সাইদুর রহমান রুমী
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১৬ বছরের শাসনামলে দেশে মামলা বেড়ে সর্বকালের রেকর্ড ভঙ্গ করে। এ সময় শুধু নিম্ন আদালতেই মামলার সংখ্যা আড়াইগুণেরও বেশি বেড়ে প্রায় সাড়ে ৩৮ লাখে দাঁড়ায়। আর উচ্চ আদালত মিলে ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সারা দেশে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৪৩ লাখ ২৬ হাজার ৬৫৫।
যা বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের রিপোর্টে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। বিশ্লেষকরা জানান, বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের হয়রানি করতে হাসিনার সময় লাখ লাখ ভুয়া মামলা করা হয়।
শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরই হুহু করে বেড়ে যায় মামলা। বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের রিপোর্টে দেখা যায়, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার আগে ২০০৮ সালে দেশে নিম্ন আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ছিল যেখানে ১৪ লাখ ৮৯ হাজার ১২১, সেখানে ক্ষমতা আরোহণের মাত্র পাঁচ বছরের মাথায় মামলার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ২৪ লাখ ৯ হাজার ৬৭১। আর ২০২৪ সালে ক্ষমতা ছাড়ার শেষ মুহূর্তে মামলার সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৮ লাখ ৩৭ হাজার ৩২৯।
রিপোর্ট পর্যালোচনায় দেখা যায়, বিগত ১৫ বছরে শুধু নিম্ন আদালতেই মামলার সংখ্যা বেড়েছে আড়াইগুণেরও বেশি। অন্যদিকে ২০১৫ সালে আপিল বিভাগে বিচারাধীন মামলা ছিল ১২ হাজার ৭৯২টি। ২০২৪ এর জুনে তা ২৭ হাজার ৪৭৭টিতে পৌঁছে। মাত্র সাড়ে ৯ বছরে আপিল বিভাগে মামলা বেড়েছে ১৪ হাজার ৬৮৫টি। আর হাইকোর্টে ২০২৪ এর জুন পর্যন্ত বিচারাধীন মামলা ছিল ৫ লাখ ৬৫ হাজার ৬১৯টি। আর ২০১৫ সালে হাইকোর্টে বিচারাধীন মামলা ছিল ৩ লাখ ৯৯ হাজার ৩০৩টি, অর্থাৎ সাড়ে ৯ বছরে হাইকোর্টে মামলা বেড়েছে ১ লাখ ৬৬ হাজার ৩১৬টি।
বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তরের তথ্য মতে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সাল থেকে গত বছরের ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে এক লাখ ৪১ হাজার ৬৩৩টি মামলায় আসামি করা হয়েছে ৪৯ লাখ ২৬ হাজার ৪৯২ জনকে। জামায়াতে ইসলামীর সমর্থক আইনজীবীদের সংগঠন
বাংলাদেশ ইসলামিক ল’ইয়ার্স কাউন্সিলের সভাপতি জসিম উদ্দিন সরকার আমার দেশকে বলেন, সারা দেশে জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে শত শত মামলা দেওয়া হয়েছিল। এসব মামলায় হাজার হাজার নেতাকর্মী জেল-জুলুম-হয়রানির শিকার হয়েছেন। হয়রানিমূলক এসব মিথ্যা মামলার জেলা ওয়ারী তালিকা হয়েছিল। তবে মোট মামলার সংখ্যা কত তা এ মুহূর্তে জানাতে পারছি না।
মামলা জটে অস্থির বিচারকরা
২০২৩ সালে নিম্ন আদালতে নিষ্পত্তি করা মামলার ছিল ১৩ লাখ ৩৭ হাজার ১২৩টি। কিন্তু এ সময় মামলা হয়েছিল ১৪ লাখ ২৯ হাজার ১৮৫টি। অর্থাৎ নিষ্পত্তি করা মামলার চেয়ে নতুন মামলার সংখ্যা আরো প্রায় ১ লাখ বেশি। পর্যালোচনায় দেখা যায়, প্রতি বছর গড়ে নতুন করে লাখ মামলার জট তৈরি হচ্ছে নিম্ন আদালতে।
বর্তমানে সারা দেশ মিলিয়ে নিম্ন আদালতে মোট বিচারকের সংখ্যা ১ হাজার ৯৩৫ জন। আওয়ামী লীগের মামলার পাহাড় নিয়ে তাই অস্থির বিচারবিভাগ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঢাকার বাইরের একজন বিচারক নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, আওয়ামী লীগের সময় করা এসব হয়রানি ও নিপীড়নমূলক মামলাগুলো নিয়ে আমরা চরম বিপাকে।
এগুলো আদালতে জঞ্জাল তৈরি করছে। জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সময় করা অধিকাংশ মামলার বিচার নিষ্পত্তিতে বিচারপ্রার্থীকে বছরের পর ঘুরছে। মিথ্যা-হয়রানিমূলক এসব মামলার বিচার বিলম্বের কারণে একদিকে মামলা পরিচালনা ব্যয় বাড়ছে, অন্যদিকে বাড়ছে মানুষের ভোগান্তি। এভাবে চলতে থাকলে অচিরেই বিচারব্যবস্থা ভেঙে পড়বে।
ঝুলে আছে মিথ্যা মামলাগুলো
সংশ্লিষ্টরা জানান, বিগত সময়ে করা অধিকাংশ মিথ্যা মামলাগুলোই এখনো ঝুলে আছে। এ ব্যাপারে সিনিয়র আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার আমার দেশকে বলেন, মূলত ফ্যাসিস্ট হাসিনা আদালত, পুলিশ এবং প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে মিথ্যা মামলার মাধ্যমে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করে আসছিলেন।
এটাই ছিল তার ক্ষমতায় টিকে থাকার মূল অপকৌশল। তবে বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় আসার ছয় মাস পার হয়ে গেলেও অধিকাংশ হয়রানিমূলক মামলা রয়ে যাওয়া খুবই দুঃখজনক এবং তা মেনে নেওয়া যায় না। তিনি বলেন, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানসহ বহু অনেক গুণী দেশপ্রেমিককে ফ্যাসিস্ট হাসিনা জেল-জুলুম নির্যাতন চালিয়ে এসেছে। এখনই উপযুক্ত সময় জড়িতদের আইনের আওতায় এনে তাদের সম্পদ বিক্রি করে তা নির্যাতিতদের মাঝে বিতরণ করতে হবে।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও বাংলাদেশ আইন সমিতির আহ্বায়ক মনির হোসেন বলেন, ‘হাসিনা বিচার বিভাগ এবং পুরো রাষ্ট্রক্ষমতা ব্যবহার করে জনগণকে এক ভীতিকর অবস্থার মর্ধ্যে নিয়ে গিয়েছিলেন। হাসিনার এই মামলাজট থেকে রেহাই পেতে বিচার বিভাগকে অনেক মূল্য দিতে হবে।
এ ব্যাপারে জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মাজহারুল ইসলাম আমার দেশকে বলেন, বিপুল পরিমাণ রাজনৈতিক মামলা বিচার বিভাগের জন্য বিরাট বোঝাস্বরূপ। আমরা আশা করি মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি হবে।
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১৬ বছরের শাসনামলে দেশে মামলা বেড়ে সর্বকালের রেকর্ড ভঙ্গ করে। এ সময় শুধু নিম্ন আদালতেই মামলার সংখ্যা আড়াইগুণেরও বেশি বেড়ে প্রায় সাড়ে ৩৮ লাখে দাঁড়ায়। আর উচ্চ আদালত মিলে ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সারা দেশে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৪৩ লাখ ২৬ হাজার ৬৫৫।
যা বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের রিপোর্টে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। বিশ্লেষকরা জানান, বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের হয়রানি করতে হাসিনার সময় লাখ লাখ ভুয়া মামলা করা হয়।
শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরই হুহু করে বেড়ে যায় মামলা। বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের রিপোর্টে দেখা যায়, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার আগে ২০০৮ সালে দেশে নিম্ন আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ছিল যেখানে ১৪ লাখ ৮৯ হাজার ১২১, সেখানে ক্ষমতা আরোহণের মাত্র পাঁচ বছরের মাথায় মামলার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ২৪ লাখ ৯ হাজার ৬৭১। আর ২০২৪ সালে ক্ষমতা ছাড়ার শেষ মুহূর্তে মামলার সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৮ লাখ ৩৭ হাজার ৩২৯।
রিপোর্ট পর্যালোচনায় দেখা যায়, বিগত ১৫ বছরে শুধু নিম্ন আদালতেই মামলার সংখ্যা বেড়েছে আড়াইগুণেরও বেশি। অন্যদিকে ২০১৫ সালে আপিল বিভাগে বিচারাধীন মামলা ছিল ১২ হাজার ৭৯২টি। ২০২৪ এর জুনে তা ২৭ হাজার ৪৭৭টিতে পৌঁছে। মাত্র সাড়ে ৯ বছরে আপিল বিভাগে মামলা বেড়েছে ১৪ হাজার ৬৮৫টি। আর হাইকোর্টে ২০২৪ এর জুন পর্যন্ত বিচারাধীন মামলা ছিল ৫ লাখ ৬৫ হাজার ৬১৯টি। আর ২০১৫ সালে হাইকোর্টে বিচারাধীন মামলা ছিল ৩ লাখ ৯৯ হাজার ৩০৩টি, অর্থাৎ সাড়ে ৯ বছরে হাইকোর্টে মামলা বেড়েছে ১ লাখ ৬৬ হাজার ৩১৬টি।
বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তরের তথ্য মতে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সাল থেকে গত বছরের ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে এক লাখ ৪১ হাজার ৬৩৩টি মামলায় আসামি করা হয়েছে ৪৯ লাখ ২৬ হাজার ৪৯২ জনকে। জামায়াতে ইসলামীর সমর্থক আইনজীবীদের সংগঠন
বাংলাদেশ ইসলামিক ল’ইয়ার্স কাউন্সিলের সভাপতি জসিম উদ্দিন সরকার আমার দেশকে বলেন, সারা দেশে জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে শত শত মামলা দেওয়া হয়েছিল। এসব মামলায় হাজার হাজার নেতাকর্মী জেল-জুলুম-হয়রানির শিকার হয়েছেন। হয়রানিমূলক এসব মিথ্যা মামলার জেলা ওয়ারী তালিকা হয়েছিল। তবে মোট মামলার সংখ্যা কত তা এ মুহূর্তে জানাতে পারছি না।
মামলা জটে অস্থির বিচারকরা
২০২৩ সালে নিম্ন আদালতে নিষ্পত্তি করা মামলার ছিল ১৩ লাখ ৩৭ হাজার ১২৩টি। কিন্তু এ সময় মামলা হয়েছিল ১৪ লাখ ২৯ হাজার ১৮৫টি। অর্থাৎ নিষ্পত্তি করা মামলার চেয়ে নতুন মামলার সংখ্যা আরো প্রায় ১ লাখ বেশি। পর্যালোচনায় দেখা যায়, প্রতি বছর গড়ে নতুন করে লাখ মামলার জট তৈরি হচ্ছে নিম্ন আদালতে।
বর্তমানে সারা দেশ মিলিয়ে নিম্ন আদালতে মোট বিচারকের সংখ্যা ১ হাজার ৯৩৫ জন। আওয়ামী লীগের মামলার পাহাড় নিয়ে তাই অস্থির বিচারবিভাগ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঢাকার বাইরের একজন বিচারক নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, আওয়ামী লীগের সময় করা এসব হয়রানি ও নিপীড়নমূলক মামলাগুলো নিয়ে আমরা চরম বিপাকে।
এগুলো আদালতে জঞ্জাল তৈরি করছে। জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সময় করা অধিকাংশ মামলার বিচার নিষ্পত্তিতে বিচারপ্রার্থীকে বছরের পর ঘুরছে। মিথ্যা-হয়রানিমূলক এসব মামলার বিচার বিলম্বের কারণে একদিকে মামলা পরিচালনা ব্যয় বাড়ছে, অন্যদিকে বাড়ছে মানুষের ভোগান্তি। এভাবে চলতে থাকলে অচিরেই বিচারব্যবস্থা ভেঙে পড়বে।
ঝুলে আছে মিথ্যা মামলাগুলো
সংশ্লিষ্টরা জানান, বিগত সময়ে করা অধিকাংশ মিথ্যা মামলাগুলোই এখনো ঝুলে আছে। এ ব্যাপারে সিনিয়র আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার আমার দেশকে বলেন, মূলত ফ্যাসিস্ট হাসিনা আদালত, পুলিশ এবং প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে মিথ্যা মামলার মাধ্যমে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করে আসছিলেন।
এটাই ছিল তার ক্ষমতায় টিকে থাকার মূল অপকৌশল। তবে বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় আসার ছয় মাস পার হয়ে গেলেও অধিকাংশ হয়রানিমূলক মামলা রয়ে যাওয়া খুবই দুঃখজনক এবং তা মেনে নেওয়া যায় না। তিনি বলেন, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানসহ বহু অনেক গুণী দেশপ্রেমিককে ফ্যাসিস্ট হাসিনা জেল-জুলুম নির্যাতন চালিয়ে এসেছে। এখনই উপযুক্ত সময় জড়িতদের আইনের আওতায় এনে তাদের সম্পদ বিক্রি করে তা নির্যাতিতদের মাঝে বিতরণ করতে হবে।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও বাংলাদেশ আইন সমিতির আহ্বায়ক মনির হোসেন বলেন, ‘হাসিনা বিচার বিভাগ এবং পুরো রাষ্ট্রক্ষমতা ব্যবহার করে জনগণকে এক ভীতিকর অবস্থার মর্ধ্যে নিয়ে গিয়েছিলেন। হাসিনার এই মামলাজট থেকে রেহাই পেতে বিচার বিভাগকে অনেক মূল্য দিতে হবে।
এ ব্যাপারে জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মাজহারুল ইসলাম আমার দেশকে বলেন, বিপুল পরিমাণ রাজনৈতিক মামলা বিচার বিভাগের জন্য বিরাট বোঝাস্বরূপ। আমরা আশা করি মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি হবে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে বিভিন্ন মেরূকরণ। এ নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসবে, কোন দল কার সঙ্গে সমঝোতা বা জোট করে ভোট করবেÑএসব বিষয় নিয়ে আলোচনা ও তৎপরতাও জোরদার হচ্ছে। বিশেষ করে ইসলামি দলগুলোকে নিয়ে সাধারণ ভোটারদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট মহলে বিশেষ আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেনীলের দেশখ্যাত নীলফামারী দীর্ঘদিন শোষণ করেছিল ইংরেজরা। তাদের স্থানীয় নিপীড়ক নীলকরদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিলেন উত্তরের এই জেলার চাষিরা। ২০০ বছর পর সেই নিষ্ঠুর ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি করেন আওয়ামী ‘কসাই’খ্যাত আসাদুজ্জামান নূর।
১৬ ঘণ্টা আগেআগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরিচালনায় জেলা প্রশাসকদেরই (ডিসি) রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ হিসেবে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকার দুজন বিভাগীয় কমিশনার এবং ৬৪ জন ডিসিসহ ৬৬ জন রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।
২ দিন আগেবছরের প্রায় ১০ মাস পার হলেও মাধ্যমিক স্তরের বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপানোর কাজ শুরু হয়নি। এমনকি পাঠ্যবইয়ের কনটেন্টও পুরোপুরি প্রস্তুত হয়নি; এখনো চলছে পরিবর্তন-পরিমার্জনের কাজ। এছাড়া ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনও মেলেনি এখনো।
২ দিন আগে