আন্তর্জাতিক ডেস্ক
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলকে অভিশংসনের দুই সপ্তাহের মাথায় এবার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হান ডাক সুকেও অভিশংসনের পক্ষে ভোট দিয়েছে দেশটির পার্লামেন্ট।
শুক্রবার পার্লামেন্টে ভোটাভুটিতে ৩০০ সদস্যের মধ্যে ১৯২ সদস্যই হান ডাক-সুকে অভিশংসন করার পক্ষে ভোট দেন।
এর আগে সামরিক আইন জারির ব্যর্থ চেষ্টার জেরে প্রেসিডেন্ট ইউন পার্লামেন্টে অভিশংসিত হওয়ার পর গেল ৩ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী হান ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন।
রাজনৈতিক টালমাটাল পরিস্থিতিতে দেশের নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ছিল হানের। কিন্তু ইউনের অভিশংসনের দাবি প্রত্যাখ্যান করার অভিযোগ তুলে হানেরও পদত্যাগ দাবি করে বিরোধীরা।
শুক্রবার ভোটাভুটি নিয়ে পার্লামেন্টে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির স্পিকার উ ওন শিক যখন ঘোষণা দিলেন যে অভিশংসন বিল পাসের জন্য ১৫১ ভোট পক্ষে পড়লেই চলবে, তখন ইউন ও হানের ক্ষমতাসীন পিপলস পাওয়ার পার্টির (পি) সদস্যরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন।
ইউনকে অভিশংসনের জন্য যেখানে ২০০ ভোটের প্রয়োজন হয়েছিল, এক্ষেত্রে তার দরকার হবে না। অর্থাৎ, ক্ষমতাসীন আইনপ্রণেতাদের ভোট ছাড়াই হানকে অভিশংসিত করা যাবে।
ক্ষমতাসীন দলের এমপিরা অধিবেশন কক্ষের মাঝখানে জড়ো হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ তুলে স্লোগান দিতে থাকেন এবং স্পিকারের পদত্যাগের দাবি করেন। তাদের বেশিরভাগই ভোট বর্জন করেন।
পার্লামেন্ট আনুষ্ঠানিকভাবে অভিশংসনের প্রজ্ঞাপন দিলেই হানকে তার দায়িত্ব থেকে বরখাস্ত করা হবে।
তবে ইউনের মতো হানের অভিশংসনের ক্ষেত্রেও সাংবিধানিক আদালতের অনুমোদন নিতে হবে। পার্লামেন্টে অভিশংসনের পক্ষে যে রায় এসেছে, তা বহাল রাখা উচিত কি না, সে প্রশ্নে সিদ্ধান্ত দেওয়ার জন্য সাংবিধানিক আদালত ১৮০ দিন সময় পাবে।
অভিশংসনের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় হান বলেন, ‘আমি ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির সিদ্ধান্তকে সম্মান করি।’
এখন সাংবিধানিক আদালতের সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করার কথাও বলেন তিনি।
ইউনের অভিশংসন মামলা বিচারের জন্য পার্লামেন্টের বেছে নেওয়া তিন বিচারকের নিয়োগ হান আটকে দেওয়ার পর গত বৃহস্পতিবার তার বিরুদ্ধে অভিশংসন প্রস্তাব আনেন বিরোধীরা।
কোরিয়ার সাংবিধানিক আদালত সাধারণত ৯ সদস্যের বেঞ্চ নিয়ে গঠিত হয়। পার্লামেন্টের সিদ্ধান্ত বহাল রাখতে হলে অন্তত ছয়জন বিচারককে ইইউনের অভিশংসনের পক্ষে অবস্থান নিতে হবে।
বেঞ্চে বর্তমানে ছয়জন বিচারক রয়েছেন, তার মানে তাদের যে কোনো একজন অভিশংসনের বিরোধিতা করে ইউনকে অপসারণ হাত থেকে বাঁচাতে পারেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলকে অভিশংসনের দুই সপ্তাহের মাথায় এবার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হান ডাক সুকেও অভিশংসনের পক্ষে ভোট দিয়েছে দেশটির পার্লামেন্ট।
শুক্রবার পার্লামেন্টে ভোটাভুটিতে ৩০০ সদস্যের মধ্যে ১৯২ সদস্যই হান ডাক-সুকে অভিশংসন করার পক্ষে ভোট দেন।
এর আগে সামরিক আইন জারির ব্যর্থ চেষ্টার জেরে প্রেসিডেন্ট ইউন পার্লামেন্টে অভিশংসিত হওয়ার পর গেল ৩ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী হান ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন।
