উপজেলা প্রতিনিধি, লামা (বান্দরবান)
বান্দরবান জেলার লামা উপজেলায় বন্যহাতির আক্রমণে মো. কালু (৫০) নামে এক শ্রমিক নিহত হয়েছেন। শনিবার ভোরে উপজেলার সরই ইউনিয়নের ইছহাক মেম্বার পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত কালু কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের আক্কেল আলীর ছেলে। তিনি ইছহাক মেম্বার পাড়ায় একটি পানের বরজে কাজ করতেন।
সূত্র জানায়, পাহাড়ে খাদ্য সংকট দেখা দেওয়ায় বন্যহাতির পাল লোকালয়ে খাবারের সন্ধানে প্রায় হানা দিচ্ছে। শনিবার ভোর ৪টায় গহিন পাহাড় থেকে একদল বন্যহাতি ইছহাক মেম্বার পাড়ায় নেমে আসে। পরে হাতিগুলো খাবারের খোঁজে একটি খামারের ঘরে ঢুকে পড়ে। এ সময় হাতির আক্রমণে ওই ঘরে ঘুমিয়ে থাকা মো. কালু গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসকরা কালুকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সরই ইউপি সদস্য নাছির উদ্দিন বলেন, হাতিগুলো প্রথমে বাড়ি ঘেরাও করে ফেলে। বিশেষ করে ঘরের দরজা জানালার পাশে পাহারাদারের মতো দাঁড়িয়ে থাকে। পরে ঘর ভাঙা শুরু করে। ঘরে থাকা ধান চাল খেয়ে ফেলে। রাত জেগে আগুনের কুণ্ডলী জ্বালিয়ে বাড়িঘর পাহারা দিয়েও হাতির আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যাচ্ছে না। হাতিগুলো এখনো ওই এলাকায় অবস্থান করছে বলেও জানান তিনি।
লামা বন বিভাগের কর্মকর্তা একেএম আতা এলাহী জানান, হাতির আক্রমণে কালু নামে এক শ্রমিক নিহতের খবর পেয়েছি। ক্ষতিগ্রস্তকে বিধি মোতাবেক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। পাহাড়ে খাদ্য সংকটের কারণে হাতির দল লোকালয়ে হানা দিচ্ছে।
এদিকে কোনো অভিযোগ না থাকায় সুরতহাল শেষে কালুর লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান লামা থানার ওসি মো. শাহাদাৎ হোসেন।
বান্দরবান জেলার লামা উপজেলায় বন্যহাতির আক্রমণে মো. কালু (৫০) নামে এক শ্রমিক নিহত হয়েছেন। শনিবার ভোরে উপজেলার সরই ইউনিয়নের ইছহাক মেম্বার পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত কালু কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের আক্কেল আলীর ছেলে। তিনি ইছহাক মেম্বার পাড়ায় একটি পানের বরজে কাজ করতেন।
সূত্র জানায়, পাহাড়ে খাদ্য সংকট দেখা দেওয়ায় বন্যহাতির পাল লোকালয়ে খাবারের সন্ধানে প্রায় হানা দিচ্ছে। শনিবার ভোর ৪টায় গহিন পাহাড় থেকে একদল বন্যহাতি ইছহাক মেম্বার পাড়ায় নেমে আসে। পরে হাতিগুলো খাবারের খোঁজে একটি খামারের ঘরে ঢুকে পড়ে। এ সময় হাতির আক্রমণে ওই ঘরে ঘুমিয়ে থাকা মো. কালু গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসকরা কালুকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সরই ইউপি সদস্য নাছির উদ্দিন বলেন, হাতিগুলো প্রথমে বাড়ি ঘেরাও করে ফেলে। বিশেষ করে ঘরের দরজা জানালার পাশে পাহারাদারের মতো দাঁড়িয়ে থাকে। পরে ঘর ভাঙা শুরু করে। ঘরে থাকা ধান চাল খেয়ে ফেলে। রাত জেগে আগুনের কুণ্ডলী জ্বালিয়ে বাড়িঘর পাহারা দিয়েও হাতির আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যাচ্ছে না। হাতিগুলো এখনো ওই এলাকায় অবস্থান করছে বলেও জানান তিনি।
লামা বন বিভাগের কর্মকর্তা একেএম আতা এলাহী জানান, হাতির আক্রমণে কালু নামে এক শ্রমিক নিহতের খবর পেয়েছি। ক্ষতিগ্রস্তকে বিধি মোতাবেক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। পাহাড়ে খাদ্য সংকটের কারণে হাতির দল লোকালয়ে হানা দিচ্ছে।
এদিকে কোনো অভিযোগ না থাকায় সুরতহাল শেষে কালুর লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান লামা থানার ওসি মো. শাহাদাৎ হোসেন।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৪ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৪ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৫ ঘণ্টা আগে