনি। এ ছাড়া তিনি আঞ্চলিক বাণিজ্যের জন্য সার্ক কার্যকর করার কথাও বলেন।
বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে উদার বাণিজ্য ও বিশ্বায়নের ধারণা ভেঙে যেতে পারে। উদার বাণিজ্যের কারণে নতুন নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে, শিল্পায়নের প্রসার ঘটেছে। কিন্তু ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে পাল্টা শুল্কনীতি ঘোষণার কথাও শোনা যাচ্ছে। এতে ‘শুল্কযুদ্ধ’ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে বিশ্ব অর্থনীতি সংকুচিত হয়ে বিশ্বমন্দা তৈরি হতে পারে। এতে আমেরিকার অর্থনীতিও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আর বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে তার প্রভাব সবার ওপরই পড়বে।
শুধু শুল্কনীতিই নয়, ইতোমধ্যে আমেরিকা তার দেশ থেকে অবৈধ অভিভাসীদের বের করে দেয়া শুরু করেছে। সরকারের ব্যয় কমাতে বিভিন্ন সেক্টরে লোক ছাঁটাই করা হচ্ছে। আবার দেশটির বৃহৎ দাতা প্রতিষ্ঠান ইউএসএআইডি বন্ধ করে দেওয়ার মাধ্যমে আমেরিকা তার নিজের দেশের লোকদের ওপর থেকে কর কমানোর চেষ্টা করছে। এর মাধ্যমে দেশটির ধনী ও বড় ব্যবসায়ীদের বাড়তি সুযোগ দেওয়ার প্রচেষ্টা রয়েছে ট্রাম্প প্রশাসনের। এতে বিশ্বব্যাপী আমেরিকার প্রভাব কমবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।
ট্রাম্পের এসব কর্মকাণ্ডকে ‘পাগলামি’ উল্লেখ করে তারা বলছেন, তার এ পাগলামি চলতে থাকলে বিশ্বব্যবস্থায় বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটবে। একই সঙ্গে আমেরিকার পতনের শুরুও হতে পারে।

আরব সাগরে অভিযান চালিয়ে প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের মাদক জব্দ করেছে পাকিস্তানের নৌবাহিনী। বুধবার (২২ অক্টোবর) সৌদি নেতৃত্বাধীন যৌথ সামুদ্রিক জোট কম্বাইন্ড মেরিটাইম ফোর্সেস (সিএমএফ)-এর অংশ হিসেবে পাকিস্তানি নৌবাহিনী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
খামেনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্টে জানান, বিভিন্ন প্রতিবেদনে দাবি করা হচ্ছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে আমেরিকার নানা প্রান্তে লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমেছেন। যদি আপনি (ট্রাম্প) এতটাই সক্ষম হন, তবে বিক্ষোভকে দমন করুন।
২ ঘণ্টা আগে
হোয়াইট হাউস দাবি করছে, এই প্রকল্পে সরকারি অর্থ ব্যবহার হবে না, বরং ভবিষ্যতের প্রশাসনগুলিও সুবিধা পাবে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, বলরুমটি ভবিষ্যতে রাজনৈতিক ফান্ডরেইজিংয়ের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠতে পারে—যা সরকারি প্রভাবের বিনিময়ে অর্থ আদায়ের নতুন রূপ।
২ ঘণ্টা আগে
গুগলের ক্রোমকে চ্যালেঞ্জ জানাতে নিজস্ব ওয়েব ব্রাউজার উন্মোচন করেছে চ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআই। ওপেনএআই তাদের নতুন এই ব্রাউজারের নাম দিয়েছে ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’।
২ ঘণ্টা আগে