
উপজেলা প্রতিনিধি, বাকেরগঞ্জ (বরিশাল)

বিএনপি যদি ক্ষমতায় যায় ঘুমাতে পারবেন না, ব্যবসা করতে পারবেন না, সুন্দরী নারীরা রাস্তায় বের হতে পারবে না। সচেতন হোন জনগণ। আর কত? আপনারা কী জুলুমকারী, অত্যাচারী ও চাঁদাবাজদের পরিবর্তন চান না? চাদাবাজদের এদেশ থেকে উচ্ছেদ করতে হাত পাখায় ভোট দিন। তাহলেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে।
বরিশালের বাকেরগঞ্জে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলটির নায়েবে আমীর মুফতি মুহাম্মদ ফয়জুল করিম এ কথা বলেন।
প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে রোববার বিকেল ৩ টায় সরকারি বাকেরগঞ্জ কলেজ মাঠে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উপজেলা শাখার গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা পিআর পদ্ধতি মানলেন না, গণহত্যার বিচার করলেন না। ভেবেছিলাম বৈষম্য দূর হবে, মানুষ শান্তি পাবে। কিন্তু কি দেখলাম সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারতবাসী সংখ্যালঘু মুসলমানদের সাথে বৈষম্য করছে। ১৯৭১ সালে থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত যারা এদেশ শাসন করেছে তারা বৈষম্য দূর করতে পারে নাই। শুধু দেশ, দল ও নেতার পরিবর্তনে বাংলাদেশে শান্তি আসতে পারে না। এদেশে মুসলিম লীগ শাসন করেছে, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি শাসন করেছে কিন্তু মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারেনি। বহু দলের শাষন দেখেছি, বহু নেতার শাসন দেখেছি। কিন্তু ভাগ্যের পরিবর্তণ হয়নি।
তিনি আরও বলেন, চোর যদি এমপি হয় সে কি করবে। আওয়ামী লীগকে যে চাঁদাবাজি জুলুমের জন্য তাড়িয়েছে এদেশের মানুষ, সেই চাঁদাবাজি কি এখন নেই। যে ধর্ষণের জন্য মানুষ আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছে, সে ধর্ষণ কি হচ্ছে না। যে দখলদারির জন্য আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছে এখন কি সে দখলদারি হচ্ছে না।
ইসলামী আন্দোলন উপজেলা পশ্চিম শাখার সভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা নাছির উদ্দিন রোকন ডাকুয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, ঝালকাঠী-২ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ড. মাওলানা মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম সিরাজী, ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য আলহাজ্ব মুহাম্মদ হারুন-অর-রশিদ, জেলা কমিটির অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক এস এম রফিকুজ্জামান, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রিয় কমিটির সাবেক সভাপতি মাওলানা নূরুল ইসলাম আল-আমিন চৌধুরী, ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা জামিলুর রহমান, ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক মুহাম্মদ মাহবুব আলম, ইসলামী আন্দোলন উপজেলা পূর্ব শাখার সভাপতি মাওলানা মাহবুবর রহমান ইলিয়াস প্রমূখ।

বিএনপি যদি ক্ষমতায় যায় ঘুমাতে পারবেন না, ব্যবসা করতে পারবেন না, সুন্দরী নারীরা রাস্তায় বের হতে পারবে না। সচেতন হোন জনগণ। আর কত? আপনারা কী জুলুমকারী, অত্যাচারী ও চাঁদাবাজদের পরিবর্তন চান না? চাদাবাজদের এদেশ থেকে উচ্ছেদ করতে হাত পাখায় ভোট দিন। তাহলেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে।
বরিশালের বাকেরগঞ্জে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলটির নায়েবে আমীর মুফতি মুহাম্মদ ফয়জুল করিম এ কথা বলেন।
প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে রোববার বিকেল ৩ টায় সরকারি বাকেরগঞ্জ কলেজ মাঠে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উপজেলা শাখার গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা পিআর পদ্ধতি মানলেন না, গণহত্যার বিচার করলেন না। ভেবেছিলাম বৈষম্য দূর হবে, মানুষ শান্তি পাবে। কিন্তু কি দেখলাম সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারতবাসী সংখ্যালঘু মুসলমানদের সাথে বৈষম্য করছে। ১৯৭১ সালে থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত যারা এদেশ শাসন করেছে তারা বৈষম্য দূর করতে পারে নাই। শুধু দেশ, দল ও নেতার পরিবর্তনে বাংলাদেশে শান্তি আসতে পারে না। এদেশে মুসলিম লীগ শাসন করেছে, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি শাসন করেছে কিন্তু মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারেনি। বহু দলের শাষন দেখেছি, বহু নেতার শাসন দেখেছি। কিন্তু ভাগ্যের পরিবর্তণ হয়নি।
তিনি আরও বলেন, চোর যদি এমপি হয় সে কি করবে। আওয়ামী লীগকে যে চাঁদাবাজি জুলুমের জন্য তাড়িয়েছে এদেশের মানুষ, সেই চাঁদাবাজি কি এখন নেই। যে ধর্ষণের জন্য মানুষ আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছে, সে ধর্ষণ কি হচ্ছে না। যে দখলদারির জন্য আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছে এখন কি সে দখলদারি হচ্ছে না।
ইসলামী আন্দোলন উপজেলা পশ্চিম শাখার সভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা নাছির উদ্দিন রোকন ডাকুয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, ঝালকাঠী-২ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ড. মাওলানা মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম সিরাজী, ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য আলহাজ্ব মুহাম্মদ হারুন-অর-রশিদ, জেলা কমিটির অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক এস এম রফিকুজ্জামান, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রিয় কমিটির সাবেক সভাপতি মাওলানা নূরুল ইসলাম আল-আমিন চৌধুরী, ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা জামিলুর রহমান, ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক মুহাম্মদ মাহবুব আলম, ইসলামী আন্দোলন উপজেলা পূর্ব শাখার সভাপতি মাওলানা মাহবুবর রহমান ইলিয়াস প্রমূখ।

অভিযোগকারী রুস্তম আলীর দাবি, তার কাছ থেকে পাকা কলা ছাড়াও দশ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণ করেন ওই কর্মকর্তা। এরপর আরও ছয় লাখ টাকা দাবি করেছিলেন। না দেওয়ায় জেলা পরিষদের জমির ডিসিআর অন্যকে দিয়ে দেন আলমগীর হোসেন।
২৪ মিনিট আগে
আবারও মিয়ানমারের আরাকান আর্মির ছোড়া গুলি এসে পড়লো বাংলাদেশের ভূখণ্ডে। গুলিটি টেকনাফের একটি বসতঘরের টিনের চালা ভেদ করে ঘরের ভেতরে প্রবেশ করেছে। এতে কেউ হতাহত না হলেও সীমান্ত এলাকায় এ ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে চরম আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দুর্দিনের ত্যাগী নেতা কর্মীদের অবমূল্যায়ন এবং চিহ্নিত আওয়ামী লীগ নেতাদের কমিটিতে পদ প্রদানের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অনতিবিলম্বে এই কমিটি বাতিল করার দাবিতে আমরা এ মশাল মিছিল করেছি। অনতিবিলম্বে এই কমিটি বাতিল করা না হলে আমরা আরো কঠিন কর্মসূচি ঘোষণা করব।
১ ঘণ্টা আগে
আবুল কালামের মা-বাবা অনেক আগেই মারা গেছেন। তিনি স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে নারায়ণগঞ্জের পাঠানটুলি এলাকায় থাকতেন। সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে