
জেলা প্রতিনিধি, কুমিল্লা

কুমিল্লায় চুরির অপবাদ দিয়ে এক কিশোরকে নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলা ময়নামতি ইউনিয়নের বিন্দিয়ারচর গ্রামে।
নির্যাতনের শিকার হওয়া কিশোরের নাম আবু সাঈদ (১৫)। সে বুড়িচং উপজেলা ময়নামতি ইউনিয়নের শাহদৌলতপুর গ্রামের মৃত নাজির ইসলামের ছেলে।
বুধবার সারাদিন আটকে রেখে নির্যাতন করেন বিন্দিয়ারচর গ্রামের মৃত সুলতান মৃধার ছেলে মো. মনির হোসেন। মনির হোসেন ময়নামতি ইউনিয়ন যুবলীগের নেতা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ময়নামতি ইউনিয়ন যুবলীগের নেতা মনির হোসেন তার দলবল নিয়ে চুরির অপবাদ দিয়ে কিশোর আবু সাঈদকে সারাদিন নির্যাতন করেন। তাকে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একটি গাছের সাথে বেঁধে রেখে নির্যাতন করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানান, মনির হোসেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আখলাক হায়দারের কর্মী। গত ১৬ বছর ধরে এরা ময়নামতি ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের উপর অত্যাচার-নির্যাতন করেছে। এখনো অত্যাচার-নির্যাতন করছে।
নির্যাতনের শিকার আবু সাঈদের মা মোসাম্মৎ সেলিনা বলেন, “তার ছেলেকে কাজের কথা বলে মনির হোসেন বাসায় নিয়ে যায়। আমার ছেলের কাজের টাকা চাওয়ায় তাকে চোর বলে আখ্যা দেয়। আমরা যখন আমার ছেলেকে উদ্ধার করতে যাই, তখন আমাদেরকে বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি দেয়।”
তিনি আরও বলেন, “এ সময় মৃত সুলতান মৃধার ছেলে মো. মনির হোসেন ও তার দলবল নিয়ে আমার ছেলেকে আমাদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য ৯০ হাজার টাকা দাবি করে। আমি একজন স্বামীহারা মানুষ। আমার পক্ষে এই টাকা দেওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আমি প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করছি।”
কেন নির্যাতন করা হয়েছে এই বিষয়ে জানতে যুবলীগ নেতা মনির হোসেনকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
বুড়িচং থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আজিজুল হক আমার দেশকে বলেন, “এখনো পর্যন্ত এই বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। বিষয়টি আমি খোঁজখবর নিচ্ছি।”

কুমিল্লায় চুরির অপবাদ দিয়ে এক কিশোরকে নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলা ময়নামতি ইউনিয়নের বিন্দিয়ারচর গ্রামে।
নির্যাতনের শিকার হওয়া কিশোরের নাম আবু সাঈদ (১৫)। সে বুড়িচং উপজেলা ময়নামতি ইউনিয়নের শাহদৌলতপুর গ্রামের মৃত নাজির ইসলামের ছেলে।
বুধবার সারাদিন আটকে রেখে নির্যাতন করেন বিন্দিয়ারচর গ্রামের মৃত সুলতান মৃধার ছেলে মো. মনির হোসেন। মনির হোসেন ময়নামতি ইউনিয়ন যুবলীগের নেতা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ময়নামতি ইউনিয়ন যুবলীগের নেতা মনির হোসেন তার দলবল নিয়ে চুরির অপবাদ দিয়ে কিশোর আবু সাঈদকে সারাদিন নির্যাতন করেন। তাকে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একটি গাছের সাথে বেঁধে রেখে নির্যাতন করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানান, মনির হোসেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আখলাক হায়দারের কর্মী। গত ১৬ বছর ধরে এরা ময়নামতি ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের উপর অত্যাচার-নির্যাতন করেছে। এখনো অত্যাচার-নির্যাতন করছে।
নির্যাতনের শিকার আবু সাঈদের মা মোসাম্মৎ সেলিনা বলেন, “তার ছেলেকে কাজের কথা বলে মনির হোসেন বাসায় নিয়ে যায়। আমার ছেলের কাজের টাকা চাওয়ায় তাকে চোর বলে আখ্যা দেয়। আমরা যখন আমার ছেলেকে উদ্ধার করতে যাই, তখন আমাদেরকে বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি দেয়।”
তিনি আরও বলেন, “এ সময় মৃত সুলতান মৃধার ছেলে মো. মনির হোসেন ও তার দলবল নিয়ে আমার ছেলেকে আমাদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য ৯০ হাজার টাকা দাবি করে। আমি একজন স্বামীহারা মানুষ। আমার পক্ষে এই টাকা দেওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আমি প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করছি।”
কেন নির্যাতন করা হয়েছে এই বিষয়ে জানতে যুবলীগ নেতা মনির হোসেনকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
বুড়িচং থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আজিজুল হক আমার দেশকে বলেন, “এখনো পর্যন্ত এই বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। বিষয়টি আমি খোঁজখবর নিচ্ছি।”

মুফতি মুহিব্বুল্লাহর বড় ছেলে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেন, জাহাঙ্গীর আলম মেয়র থাকাকালে ইমাম পরিষদের অনুদানের বিষয়ে তার কাছে যাওয়া-আসা করতেন তার বাবা। সাবেক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলের কাছেও যেতেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
যৌথবাহিনী সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে গোয়েন্দা নজরদারির ভিত্তিতে বুধবার রাতে করপাটি গ্রামে অভিযান চালিয়ে মাদক সহ আবদুর রহিমকে আটক করা হয়। এ সময় তার হেফাজত থেকে ২ হাজার ৬৬৪ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট, নগদ ২ লাখ ২১ হাজার ৬২০ টাকা ও ২টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার ৪নং হারিয়ারকুঠি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কুমারেশ রায়ের বিরুদ্ধে পরিষদের নিয়মিত সভা না করা, স্বজনপ্রীতি ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেছেন ওই ইউনিয়নের সাতজন ইউপি সদস্য।
৭ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত বছর গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের বিভিন্ন পদধারী নেতা ও কর্মীর বিরুদ্ধে অন্তত ৩২টি লিখিত অভিযোগ জমা পড়ে। এর মধ্যে মারধর, হুমকি, জোরপূর্বক অবস্থান দখল ও অ্যাকাডেমিক কার্যক্রমে বাধা দেয়ার মতো অভিযোগও রয়েছে। এতসব অভিযোগ জমা পড়লেও মাত্র দুটি অভিযোগের
৭ ঘণ্টা আগে