
জেলা প্রতিনিধি, পটুয়াখালী

জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, চুপ্পুর কাছ থেকে যদি জুলাইয়ের সার্টিফিকেট নিতে হয়, তার চেয়ে বিষ খেয়ে মরে যাওয়া ভালো।
শনিবার (১ নভেম্বর) বিকেলে পটুয়াখালী জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এনসিপির জেলা সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘বিপ্লবের সার্টিফিকেট যদি নিতে হয় চুপ্পুর কাছ থেকে, তাহলে সেটা হাসিনার কাছ থেকে নেওয়ার সমান। আসলে ওনারা বড়টার কাছ থেকে নিতে চায়, কিন্তু বলতে পারে না। একজন মুক্তিযোদ্ধাকেও যদি বলেন চুপ্পুর কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিতে হবে—তাকে রাজি করানো যাবে না।’
তিনি আরো বলেন, ‘বিএনপি বলে আমরা জামায়াত, আবার জামায়াত বলে আমরা বিএনপি। এর মানে আমরা ঠিক পথেই আছি। একসময় ডানপন্থীরা আমাদের বামপন্থী বলত, আবার বামপন্থীরা বলত আমরা ডানপন্থী। এর মানে আমরা মধ্যপন্থায় আছি। আমরা বিএনপি নই, জামায়াতও নই।’
এনসিপির মৌলিক অবস্থান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের মূল অবস্থান থেকে কখনো সরে যাইনি। জোটে কাকে নেব তা আমরা ঠিক করব। যারা সংস্কার, ইনস্টিটিউশনাল ইনফরমেশন ও কনস্টিটিউশন রিফর্মেশনের পক্ষে থাকবে, তারাই আমাদের সঙ্গে থাকবে। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও বাংলাদেশের সংস্কারের পক্ষে যারা, আমরা তাদের সঙ্গে নিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ব।’
‘জুলাই সার্টিফিকেট’ প্রসঙ্গে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘অনেকে তো জুলাই সনদে সই করছেন। আগে আমরা বলেছিলাম, আগে দেখাতে হবে—তারপর আমরা সই করব কি না ঠিক করব। তখন আমাদের বিরোধিতা করা হয়েছিল, এখন তারাই আমাদের পথে আসছে।’
সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি বরিশাল বিভাগীয় সম্পাদক ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন, এনসিপির যুগ্ম-মুখ্য সংগঠক ডা. মাহমুদা আলম মিতু ও যুগ্ম সদস্য সচিব ফয়সাল মাহমুদ শান্ত।
সভায় সভাপতিত্ব করেন এনসিপি কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সদস্য সচিব ও পটুয়াখালী জেলা সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম মুসা। এ সময় জেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, চুপ্পুর কাছ থেকে যদি জুলাইয়ের সার্টিফিকেট নিতে হয়, তার চেয়ে বিষ খেয়ে মরে যাওয়া ভালো।
শনিবার (১ নভেম্বর) বিকেলে পটুয়াখালী জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এনসিপির জেলা সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘বিপ্লবের সার্টিফিকেট যদি নিতে হয় চুপ্পুর কাছ থেকে, তাহলে সেটা হাসিনার কাছ থেকে নেওয়ার সমান। আসলে ওনারা বড়টার কাছ থেকে নিতে চায়, কিন্তু বলতে পারে না। একজন মুক্তিযোদ্ধাকেও যদি বলেন চুপ্পুর কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিতে হবে—তাকে রাজি করানো যাবে না।’
তিনি আরো বলেন, ‘বিএনপি বলে আমরা জামায়াত, আবার জামায়াত বলে আমরা বিএনপি। এর মানে আমরা ঠিক পথেই আছি। একসময় ডানপন্থীরা আমাদের বামপন্থী বলত, আবার বামপন্থীরা বলত আমরা ডানপন্থী। এর মানে আমরা মধ্যপন্থায় আছি। আমরা বিএনপি নই, জামায়াতও নই।’
এনসিপির মৌলিক অবস্থান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের মূল অবস্থান থেকে কখনো সরে যাইনি। জোটে কাকে নেব তা আমরা ঠিক করব। যারা সংস্কার, ইনস্টিটিউশনাল ইনফরমেশন ও কনস্টিটিউশন রিফর্মেশনের পক্ষে থাকবে, তারাই আমাদের সঙ্গে থাকবে। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও বাংলাদেশের সংস্কারের পক্ষে যারা, আমরা তাদের সঙ্গে নিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ব।’
‘জুলাই সার্টিফিকেট’ প্রসঙ্গে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘অনেকে তো জুলাই সনদে সই করছেন। আগে আমরা বলেছিলাম, আগে দেখাতে হবে—তারপর আমরা সই করব কি না ঠিক করব। তখন আমাদের বিরোধিতা করা হয়েছিল, এখন তারাই আমাদের পথে আসছে।’
সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি বরিশাল বিভাগীয় সম্পাদক ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন, এনসিপির যুগ্ম-মুখ্য সংগঠক ডা. মাহমুদা আলম মিতু ও যুগ্ম সদস্য সচিব ফয়সাল মাহমুদ শান্ত।
সভায় সভাপতিত্ব করেন এনসিপি কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সদস্য সচিব ও পটুয়াখালী জেলা সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম মুসা। এ সময় জেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

বাঁশখালীতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আবদুল খালেক নামে একজনকে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার ভোররাতে ইলশা এলাকা থেকে তাকে আটক করে। আটক আবদুল খালেক বাহারছড়া ইউপি'র রত্নপুর গ্রামের জনৈক বদরুজ্জামানের পুত্র।
১ ঘণ্টা আগে
ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শিদলাই গ্রামে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগী মারিয়া আক্তারের মা রহিমা বেগম বাদী হয়ে ব্রাহ্মণপাড়া থানায় অভিযোগ দাখিল করেন। এছাড়াও সে ২০২২ সালে বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধ চেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট স্মারকলিপি দিয়েছিলেন। অভিযুক্ত ইউনিয়ন পরিষদের
১ ঘণ্টা আগে
জানা গেছে, বাহিনীর প্রধান মুরাদ মূলত নোয়াখালীর দক্ষিণ হাতিয়া এলাকার বাসিন্দা। এখন তিনি নগরের ৬ নম্বর পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ডে একটি ভাড়া বাসায় থাকেন। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে, কয়েকবার মাদকসহ গ্রেপ্তারও হয়েছেন। কিন্তু স্থানীয়দের অভিযোগ-প্রতিবারই তিনি সহজে জামিন নিয়ে বেরিয়ে আসেন এবং আবারও আগের মতো
২ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর রায়পুরার সায়েদাবাদ এলাকায় সাম্প্রতিক সময়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রায়শই বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো এ বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর চরাঞ্চলে সংঘর্ষে সন্ত্রাসীদের গুলিতে একজন নিহত হয়, ৯ সেপ্টেম্বর রায়পুরায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত এবং একজন
২ ঘণ্টা আগে