চট্টগ্রাম ব্যুরো
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের পদ পেয়ে গলায় টাকার মালা ঝুলিয়ে আনন্দ মিছিল করেছেন এক নেতা। চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের ৯ নম্বর উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড শাখার সদ্য ঘোষিত কমিটিতে মো. রাসেল নামে ওই নেতা সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়কের পদ পেয়েছেন।
রোববার ভাইরাল হয় ভিডিওটি। মিছিলের ভিডিওটি শনিবার মধ্যরাতে রাসেল নিজেই তার ফেসবুকে শেয়ার করেন। সকাল হতে না হতেই ভাইরাল হয়ে যায় ভিডিওটি। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় বইছে। মিছিলে তার সাথে ২০/২৫ জন নেতাকর্মী অংশ নেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত শুক্রবার নগরের আকবরশাহ থানার উত্তর পাহাড়তলীর হারবাতলীতে মিছিলটি বের করা হয়। তবে বিষয়টি ভাইরাল হয় রোববার।
আকবরশাহ থানা সূত্র জানায়, স্বেচ্ছাসেবক দলের ওয়ার্ড কমিটিতে পদ পাওয়া মো. রাসেল তিন বছর আগে পুলিশের হাতে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার হন। তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ একাধিক মামলা আছে।
এদিকে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, রাসেলকে অভিনন্দন জানাতে ২০/২৫ জনের একটি দল আনন্দ মিছিলসহ এসে একস্থানে থামে। তারা রাসেল ভাই, রাসেল ভাই বলে স্লোগান দিতে থাকে। সেখানে আগে থেকেই দাঁড়িয়ে ছিলেন রাসেল। এসময় তারা প্রথমে একটি গাঁধা ফুলের মালা পরিয়ে দেন রাসেলকে। পরে আরেকজন ৫০০ টাকার কয়েকটি নোট দিয়ে তৈরি একটি মালা রাসেলকে পরিয়ে দেন। এরপর সেটি পরেই আনন্দ মিছিল করেন রাসেল। এমন কাণ্ডে সমালোচনার ঝড় ওঠেছে।
সচেতন রাজনৈতিক মহল বলছে, বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের একজন নেতার কাছ থেকে এমন কাণ্ডজ্ঞানহীন কাজ কিছুতেই আশা করা যায় না। টাকা দিয়ে যদি পদ পাওয়ার আনন্দ করা হয় তাহলে সেই নেতার কাছে টাকাই সব।
অনেকেই মন্তব্য করছেন, তার পদ পাওয়াও টাকার বিনিময়ে হয়েছে কিনা খতিয়ে দেখা দরকার। এদিকে ওই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে নির্বাচন করার ঘোষণাও দিয়েছেন মো. রাসল। তার অনুসারীরা রীতিমতো তার প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করছেন।
এ বিষয়ে মো. রাসেলকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। এসএমএস দিয়েও তার কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
নগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব জমির উদ্দিন নাহিদ জানান, ভিডিওটি তিনি এখনো দেখেননি। কিন্তু এই ধরনের কাজ শিষ্টাচার বহির্ভুত ও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ। এই ধরনের কাজের প্রমাণ পেলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের ৭১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ও নগরের ১৫ থানার পূর্ণাঙ্গ ও ১২টি ওয়ার্ডের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন করা হয়।
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের পদ পেয়ে গলায় টাকার মালা ঝুলিয়ে আনন্দ মিছিল করেছেন এক নেতা। চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের ৯ নম্বর উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড শাখার সদ্য ঘোষিত কমিটিতে মো. রাসেল নামে ওই নেতা সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়কের পদ পেয়েছেন।
রোববার ভাইরাল হয় ভিডিওটি। মিছিলের ভিডিওটি শনিবার মধ্যরাতে রাসেল নিজেই তার ফেসবুকে শেয়ার করেন। সকাল হতে না হতেই ভাইরাল হয়ে যায় ভিডিওটি। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় বইছে। মিছিলে তার সাথে ২০/২৫ জন নেতাকর্মী অংশ নেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত শুক্রবার নগরের আকবরশাহ থানার উত্তর পাহাড়তলীর হারবাতলীতে মিছিলটি বের করা হয়। তবে বিষয়টি ভাইরাল হয় রোববার।
আকবরশাহ থানা সূত্র জানায়, স্বেচ্ছাসেবক দলের ওয়ার্ড কমিটিতে পদ পাওয়া মো. রাসেল তিন বছর আগে পুলিশের হাতে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার হন। তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ একাধিক মামলা আছে।
এদিকে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, রাসেলকে অভিনন্দন জানাতে ২০/২৫ জনের একটি দল আনন্দ মিছিলসহ এসে একস্থানে থামে। তারা রাসেল ভাই, রাসেল ভাই বলে স্লোগান দিতে থাকে। সেখানে আগে থেকেই দাঁড়িয়ে ছিলেন রাসেল। এসময় তারা প্রথমে একটি গাঁধা ফুলের মালা পরিয়ে দেন রাসেলকে। পরে আরেকজন ৫০০ টাকার কয়েকটি নোট দিয়ে তৈরি একটি মালা রাসেলকে পরিয়ে দেন। এরপর সেটি পরেই আনন্দ মিছিল করেন রাসেল। এমন কাণ্ডে সমালোচনার ঝড় ওঠেছে।
সচেতন রাজনৈতিক মহল বলছে, বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের একজন নেতার কাছ থেকে এমন কাণ্ডজ্ঞানহীন কাজ কিছুতেই আশা করা যায় না। টাকা দিয়ে যদি পদ পাওয়ার আনন্দ করা হয় তাহলে সেই নেতার কাছে টাকাই সব।
অনেকেই মন্তব্য করছেন, তার পদ পাওয়াও টাকার বিনিময়ে হয়েছে কিনা খতিয়ে দেখা দরকার। এদিকে ওই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে নির্বাচন করার ঘোষণাও দিয়েছেন মো. রাসল। তার অনুসারীরা রীতিমতো তার প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করছেন।
এ বিষয়ে মো. রাসেলকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। এসএমএস দিয়েও তার কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
নগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব জমির উদ্দিন নাহিদ জানান, ভিডিওটি তিনি এখনো দেখেননি। কিন্তু এই ধরনের কাজ শিষ্টাচার বহির্ভুত ও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ। এই ধরনের কাজের প্রমাণ পেলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের ৭১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ও নগরের ১৫ থানার পূর্ণাঙ্গ ও ১২টি ওয়ার্ডের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন করা হয়।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
২৬ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে