
ফয়জুর রহমান ফরহাদ, ত্রিশাল (ময়মনসিংহ)

জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় ত্রিশালে খিরু নদীর ওপর নির্মাণাধীন সেতুর কাজ বন্ধ থাকায় দুর্ভোগে পড়েছেন দুই পাড়ের মানুষ। ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার পোড়াবাড়ি বাজারের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে খিরু নদী। দুই পাড়ের মানুষের একমাত্র ভরসা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ একটি বেইলি সেতু। এর এক পাশে ত্রিশাল, অন্য পাশে ফুলবাড়িয়া উপজেলা। দীর্ঘদিন পর এলাকাবাসীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) বেইলি ব্রিজের পাশে একটি নতুন পাকা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু করলেও জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় প্রায় এক বছর ধরে কাজ বন্ধ রয়েছে। ফলে প্রতিদিন দুই উপজেলার হাজার মানুষকে ঝুঁকি নিয়ে বেইলি ব্রিজটি পার হয়।
জানা গেছে, বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ‘প্রোগ্রাম ফর সাপোর্টিং রুরাল ব্রিজেস (এসইউপিআরবি) প্রকল্পের আওতায় ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ৭০ মিটার দীর্ঘ সেতুটির নির্মাণকাজ শুরু করে এমসিই-এমএলএম (জেভি) নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি কাজ শুরু হয়ে শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২৩ সালের আগস্টে। তবে জমি অধিগ্রহণের টাকা না পাওয়ায় দুই দফা মেয়াদ বাড়িয়েও কাজ শেষ হয়নি। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক মকবুল হোসেন বলেন, সেতুর তিনটি স্প্যানের মধ্যে দুটির কাজ শেষ হয়েছে। একটির কাজ আটকে আছে। ১৯ শতাংশ জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শেষ না হওয়ায় কাজ করতে পারছি না। জমি বুঝিয়ে দিলে ছয় মাসের মধ্যেই কাজ শেষ করা সম্ভব।
এ বিষয়ে ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল বাকিউল বারি বলেন, কাজটি দ্রুতই শুরু হবে এবং সাধারণ মানুষের চলাচলের ব্যবস্থা অতি দ্রুতই করা সম্ভব হবে। জমি অধিগ্রহণের চিঠি আমরা পেয়েছি। চেষ্টা করছি ঠিকাদারকে দিয়ে দ্রুত কাজটি শেষ করার জন্য। স্থানীয় বাসিন্দা মফিজ উদ্দিন জানান, দীর্ঘদিন ধরে পাকা সেতুর কাজ থেমে আছে। বেইলি সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ। কিছুদিন আগেই জরাজীর্ণ ব্রিজের পাটাতন ভেঙে পড়েছিল। ভাঙা পাটাতনে পা পড়ে বেশ কয়েকজন আহত হন। পাশে দুটি উপজেলার লাখ লাখ মানুষ এই ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু দিয়ে পারাপার হচ্ছেন।’
এলজিইডির ত্রিশাল উপজেলা প্রকৌশলী যুবায়েত হোসেন বলেন, বর্তমানে সেতুর ৭০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আশা করছি সেতুটির কাজ দ্রুত শেষ হবে।

জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় ত্রিশালে খিরু নদীর ওপর নির্মাণাধীন সেতুর কাজ বন্ধ থাকায় দুর্ভোগে পড়েছেন দুই পাড়ের মানুষ। ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার পোড়াবাড়ি বাজারের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে খিরু নদী। দুই পাড়ের মানুষের একমাত্র ভরসা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ একটি বেইলি সেতু। এর এক পাশে ত্রিশাল, অন্য পাশে ফুলবাড়িয়া উপজেলা। দীর্ঘদিন পর এলাকাবাসীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) বেইলি ব্রিজের পাশে একটি নতুন পাকা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু করলেও জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় প্রায় এক বছর ধরে কাজ বন্ধ রয়েছে। ফলে প্রতিদিন দুই উপজেলার হাজার মানুষকে ঝুঁকি নিয়ে বেইলি ব্রিজটি পার হয়।
জানা গেছে, বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ‘প্রোগ্রাম ফর সাপোর্টিং রুরাল ব্রিজেস (এসইউপিআরবি) প্রকল্পের আওতায় ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ৭০ মিটার দীর্ঘ সেতুটির নির্মাণকাজ শুরু করে এমসিই-এমএলএম (জেভি) নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি কাজ শুরু হয়ে শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২৩ সালের আগস্টে। তবে জমি অধিগ্রহণের টাকা না পাওয়ায় দুই দফা মেয়াদ বাড়িয়েও কাজ শেষ হয়নি। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক মকবুল হোসেন বলেন, সেতুর তিনটি স্প্যানের মধ্যে দুটির কাজ শেষ হয়েছে। একটির কাজ আটকে আছে। ১৯ শতাংশ জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শেষ না হওয়ায় কাজ করতে পারছি না। জমি বুঝিয়ে দিলে ছয় মাসের মধ্যেই কাজ শেষ করা সম্ভব।
এ বিষয়ে ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল বাকিউল বারি বলেন, কাজটি দ্রুতই শুরু হবে এবং সাধারণ মানুষের চলাচলের ব্যবস্থা অতি দ্রুতই করা সম্ভব হবে। জমি অধিগ্রহণের চিঠি আমরা পেয়েছি। চেষ্টা করছি ঠিকাদারকে দিয়ে দ্রুত কাজটি শেষ করার জন্য। স্থানীয় বাসিন্দা মফিজ উদ্দিন জানান, দীর্ঘদিন ধরে পাকা সেতুর কাজ থেমে আছে। বেইলি সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ। কিছুদিন আগেই জরাজীর্ণ ব্রিজের পাটাতন ভেঙে পড়েছিল। ভাঙা পাটাতনে পা পড়ে বেশ কয়েকজন আহত হন। পাশে দুটি উপজেলার লাখ লাখ মানুষ এই ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু দিয়ে পারাপার হচ্ছেন।’
এলজিইডির ত্রিশাল উপজেলা প্রকৌশলী যুবায়েত হোসেন বলেন, বর্তমানে সেতুর ৭০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আশা করছি সেতুটির কাজ দ্রুত শেষ হবে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের এক বছর পেরিয়ে গেলেও নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বিচারের অগ্রগতি নেই। গণঅভ্যুত্থানের পর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ দলটির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ৩২টি অভিযোগ জমা পড়ে।
৪০ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের মহদীপুরে অটোরিকশা ও ট্রাক্টরের সংঘর্ষে শরিফুল আলম (৪২) নামে এক অটোচালক নিহত হয়েছে। শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে শিবগঞ্জ পৌর এলাকার মহদীপুরে এ দুর্ঘটনায় ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নিজের দোকানে কাজ করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক স্কুল ছাত্রের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার সকালে রামুর পান্জেগানা বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
টেকনাফ-কক্সবাজার মহাসড়কের হ্নীলায় মোটরসাইকেল-মিনিবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে বাস খাদে পড়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত ও ২০ জন যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে