ইমদাদ হোসাইন
রাজধানীর যানজট কমাতে ইতোমধ্যে মেট্রোরেল-৬ সফলতা দেখিয়েছে। সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী ঢাকা শহরের চতুর্দিক মেট্রোর নেটওয়ার্ক বিস্তৃত হওয়ার কথা। কিন্তু মেট্রোরেল-৫ (সাউদার্ন রুট) অনুমোদন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে প্রকল্পটি ফেরত পাঠানো হয়েছে। কারণ হিসেবে তিনি জানিয়েছেন, আরো পর্যালোচনার জন্য স্থগিত রাখা হয়েছে। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
কমিশনের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রস্তাবিত ঢাকা মাস র্যাপিড ট্রানজিট উন্নয়ন প্রকল্পটি স্থগিত রেখেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ রুটটি গাবতলী থেকে পান্থপথ এবং হাতিরঝিল হয়ে দাশেরকান্দি পর্যন্ত পরিচালিত হবে।
সাধারণত যে কোনো প্রকল্প যাচাই-বাছাই শেষে অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদনের জন্য প্রস্তুত করে পরিকল্পনা কমিশন। কিন্তু পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ ৪৭ হাজার ৬৪৯ কোটি টাকার এ প্রকল্পটি একনেক সভায় উপস্থাপন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কারণ প্রকল্পটির বেশির ভাগই ঋণনির্ভর। প্রকল্পটিতে এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এবং দক্ষিণ কোরিয়ার ইডিসিএফ থেকে ৩২ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা ঋণের প্রস্তাব রয়েছে।
দুই মাস অপেক্ষমাণ তালিকায় থাকার পর পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগে কাছে পরিকল্পনা উপদেষ্টা গত সপ্তাহে একটি নোটসহ প্রকল্পটি ফেরত পাঠিয়েছেন। তাতে তিনি নির্দেশনা দিয়ে লিখেছেন, এটি ‘আরো পর্যালোচনার জন্য স্থগিত’ রাখা হয়েছে।
পরিকল্পনা কমিশনের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আমার দেশকে জানিয়েছেন, ভৌত অবকাঠামো বিভাগ প্রকল্পটির পৃষ্ঠপোষক- সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (আরএইচডি), অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) এবং বাস্তবায়নকারী সংস্থা ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডসহ (ডিএমটিসিএল) অন্য প্রাসঙ্গিক সংস্থাগুলোকে এই সিদ্ধান্ত অবহিত করবে।
এর আগে, সড়ক ও জনপথ বিভাগ (আরটিএইচডি) ২০২৩ সালের শেষের দিকে ৫৪ হাজার ৬১৯ কোটি টাকা ব্যয় প্রস্তাব দিয়ে পরিকল্পনা কমিশনে প্রকল্পটি পাঠিয়েছিল। ২০৩০ সালের মধ্যে কাজ শেষ করা কথা বলা হয়েছিল।
যদিও প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি (পিইসি) এটিকে একনেকে উপস্থাপনের অনুমোদন দিয়েছিল। তবে বিপত্তি বাঁধে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে পরিকল্পনাটি পর্যালোচনা করা হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে প্রস্তাবটি ৪৭ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকায় সংশোধিত করে ৪৭ হাজার ৬৪৯ কোটি টাকায় সমন্বয় করে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠায় ডিএমটিসিএল। সর্বশেষ প্রস্তাবিত প্রকল্পের বাজেটে মূল প্রস্তাবের তুলনায় মোট ব্যয় ১২ দশমিক ৭৬ শতাংশ কমেছে। পরিকল্পনা উপদেষ্টার নির্দেশে ৬ হাজার ৯৭০ কোটি টাকা ব্যয় কমানো হয়েছিল। বিষয়টি ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছিল। তবে কর্মকর্তারা এখন আশঙ্কা করছেন সর্বশেষ প্রতিবেদনের পর প্রকল্পটির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
