উপজেলা প্রতিনিধি, দেবিদ্বার (কুমিল্লা)
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া দেবিদ্বার উপজেলা সেচ্ছাসেবকলীগ সাধারণ সম্পাদক ও তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী সাদ্দাম হোসেনের সাথে কুমিল্লা জেলা বিএনপির নেতা এ এফ এম তারেক মুন্সির একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
ওই ছবিতে দেখা যায়, বামে কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এ এফ এম তারেক মুন্সি মাঝে গ্রেপ্তার শীর্ষ সন্ত্রাসী সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা সাদ্দাম হোসেন ও ডানে সাবেক এমপি রাজী মোহাম্মদ ফখরুলের বড় ভাই রাকিব মুন্সি।
এর মধ্যে শীর্ষ সন্ত্রাসী সাদ্দাম হোসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ৪ আগস্ট পিস্তল হাতে নিয়ে আন্দোলনকারীদের উপর গুলিবর্ষণ করে। তাকে সোমবার রাতে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশ গ্রেপ্তার করে। দু’টি হত্যা ও সন্ত্রাসীসহ সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে থানায় চারটি মামলা রয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ৪ আগস্ট আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হন সেচ্ছাসেবক দলের নেতা আব্দুর রাজ্জাক রুবেল। হত্যার ঘটনায় ২৪ আগস্ট সংবাদ সম্মেলনে নিহত রুবেলের মা হোসনে আরা বেগম অভিযোগ করেন, বিএনপি নেতা তারেক মুন্সীর নেতৃত্বে বিএনপির একটি পক্ষ আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি রাজী মোহাম্মদ ফখরুল ও তার ক্যাডার উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনসহ আরও কয়েকজন হত্যাকারীকে বাঁচাতে আমার পায়ে ধরে এবং বড় অঙ্কের টাকার অফার দেয়।
নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, ২০১৪ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত দেবিদ্বার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এ এফ এম তারেক মুন্সি আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন। তারেক মুন্সি দোয়াত-কলম প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে পরাজিত হন। ওই নির্বাচনের বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীদের গণসংযোগ চলাকালে বিএনপির সাবেক এমপি মঞ্জুরুল আহসান মুন্সির গাড়িতে গুলিবর্ষণ করে সাদ্দাম হোসেন। নির্বাচনে তারেক মুন্সি হেরে গেলে তার ভাতিজা তৎকালীন এমপি রাজী মোহাম্মদ ফখরুলের নির্দেশে বিএনপির সাবেক এমপিসহ ৫৭ জনকে আসামি করে মিথ্যা মামলায় দায়ের করে সাদ্দাম । ওই মামলায় বিএনপির সাবেক এমপি মঞ্জুরুল আহসান মুন্সি ও তার ছেলে ব্যারিস্টার রিজভিউল আহসান মুন্সিসহ ৩২ জন নেতা কর্মী কারাগারে যায়।
এবিষয়ে জানতে চাইলে এফএম তারেক মুন্সি বলেন, সাদ্দামের সাথে যে ছবিটি ভাইরাল হয়েছে সেই ছবিটি ২০০৮ বা ২০০৯ সালের। তখন সাদ্দাম কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত ছিল না। তিনি আরো বলেন, দেবিদ্বারে আমার প্রতিপক্ষ গ্রুপগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা প্রচার প্রচারণা চালাচ্ছে এবং আমার সম্মানহানি করার পাঁয়তারা করছে।
এমএস
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া দেবিদ্বার উপজেলা সেচ্ছাসেবকলীগ সাধারণ সম্পাদক ও তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী সাদ্দাম হোসেনের সাথে কুমিল্লা জেলা বিএনপির নেতা এ এফ এম তারেক মুন্সির একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
ওই ছবিতে দেখা যায়, বামে কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এ এফ এম তারেক মুন্সি মাঝে গ্রেপ্তার শীর্ষ সন্ত্রাসী সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা সাদ্দাম হোসেন ও ডানে সাবেক এমপি রাজী মোহাম্মদ ফখরুলের বড় ভাই রাকিব মুন্সি।
এর মধ্যে শীর্ষ সন্ত্রাসী সাদ্দাম হোসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ৪ আগস্ট পিস্তল হাতে নিয়ে আন্দোলনকারীদের উপর গুলিবর্ষণ করে। তাকে সোমবার রাতে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশ গ্রেপ্তার করে। দু’টি হত্যা ও সন্ত্রাসীসহ সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে থানায় চারটি মামলা রয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ৪ আগস্ট আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হন সেচ্ছাসেবক দলের নেতা আব্দুর রাজ্জাক রুবেল। হত্যার ঘটনায় ২৪ আগস্ট সংবাদ সম্মেলনে নিহত রুবেলের মা হোসনে আরা বেগম অভিযোগ করেন, বিএনপি নেতা তারেক মুন্সীর নেতৃত্বে বিএনপির একটি পক্ষ আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি রাজী মোহাম্মদ ফখরুল ও তার ক্যাডার উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনসহ আরও কয়েকজন হত্যাকারীকে বাঁচাতে আমার পায়ে ধরে এবং বড় অঙ্কের টাকার অফার দেয়।
নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, ২০১৪ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত দেবিদ্বার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এ এফ এম তারেক মুন্সি আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন। তারেক মুন্সি দোয়াত-কলম প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে পরাজিত হন। ওই নির্বাচনের বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীদের গণসংযোগ চলাকালে বিএনপির সাবেক এমপি মঞ্জুরুল আহসান মুন্সির গাড়িতে গুলিবর্ষণ করে সাদ্দাম হোসেন। নির্বাচনে তারেক মুন্সি হেরে গেলে তার ভাতিজা তৎকালীন এমপি রাজী মোহাম্মদ ফখরুলের নির্দেশে বিএনপির সাবেক এমপিসহ ৫৭ জনকে আসামি করে মিথ্যা মামলায় দায়ের করে সাদ্দাম । ওই মামলায় বিএনপির সাবেক এমপি মঞ্জুরুল আহসান মুন্সি ও তার ছেলে ব্যারিস্টার রিজভিউল আহসান মুন্সিসহ ৩২ জন নেতা কর্মী কারাগারে যায়।
এবিষয়ে জানতে চাইলে এফএম তারেক মুন্সি বলেন, সাদ্দামের সাথে যে ছবিটি ভাইরাল হয়েছে সেই ছবিটি ২০০৮ বা ২০০৯ সালের। তখন সাদ্দাম কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত ছিল না। তিনি আরো বলেন, দেবিদ্বারে আমার প্রতিপক্ষ গ্রুপগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা প্রচার প্রচারণা চালাচ্ছে এবং আমার সম্মানহানি করার পাঁয়তারা করছে।
এমএস
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১২ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৩৯ মিনিট আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে