
চট্টগ্রাম ব্যুরো

চট্টগ্রাম নগরের বাকলিয়া থানাধীন এক্সেস রোড এলাকায় যুবদলকর্মী সাজ্জাদ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে চট্টগ্রাম নগর ও আশপাশের এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
বাকলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোজাম্মেল হক ও মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের পরিদর্শক (নি.) আফতাব হোসেনের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালিত হয়। তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই (নি.) কিশোর মজুমদারের সঙ্গে বাকলিয়া থানা ও মহানগর গোয়েন্দা শাখার একাধিক কর্মকর্তা অংশ নেন।
গ্রেপ্তাররা হলেন-সবুজ ইসলাম মিরাজ (২৪), মো. সাইদুল ইসলাম (২০), এমরান হোসেন সাগর (৩০), জিহান (২২), মো. তামজিদুল ইসলাম প্র. সাজু (৪৭), মো. আরাফাত (২২), মো. ওসমান (২৮) ও দিদারুল আলম রাসেল। গ্রেপ্তারদের বুধবার আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাত পৌনে ১টার দিকে বাকলিয়া থানার এক্সেস রোড সংলগ্ন মদিনা আবাসিক এলাকার সামনে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দলীয় ব্যানার টানানোকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। এতে যুবদলকর্মী সাজ্জাদ হোসেন (২৩) গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। আরও অন্তত ১৩ জন আহত হন।
এ ঘটনায় নিহত সাজ্জাদের বাবা মো. আলম বাদী হয়ে ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৩৫–৪০ জনকে আসামি করে বাকলিয়া থানায় মামলা করেন।
এজাহারে যুবদল নেতা বোরহান উদ্দিন, নজরুল ইসলাম সোহেল, মিল্টন, ছোট বাদশা, ইউসুফ প্র. হিরন, সবুজ ইসলাম মিরাজ, সাইদুল ইসলাম, এমরান হোসেন সাগর, দিদার, রিয়াজ করিম, জিহান, তামজিদুল ইসলাম প্র. সাজু, আরাফাত, ছোট বোরহান, মোজাহের মেম্বার, এহতেশামুল হক ভোলা ও নাঈম উদ্দিনসহ আরও অনেকে অভিযুক্ত হয়েছেন।
পুলিশ বলছে, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারদের কয়েকজন হত্যাকাণ্ডে নিজেদের সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেছেন। ঘটনাটির পেছনে দলীয় আধিপত্য ও এলাকায় প্রভাব বিস্তারের বিরোধকে মূল কারণ হিসেবে দেখছে তদন্তকারী সংস্থা। তদন্ত কর্মকর্তা এসআই কিশোর মজুমদার বলেন, ঘটনার পর থেকেই আমরা টার্গেট করে অভিযান চালাচ্ছিলাম। এজাহারনামীয় ও তদন্তে শনাক্ত আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে।
নগর পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, সংঘর্ষে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধারের চেষ্টা চলছে এবং প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণের মাধ্যমে ভিডিওচিত্র পর্যালোচনা করে অন্যদেরও শনাক্ত করা হচ্ছে।

চট্টগ্রাম নগরের বাকলিয়া থানাধীন এক্সেস রোড এলাকায় যুবদলকর্মী সাজ্জাদ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে চট্টগ্রাম নগর ও আশপাশের এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
বাকলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোজাম্মেল হক ও মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের পরিদর্শক (নি.) আফতাব হোসেনের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালিত হয়। তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই (নি.) কিশোর মজুমদারের সঙ্গে বাকলিয়া থানা ও মহানগর গোয়েন্দা শাখার একাধিক কর্মকর্তা অংশ নেন।
গ্রেপ্তাররা হলেন-সবুজ ইসলাম মিরাজ (২৪), মো. সাইদুল ইসলাম (২০), এমরান হোসেন সাগর (৩০), জিহান (২২), মো. তামজিদুল ইসলাম প্র. সাজু (৪৭), মো. আরাফাত (২২), মো. ওসমান (২৮) ও দিদারুল আলম রাসেল। গ্রেপ্তারদের বুধবার আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাত পৌনে ১টার দিকে বাকলিয়া থানার এক্সেস রোড সংলগ্ন মদিনা আবাসিক এলাকার সামনে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দলীয় ব্যানার টানানোকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। এতে যুবদলকর্মী সাজ্জাদ হোসেন (২৩) গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। আরও অন্তত ১৩ জন আহত হন।
এ ঘটনায় নিহত সাজ্জাদের বাবা মো. আলম বাদী হয়ে ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৩৫–৪০ জনকে আসামি করে বাকলিয়া থানায় মামলা করেন।
এজাহারে যুবদল নেতা বোরহান উদ্দিন, নজরুল ইসলাম সোহেল, মিল্টন, ছোট বাদশা, ইউসুফ প্র. হিরন, সবুজ ইসলাম মিরাজ, সাইদুল ইসলাম, এমরান হোসেন সাগর, দিদার, রিয়াজ করিম, জিহান, তামজিদুল ইসলাম প্র. সাজু, আরাফাত, ছোট বোরহান, মোজাহের মেম্বার, এহতেশামুল হক ভোলা ও নাঈম উদ্দিনসহ আরও অনেকে অভিযুক্ত হয়েছেন।
পুলিশ বলছে, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারদের কয়েকজন হত্যাকাণ্ডে নিজেদের সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেছেন। ঘটনাটির পেছনে দলীয় আধিপত্য ও এলাকায় প্রভাব বিস্তারের বিরোধকে মূল কারণ হিসেবে দেখছে তদন্তকারী সংস্থা। তদন্ত কর্মকর্তা এসআই কিশোর মজুমদার বলেন, ঘটনার পর থেকেই আমরা টার্গেট করে অভিযান চালাচ্ছিলাম। এজাহারনামীয় ও তদন্তে শনাক্ত আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে।
নগর পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, সংঘর্ষে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধারের চেষ্টা চলছে এবং প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণের মাধ্যমে ভিডিওচিত্র পর্যালোচনা করে অন্যদেরও শনাক্ত করা হচ্ছে।

মুফতি মুহিব্বুল্লাহর বড় ছেলে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেন, জাহাঙ্গীর আলম মেয়র থাকাকালে ইমাম পরিষদের অনুদানের বিষয়ে তার কাছে যাওয়া-আসা করতেন তার বাবা। সাবেক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলের কাছেও যেতেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে
যৌথবাহিনী সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে গোয়েন্দা নজরদারির ভিত্তিতে বুধবার রাতে করপাটি গ্রামে অভিযান চালিয়ে মাদক সহ আবদুর রহিমকে আটক করা হয়। এ সময় তার হেফাজত থেকে ২ হাজার ৬৬৪ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট, নগদ ২ লাখ ২১ হাজার ৬২০ টাকা ও ২টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লায় চুরির অপবাদ দিয়ে এক কিশোরকে নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলা ময়নামতি ইউনিয়নের বিন্দিয়ারচর গ্রামে।
৮ ঘণ্টা আগে
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার ৪নং হারিয়ারকুঠি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কুমারেশ রায়ের বিরুদ্ধে পরিষদের নিয়মিত সভা না করা, স্বজনপ্রীতি ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেছেন ওই ইউনিয়নের সাতজন ইউপি সদস্য।
৯ ঘণ্টা আগে