বিশেষ প্রতিনিধি
ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশের পর ত্রিপুরা রাজ্যে আটক এক নারীসহ ১১ বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। এছাড়াও আরো ১৪ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনার কাজ চলমান আছে, নাগরিকত্ব নিশ্চিত হলেই তাদেরকে দেশে ফেরত আনা হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ত্রিপুরার আগরতলা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট হয়ে তারা বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। পরবর্তীতে আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাই-কমিশনের মাধ্যমে তাদেরকে নিজ নিজ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।
ত্রিপুরায় অবৈধ প্রবেশের অভিযোগে গত এক দেড় বছরের মধ্যে বিভিন্ন সময়ে ১১ বাংলাদেশিকে আটক করা হয়েছিল। স্থানীয় আদালতের নির্দেশে তাদের পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার নরসিংগর কারাগারে পাঠানো হয়। পরে, আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন তাদের নাগরিকত্ব যাচাই শেষে দেশে প্রত্যাবাসনের জন্য ভারত সরকারের অনাপত্তি সনদ গ্রহণ করে।
এদিকে, প্রত্যাবাসনের সময় ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের মানব পাচার প্রতিরোধ প্রকল্পের মাধ্যমে তাদের জরুরি সহায়তা হিসেবে খাবার, কাউন্সেলিং সেবা এবং যাতায়াতের খরচ হিসেবে নগদ অর্থ দেওয়া হয়।
যারা দেশে ফিরেছেন তারা হলেন-চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সাত জন যারা হলেন, মো. খাবির, মো. রুহুল, মো. আশরাফুল হক, সুমন রানা, বদিরুল ইসলাম, মো. মান্নান আলী ও মো. রুহুল আমিন। এছাড়াও ফিরেছেন কুমিল্লার ফারজানা আহমেদ নিপা, বাগেরহাটের মো. হেলাল জমাদ্দার, ও রাজশাহীর মো. আকরামুল ইসলাম অনিক।
আগরতলার বাংলাদেশ মিশনের সহকারী কনস্যুলার ওমর শরীফ বলেন, 'ভারতীয় পুলিশ বিভিন্ন সময় অবৈধ অনুপ্রবেশের জন্য এই ১১ জনকে গ্রেপ্তার করে এবং পরে আদালতের নির্দেশে তাদের ৬ মাসের সাজা দেওয়া হয়। সাজা শেষে তারা আজ দেশে ফিরেছেন। দেশে ফেরত আসা সবাই পশ্চিম ত্রিপুরার নরসিংগরের ডিটেনশন সেন্টারে আটক ছিলেন।
ব্র্যাকের সিনিয়র অফিসার মো. শিহাবুল হোসেন জানান, ‘আমরা তাদেরকে দু’দেশের শূন্যরেখায় স্বাগত জানিয়েছি। পরে জরুরি সহায়তা হিসেবে তাদেরকে আমরা খাবার, কাউন্সেলিং সেবা ও নগদ তিন হাজার টাকা করে যাতায়াতের জন্য অর্থ সহায়তা দিয়েছি।’ ভবিষ্যতে তাদের সমাজের মূল ধারায় ফিরিয়ে আনতে ব্র্যাকের মাইগ্রেশন প্রোগাম তাদের পাশে থাকবে।’
এ সময় দুইদেশের সীমান্তে উপস্থিত ছিলেন, আগরতলা হাই-কমিশনের প্রথম সচিব এস এম আলমাস হোসেন, আখাউড়ার উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. জি এম রাশেদুল ইসলাম, ইমিগ্রেশন পুলিশের ওসি আব্দুস সাত্তার, আখাউড়া থানার ওসি মো. ছমিউদ্দিন, আইসিপি ক্যাম্প কমান্ডার মো. মোখলেছুর রহমান, বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক মাইগ্রেশন কর্মকর্তারা এবং প্রত্যাবাসিতদের স্বজনরা।
ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশের পর ত্রিপুরা রাজ্যে আটক এক নারীসহ ১১ বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। এছাড়াও আরো ১৪ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনার কাজ চলমান আছে, নাগরিকত্ব নিশ্চিত হলেই তাদেরকে দেশে ফেরত আনা হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ত্রিপুরার আগরতলা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট হয়ে তারা বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। পরবর্তীতে আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাই-কমিশনের মাধ্যমে তাদেরকে নিজ নিজ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।
ত্রিপুরায় অবৈধ প্রবেশের অভিযোগে গত এক দেড় বছরের মধ্যে বিভিন্ন সময়ে ১১ বাংলাদেশিকে আটক করা হয়েছিল। স্থানীয় আদালতের নির্দেশে তাদের পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার নরসিংগর কারাগারে পাঠানো হয়। পরে, আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন তাদের নাগরিকত্ব যাচাই শেষে দেশে প্রত্যাবাসনের জন্য ভারত সরকারের অনাপত্তি সনদ গ্রহণ করে।
এদিকে, প্রত্যাবাসনের সময় ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের মানব পাচার প্রতিরোধ প্রকল্পের মাধ্যমে তাদের জরুরি সহায়তা হিসেবে খাবার, কাউন্সেলিং সেবা এবং যাতায়াতের খরচ হিসেবে নগদ অর্থ দেওয়া হয়।
যারা দেশে ফিরেছেন তারা হলেন-চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সাত জন যারা হলেন, মো. খাবির, মো. রুহুল, মো. আশরাফুল হক, সুমন রানা, বদিরুল ইসলাম, মো. মান্নান আলী ও মো. রুহুল আমিন। এছাড়াও ফিরেছেন কুমিল্লার ফারজানা আহমেদ নিপা, বাগেরহাটের মো. হেলাল জমাদ্দার, ও রাজশাহীর মো. আকরামুল ইসলাম অনিক।
আগরতলার বাংলাদেশ মিশনের সহকারী কনস্যুলার ওমর শরীফ বলেন, 'ভারতীয় পুলিশ বিভিন্ন সময় অবৈধ অনুপ্রবেশের জন্য এই ১১ জনকে গ্রেপ্তার করে এবং পরে আদালতের নির্দেশে তাদের ৬ মাসের সাজা দেওয়া হয়। সাজা শেষে তারা আজ দেশে ফিরেছেন। দেশে ফেরত আসা সবাই পশ্চিম ত্রিপুরার নরসিংগরের ডিটেনশন সেন্টারে আটক ছিলেন।
ব্র্যাকের সিনিয়র অফিসার মো. শিহাবুল হোসেন জানান, ‘আমরা তাদেরকে দু’দেশের শূন্যরেখায় স্বাগত জানিয়েছি। পরে জরুরি সহায়তা হিসেবে তাদেরকে আমরা খাবার, কাউন্সেলিং সেবা ও নগদ তিন হাজার টাকা করে যাতায়াতের জন্য অর্থ সহায়তা দিয়েছি।’ ভবিষ্যতে তাদের সমাজের মূল ধারায় ফিরিয়ে আনতে ব্র্যাকের মাইগ্রেশন প্রোগাম তাদের পাশে থাকবে।’
এ সময় দুইদেশের সীমান্তে উপস্থিত ছিলেন, আগরতলা হাই-কমিশনের প্রথম সচিব এস এম আলমাস হোসেন, আখাউড়ার উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. জি এম রাশেদুল ইসলাম, ইমিগ্রেশন পুলিশের ওসি আব্দুস সাত্তার, আখাউড়া থানার ওসি মো. ছমিউদ্দিন, আইসিপি ক্যাম্প কমান্ডার মো. মোখলেছুর রহমান, বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক মাইগ্রেশন কর্মকর্তারা এবং প্রত্যাবাসিতদের স্বজনরা।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে