মঈন উদ্দিন, রাজশাহী
কোরবানির ঈদের ব্যস্ততা আর দীর্ঘ ছুটির প্রভাবে দরপতন ঘটতে শুরু করেছে আমের বাজারে। তাই ভরা মৌসুমে রাজশাহী অঞ্চলের আমচাষিরা পড়েছেন বিপাকে। ফলন ভালো হলেও ছুটির কারণে কুরিয়ার সার্ভিস বন্ধ থাকায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো যায়নি আম। এতে স্থানীয় বাজারেও কমছে দাম।
রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম সাধারণত মে মাসের শেষ সপ্তাহে গোপালভোগ জাতের আম দিয়ে শুরু হয় বেচাকেনা। এরপর জুনের প্রথম সপ্তাহে ক্ষীরসাপাত, দ্বিতীয় সপ্তাহে ল্যাংড়া আম আসে বাজারে।
প্রতিমণ আমের দাম ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা কমেছে জানিয়ে ব্যবসায়ীরা বলেন, আম পরিবহন ও বাজারজাতের অন্যতম ব্যবস্থা কুরিয়ার সার্ভিস। ঈদ উপলক্ষে ৫ জুন থেকে ৯ জুন সব ধরনের সরবরাহ বন্ধ ছিল। ৪ জুন থেকে বন্ধ হয়ে যায় আমের বুকিং নেওয়া। এতে থমকে গেছে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠানো আমের বিশাল অনলাইন মার্কেটিং।
আমচাষি মনিরুল ইসলাম জানান, ২২ মে আম নামে বাজারে। গত ১ জুন থেকে এ অঞ্চলে ক্রেতা-বিক্রেতার ভিড়ে আমবাজার জমে ওঠে। শুরুতে বাজারে ওঠে গোপালভোগ আম। বাজারদর ১৮০০ থেকে ৩০০০ টাকা। এদিন ক্ষীরশাপাতি আমও আসে বাজারে। শুরুতেই ক্ষীরশাপাতি প্রতিমণ বিক্রি হচ্ছিল ২০০০ টাকার ওপরে। দুদিন পর ৩ জুন বিক্রি হয় ২২০০ থেকে ২৮০০ টাকা মণ দরে। আর ল্যাংড়া বিক্রি হয় ১৪০০ থেকে ২৪০০ টাকা মণ।
তিনি আরো জানান, কোরবানির ঈদমুখী ব্যস্ততা ও অফিস-আদালতে দীর্ঘ ছুটির প্রভাবে আমের দাম কমে যায়। ৮ জুন বাজারে ক্ষীরশাপাতি ১৬০০ থেকে ২৪০০ টাকা মণ এবং ল্যাংড়া প্রতিমণ ১২০০ থেকে ১৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
রাজশাহীর বাঘা এলাকার আমচাষি আসলাম আলী জানান, ক্ষিরসাপাতি, গোপালভোগ জাতের আমের এখন ভরা মৌসুম। পুরো গাছ পাকা আমে পরিপূর্ণ; কিন্তু ঈদের ছুটির কারণে পাড়তে পারিনি। মঙ্গলবার থেকে কুরিয়ার সার্ভিস চালু হওয়ার পর আম নামানো শুরু হয়েছে।
এ অঞ্চলের আমচাষিরা বলেন, আমের তো ছুটি হয় না, সময় হলে পেকে ঝরে পড়বে। আম, কৃষিপণ্য, কাঁচামাল পরিবহন ঈদের ছুটিতেও ডাক বিভাগের জরুরি পরিষেবার আওতায় বিশেষ ব্যবস্থায় চালু রাখা দরকার ছিল।
নগরীর আমের আড়তদার নাসির উদ্দিন বলেন, বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতার সংখ্যা কম, বেচাবিক্রিও কম হচ্ছে। ঈদের আগে দুদিন এবং ঈদের পরে তিন দিনÑএই ৫-৭ দিন পর আবার বাজার ঠিক হয়ে যাবে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক উম্মে ছালমা বলেন, আম পরিপক্ব হলে বেশিদিন গাছেও রাখা যায় না, আবার সংরক্ষণও করা যায় না। এ কারণে ঈদের ছুটিতে কিছুটা বিপাকে পড়তে হচ্ছে চাষিদের। এ জন্য ছুটির সময়টায় গাছ থেকে আম না পাড়াই ভালো।
কোরবানির ঈদের ব্যস্ততা আর দীর্ঘ ছুটির প্রভাবে দরপতন ঘটতে শুরু করেছে আমের বাজারে। তাই ভরা মৌসুমে রাজশাহী অঞ্চলের আমচাষিরা পড়েছেন বিপাকে। ফলন ভালো হলেও ছুটির কারণে কুরিয়ার সার্ভিস বন্ধ থাকায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো যায়নি আম। এতে স্থানীয় বাজারেও কমছে দাম।
রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম সাধারণত মে মাসের শেষ সপ্তাহে গোপালভোগ জাতের আম দিয়ে শুরু হয় বেচাকেনা। এরপর জুনের প্রথম সপ্তাহে ক্ষীরসাপাত, দ্বিতীয় সপ্তাহে ল্যাংড়া আম আসে বাজারে।
প্রতিমণ আমের দাম ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা কমেছে জানিয়ে ব্যবসায়ীরা বলেন, আম পরিবহন ও বাজারজাতের অন্যতম ব্যবস্থা কুরিয়ার সার্ভিস। ঈদ উপলক্ষে ৫ জুন থেকে ৯ জুন সব ধরনের সরবরাহ বন্ধ ছিল। ৪ জুন থেকে বন্ধ হয়ে যায় আমের বুকিং নেওয়া। এতে থমকে গেছে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠানো আমের বিশাল অনলাইন মার্কেটিং।
আমচাষি মনিরুল ইসলাম জানান, ২২ মে আম নামে বাজারে। গত ১ জুন থেকে এ অঞ্চলে ক্রেতা-বিক্রেতার ভিড়ে আমবাজার জমে ওঠে। শুরুতে বাজারে ওঠে গোপালভোগ আম। বাজারদর ১৮০০ থেকে ৩০০০ টাকা। এদিন ক্ষীরশাপাতি আমও আসে বাজারে। শুরুতেই ক্ষীরশাপাতি প্রতিমণ বিক্রি হচ্ছিল ২০০০ টাকার ওপরে। দুদিন পর ৩ জুন বিক্রি হয় ২২০০ থেকে ২৮০০ টাকা মণ দরে। আর ল্যাংড়া বিক্রি হয় ১৪০০ থেকে ২৪০০ টাকা মণ।
তিনি আরো জানান, কোরবানির ঈদমুখী ব্যস্ততা ও অফিস-আদালতে দীর্ঘ ছুটির প্রভাবে আমের দাম কমে যায়। ৮ জুন বাজারে ক্ষীরশাপাতি ১৬০০ থেকে ২৪০০ টাকা মণ এবং ল্যাংড়া প্রতিমণ ১২০০ থেকে ১৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
রাজশাহীর বাঘা এলাকার আমচাষি আসলাম আলী জানান, ক্ষিরসাপাতি, গোপালভোগ জাতের আমের এখন ভরা মৌসুম। পুরো গাছ পাকা আমে পরিপূর্ণ; কিন্তু ঈদের ছুটির কারণে পাড়তে পারিনি। মঙ্গলবার থেকে কুরিয়ার সার্ভিস চালু হওয়ার পর আম নামানো শুরু হয়েছে।
এ অঞ্চলের আমচাষিরা বলেন, আমের তো ছুটি হয় না, সময় হলে পেকে ঝরে পড়বে। আম, কৃষিপণ্য, কাঁচামাল পরিবহন ঈদের ছুটিতেও ডাক বিভাগের জরুরি পরিষেবার আওতায় বিশেষ ব্যবস্থায় চালু রাখা দরকার ছিল।
নগরীর আমের আড়তদার নাসির উদ্দিন বলেন, বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতার সংখ্যা কম, বেচাবিক্রিও কম হচ্ছে। ঈদের আগে দুদিন এবং ঈদের পরে তিন দিনÑএই ৫-৭ দিন পর আবার বাজার ঠিক হয়ে যাবে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক উম্মে ছালমা বলেন, আম পরিপক্ব হলে বেশিদিন গাছেও রাখা যায় না, আবার সংরক্ষণও করা যায় না। এ কারণে ঈদের ছুটিতে কিছুটা বিপাকে পড়তে হচ্ছে চাষিদের। এ জন্য ছুটির সময়টায় গাছ থেকে আম না পাড়াই ভালো।
এ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৯ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
২২ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
২৮ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
৪০ মিনিট আগে