তারা বলছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে এ প্রকল্পটি অনুমোদনের সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। বিশেষ করে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের কারণে এ শঙ্কা আরো বেড়েছে। নির্বাচনের আগে এ ধরনের মেগা প্রকল্প অনুমোদনে নারাজ সরকার।
পরিকল্পনা কমিশনের একজন কর্মকর্তা আমার দেশকে বলেন, ২০২৩ সালের প্রস্তাবে প্রকল্পটি ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে শুরু করে ২০৩০ সালের মধ্যে শেষ করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। সর্বশেষ পরিকল্পনায় এই বছরের জুলাই থেকে ২০৩২ সালের জুন পর্যন্ত কাজ শুরু করার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে শুরুতে দেড় বছর এবং সমাপ্তিতে আড়াই বছর বিলম্ব হয়েছে। এ কারণে ফলে বর্তমান সরকারের অনুমোদন অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
মেট্রোরেলটির দৈর্ঘ্য ১৭ দশমিক ২০ কিলোমিটার। এর মধ্যে গাবতলী থেকে আফতাবনগর পর্যন্ত ১৩ দশমিক ১০ কিলোমিটার ভূগর্ভস্থ এবং আফতাবনগর থেকে দাশেরকান্দি পর্যন্ত ৪ দশমিক ১০ কিলোমিটার ভূমির ওপরে। এর স্টেশন সংখ্যা হবে ১৫টি। এটি বাস্তবায়িত হলে, গড়ে প্রতিদিন শূন্য দশমিক ৯ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি যাত্রী চলাচল করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই লাইনটি বছরে ২১৪ দশমিক ৯ ঘণ্টারও বেশি কর্মঘণ্টা সাশ্রয় করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফলে আন্তঃসংযোগে যাতায়াতের সময় বর্তমানে দুই ঘণ্টা থেকে মাত্র ২৮ দশমিক শূন্য ২ মিনিটে নেমে আসবে।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) এক গবেষণা অনুসারে, এ লাইনটি প্রতি বছর ৪১ হাজার ২২০ টন জ্বালানি সাশ্রয় করবে বলে আশা করা হচ্ছে। সড়ক পরিবহনের দূরত্ব বছরে ৬ লাখ ৪২ হাজার কিলোমিটার কমবে। ফলে এক হাজার ৪৯টি যানবাহন চলাচল কমবে। বার্ষিক কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন দুই লাখ ৭ হাজার ৯৬৪ টন হ্রাস পাবে বলে ধারণা করা হয়েছে গবেষণায়।
প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) থেকে থেকে জানা যায়, পরিবেশবান্ধব গণপরিবহন ব্যবস্থার মাধ্যমে ঢাকা জুড়েপূর্ব-পশ্চিম সংযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে এই প্রকল্পটি প্রস্তাব করা হয়েছে।
এর আগে, ডিএমটিসিএল কমলাপুর থেকে নারায়ণগঞ্জ পর্যন্ত ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট লাইন-৪-সহ ১২৯ দশমিক ৯০ কিলোমিটার দীর্ঘ মেট্রোরেল নেটওয়ার্ক নির্মাণের একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল। এ নেটওয়ার্ক ২০৩০ সালের মধ্যে শেষ করার জন্য চূড়ান্ত লক্ষ্য রয়েছে সংস্থাটির।
রাজধানীর যানজট কমাতে ইতোমধ্যে মেট্রোরেল-৬ সফলতা দেখিয়েছে। সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী ঢাকা শহরের চতুর্দিক মেট্রোর নেটওয়ার্ক বিস্তৃত হওয়ার কথা। কিন্তু মেট্রোরেল-৫ (সাউদার্ন রুট) অনুমোদন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে প্রকল্পটি ফেরত পাঠানো হয়েছে। কারণ হিসেবে তিনি জানিয়েছেন, আরো পর্যালোচনার জন্য স্থগিত রাখা হয়েছে। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
কমিশনের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রস্তাবিত ঢাকা মাস র্যাপিড ট্রানজিট উন্নয়ন প্রকল্পটি স্থগিত রেখেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ রুটটি গাবতলী থেকে পান্থপথ এবং হাতিরঝিল হয়ে দাশেরকান্দি পর্যন্ত পরিচালিত হবে।
সাধারণত যে কোনো প্রকল্প যাচাই-বাছাই শেষে অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদনের জন্য প্রস্তুত করে পরিকল্পনা কমিশন। কিন্তু পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ ৪৭ হাজার ৬৪৯ কোটি টাকার এ প্রকল্পটি একনেক সভায় উপস্থাপন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কারণ প্রকল্পটির বেশির ভাগই ঋণনির্ভর। প্রকল্পটিতে এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এবং দক্ষিণ কোরিয়ার ইডিসিএফ থেকে ৩২ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা ঋণের প্রস্তাব রয়েছে।
দুই মাস অপেক্ষমাণ তালিকায় থাকার পর পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগে কাছে পরিকল্পনা উপদেষ্টা গত সপ্তাহে একটি নোটসহ প্রকল্পটি ফেরত পাঠিয়েছেন। তাতে তিনি নির্দেশনা দিয়ে লিখেছেন, এটি ‘আরো পর্যালোচনার জন্য স্থগিত’ রাখা হয়েছে।
পরিকল্পনা কমিশনের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আমার দেশকে জানিয়েছেন, ভৌত অবকাঠামো বিভাগ প্রকল্পটির পৃষ্ঠপোষক- সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (আরএইচডি), অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) এবং বাস্তবায়নকারী সংস্থা ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডসহ (ডিএমটিসিএল) অন্য প্রাসঙ্গিক সংস্থাগুলোকে এই সিদ্ধান্ত অবহিত করবে।
এর আগে, সড়ক ও জনপথ বিভাগ (আরটিএইচডি) ২০২৩ সালের শেষের দিকে ৫৪ হাজার ৬১৯ কোটি টাকা ব্যয় প্রস্তাব দিয়ে পরিকল্পনা কমিশনে প্রকল্পটি পাঠিয়েছিল। ২০৩০ সালের মধ্যে কাজ শেষ করা কথা বলা হয়েছিল।
যদিও প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি (পিইসি) এটিকে একনেকে উপস্থাপনের অনুমোদন দিয়েছিল। তবে বিপত্তি বাঁধে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে পরিকল্পনাটি পর্যালোচনা করা হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে প্রস্তাবটি ৪৭ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকায় সংশোধিত করে ৪৭ হাজার ৬৪৯ কোটি টাকায় সমন্বয় করে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠায় ডিএমটিসিএল। সর্বশেষ প্রস্তাবিত প্রকল্পের বাজেটে মূল প্রস্তাবের তুলনায় মোট ব্যয় ১২ দশমিক ৭৬ শতাংশ কমেছে। পরিকল্পনা উপদেষ্টার নির্দেশে ৬ হাজার ৯৭০ কোটি টাকা ব্যয় কমানো হয়েছিল। বিষয়টি ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছিল। তবে কর্মকর্তারা এখন আশঙ্কা করছেন সর্বশেষ প্রতিবেদনের পর প্রকল্পটির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
তারা বলছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে এ প্রকল্পটি অনুমোদনের সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। বিশেষ করে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের কারণে এ শঙ্কা আরো বেড়েছে। নির্বাচনের আগে এ ধরনের মেগা প্রকল্প অনুমোদনে নারাজ সরকার।
পরিকল্পনা কমিশনের একজন কর্মকর্তা আমার দেশকে বলেন, ২০২৩ সালের প্রস্তাবে প্রকল্পটি ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে শুরু করে ২০৩০ সালের মধ্যে শেষ করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। সর্বশেষ পরিকল্পনায় এই বছরের জুলাই থেকে ২০৩২ সালের জুন পর্যন্ত কাজ শুরু করার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে শুরুতে দেড় বছর এবং সমাপ্তিতে আড়াই বছর বিলম্ব হয়েছে। এ কারণে ফলে বর্তমান সরকারের অনুমোদন অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
মেট্রোরেলটির দৈর্ঘ্য ১৭ দশমিক ২০ কিলোমিটার। এর মধ্যে গাবতলী থেকে আফতাবনগর পর্যন্ত ১৩ দশমিক ১০ কিলোমিটার ভূগর্ভস্থ এবং আফতাবনগর থেকে দাশেরকান্দি পর্যন্ত ৪ দশমিক ১০ কিলোমিটার ভূমির ওপরে। এর স্টেশন সংখ্যা হবে ১৫টি। এটি বাস্তবায়িত হলে, গড়ে প্রতিদিন শূন্য দশমিক ৯ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি যাত্রী চলাচল করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই লাইনটি বছরে ২১৪ দশমিক ৯ ঘণ্টারও বেশি কর্মঘণ্টা সাশ্রয় করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফলে আন্তঃসংযোগে যাতায়াতের সময় বর্তমানে দুই ঘণ্টা থেকে মাত্র ২৮ দশমিক শূন্য ২ মিনিটে নেমে আসবে।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) এক গবেষণা অনুসারে, এ লাইনটি প্রতি বছর ৪১ হাজার ২২০ টন জ্বালানি সাশ্রয় করবে বলে আশা করা হচ্ছে। সড়ক পরিবহনের দূরত্ব বছরে ৬ লাখ ৪২ হাজার কিলোমিটার কমবে। ফলে এক হাজার ৪৯টি যানবাহন চলাচল কমবে। বার্ষিক কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন দুই লাখ ৭ হাজার ৯৬৪ টন হ্রাস পাবে বলে ধারণা করা হয়েছে গবেষণায়।
প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) থেকে থেকে জানা যায়, পরিবেশবান্ধব গণপরিবহন ব্যবস্থার মাধ্যমে ঢাকা জুড়েপূর্ব-পশ্চিম সংযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে এই প্রকল্পটি প্রস্তাব করা হয়েছে।
এর আগে, ডিএমটিসিএল কমলাপুর থেকে নারায়ণগঞ্জ পর্যন্ত ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট লাইন-৪-সহ ১২৯ দশমিক ৯০ কিলোমিটার দীর্ঘ মেট্রোরেল নেটওয়ার্ক নির্মাণের একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল। এ নেটওয়ার্ক ২০৩০ সালের মধ্যে শেষ করার জন্য চূড়ান্ত লক্ষ্য রয়েছে সংস্থাটির।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে বিভিন্ন মেরূকরণ। এ নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসবে, কোন দল কার সঙ্গে সমঝোতা বা জোট করে ভোট করবেÑএসব বিষয় নিয়ে আলোচনা ও তৎপরতাও জোরদার হচ্ছে। বিশেষ করে ইসলামি দলগুলোকে নিয়ে সাধারণ ভোটারদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট মহলে বিশেষ আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেনীলের দেশখ্যাত নীলফামারী দীর্ঘদিন শোষণ করেছিল ইংরেজরা। তাদের স্থানীয় নিপীড়ক নীলকরদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিলেন উত্তরের এই জেলার চাষিরা। ২০০ বছর পর সেই নিষ্ঠুর ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি করেন আওয়ামী ‘কসাই’খ্যাত আসাদুজ্জামান নূর।
১৫ ঘণ্টা আগেআগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরিচালনায় জেলা প্রশাসকদেরই (ডিসি) রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ হিসেবে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকার দুজন বিভাগীয় কমিশনার এবং ৬৪ জন ডিসিসহ ৬৬ জন রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।
১ দিন আগেবছরের প্রায় ১০ মাস পার হলেও মাধ্যমিক স্তরের বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপানোর কাজ শুরু হয়নি। এমনকি পাঠ্যবইয়ের কনটেন্টও পুরোপুরি প্রস্তুত হয়নি; এখনো চলছে পরিবর্তন-পরিমার্জনের কাজ। এছাড়া ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনও মেলেনি এখনো।
১ দিন আগে