রাজনৈতিক টালমাটাল পরিস্থিতিতে দেশের নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ছিল হানের। কিন্তু ইউনের অভিশংসনের দাবি প্রত্যাখ্যান করার অভিযোগ তুলে হানেরও পদত্যাগ দাবি করে বিরোধীরা।
শুক্রবার ভোটাভুটি নিয়ে পার্লামেন্টে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির স্পিকার উ ওন শিক যখন ঘোষণা দিলেন যে অভিশংসন বিল পাসের জন্য ১৫১ ভোট পক্ষে পড়লেই চলবে, তখন ইউন ও হানের ক্ষমতাসীন পিপলস পাওয়ার পার্টির (পি) সদস্যরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন।
ইউনকে অভিশংসনের জন্য যেখানে ২০০ ভোটের প্রয়োজন হয়েছিল, এক্ষেত্রে তার দরকার হবে না। অর্থাৎ, ক্ষমতাসীন আইনপ্রণেতাদের ভোট ছাড়াই হানকে অভিশংসিত করা যাবে।
ক্ষমতাসীন দলের এমপিরা অধিবেশন কক্ষের মাঝখানে জড়ো হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ তুলে স্লোগান দিতে থাকেন এবং স্পিকারের পদত্যাগের দাবি করেন। তাদের বেশিরভাগই ভোট বর্জন করেন।
পার্লামেন্ট আনুষ্ঠানিকভাবে অভিশংসনের প্রজ্ঞাপন দিলেই হানকে তার দায়িত্ব থেকে বরখাস্ত করা হবে।
তবে ইউনের মতো হানের অভিশংসনের ক্ষেত্রেও সাংবিধানিক আদালতের অনুমোদন নিতে হবে। পার্লামেন্টে অভিশংসনের পক্ষে যে রায় এসেছে, তা বহাল রাখা উচিত কি না, সে প্রশ্নে সিদ্ধান্ত দেওয়ার জন্য সাংবিধানিক আদালত ১৮০ দিন সময় পাবে।
অভিশংসনের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় হান বলেন, ‘আমি ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির সিদ্ধান্তকে সম্মান করি।’
এখন সাংবিধানিক আদালতের সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করার কথাও বলেন তিনি।
ইউনের অভিশংসন মামলা বিচারের জন্য পার্লামেন্টের বেছে নেওয়া তিন বিচারকের নিয়োগ হান আটকে দেওয়ার পর গত বৃহস্পতিবার তার বিরুদ্ধে অভিশংসন প্রস্তাব আনেন বিরোধীরা।
কোরিয়ার সাংবিধানিক আদালত সাধারণত ৯ সদস্যের বেঞ্চ নিয়ে গঠিত হয়। পার্লামেন্টের সিদ্ধান্ত বহাল রাখতে হলে অন্তত ছয়জন বিচারককে ইইউনের অভিশংসনের পক্ষে অবস্থান নিতে হবে।
বেঞ্চে বর্তমানে ছয়জন বিচারক রয়েছেন, তার মানে তাদের যে কোনো একজন অভিশংসনের বিরোধিতা করে ইউনকে অপসারণ হাত থেকে বাঁচাতে পারেন।
ভারতের উত্তর প্রদেশের একটি শিল্পনগরী এলাকা কানপুর। গত ৪ সেপ্টেম্বর কানপুরের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা সৈয়দ নগরে ঈদে মিলাদুন্নবি উদ্যাপন উপলক্ষে সন্ধ্যায় একটি সাইনবোর্ড টাঙানো হয়।
৩৬ মিনিট আগেসম্প্রতি বায়ু দূষণ কমানোর জন্য রাজধানীতে পেট্রোলচালিত মোটরবাইকের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ভিয়েতনাম প্রশাসন। যা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। তবে, পরিকল্পিত এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ৪.৬ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারাবে বলে আশঙ্কা করছে জাপান সরকার এবং দেশের কিছু শীর্ষস্থানীয় নির্মাতা।
১ ঘণ্টা আগেগাজায় সাফল্য অর্জনের জন্য যে অনুকূল পরিস্থিতি পেয়েছিল ট্রাম্পের প্রধান কূটনৈতিক মধ্যস্থতাকারী স্টিভ উইটকফ ও তার দল, সেটা ইউক্রেন যুদ্ধের ক্ষেত্রে তৈরি করা কঠিন হতে পারে, কারণ এই যুদ্ধ প্রায় চার বছর ধরে চলছে।
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের সেনাবাহিনী জানিয়েছে যে, তারা মঙ্গলবার গভীর রাতে ব্রায়ানস্ক সীমান্ত অঞ্চলে একটি রাশিয়ান রাসায়নিক কারখানায় যুক্তরাজ্যের সরবরাহকৃত স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগে