উপজেলা প্রতিনিধি, উখিয়া (কক্সবাজার)
কক্সবাজারের উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের কাটাখাল সীমান্ত এলাকা থেকে ৪ লাখ ৮০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। উখিয়ায় চলতি বছরের সবচেয়ে বড় ইয়াবার চালান এটি বলে জানিয়েছে বিজিবি।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উখিয়া ব্যাটালিয়ন (৬৪ বিজিবি)-এর অধীন পালংখালী বিওপির একটি বিশেষ টহল দল এই অভিযান চালায়।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে উখিয়া সীমান্ত দিয়ে ইয়াবা পাচারের প্রবণতা বাড়ছে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে বিজিবি টহল জোরদার করে। এরই ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে সীমান্তের কাটাখাল এলাকায় অবস্থান নেয় বিজিবির একটি দল।
রাত আনুমানিক ৮টার দিকে মিয়ানমারের দিক থেকে আসা সাত ব্যক্তি মাছের ঘেরের রাস্তা দিয়ে বেড়িবাঁধে উঠলে টহল দল তাদের চ্যালেঞ্জ করে। এ সময় তারা চারটি কাপড়ের কালো ব্যাগ ফেলে দ্রুত পালিয়ে যায়। পরে বিজিবি সদস্যরা ব্যাগগুলো তল্লাশি করে ৪৮টি কার্টনে থাকা ৪ লাখ ৮০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে। বিজিবির দাবি, ২০২৫ সালে এটি সর্ববৃহৎ ইয়াবা উদ্ধারের ঘটনা।
উদ্ধারের পরপরই পুরো এলাকা তল্লাশি চালানো হলেও আর কোনো মাদকদ্রব্য পাওয়া যায়নি। বিজিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পলাতক মাদক চোরাকারবারিদের শনাক্ত করতে গোয়েন্দা তৎপরতা চালানো হচ্ছে।
এ ঘটনায় উখিয়া থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং উদ্ধারকৃত ইয়াবাগুলো আলামত হিসেবে থানায় জমা দেয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
এ বিষয়ে উখিয়া ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, দেশের সীমান্ত নিরাপত্তা রক্ষা ও মাদক চোরাচালান প্রতিরোধে বিজিবির তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। এই অভিযান তারই অংশ।
এদিকে উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আরিফ হোসেইন বলেন, "সীমান্তবর্তী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক অভিযানে প্রতিনিয়ত বিপুল পরিমাণ ইয়াবা উদ্ধার হচ্ছে। আজকের অভিযানে বিজিবি ৪ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করেছে, যা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।"
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের সীমান্ত এলাকা দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়মিত অভিযানে কিছু চালান আটক হলেও পাচার রোধ করা এখনো বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে রয়েছে।
কক্সবাজারের উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের কাটাখাল সীমান্ত এলাকা থেকে ৪ লাখ ৮০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। উখিয়ায় চলতি বছরের সবচেয়ে বড় ইয়াবার চালান এটি বলে জানিয়েছে বিজিবি।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উখিয়া ব্যাটালিয়ন (৬৪ বিজিবি)-এর অধীন পালংখালী বিওপির একটি বিশেষ টহল দল এই অভিযান চালায়।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে উখিয়া সীমান্ত দিয়ে ইয়াবা পাচারের প্রবণতা বাড়ছে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে বিজিবি টহল জোরদার করে। এরই ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে সীমান্তের কাটাখাল এলাকায় অবস্থান নেয় বিজিবির একটি দল।
রাত আনুমানিক ৮টার দিকে মিয়ানমারের দিক থেকে আসা সাত ব্যক্তি মাছের ঘেরের রাস্তা দিয়ে বেড়িবাঁধে উঠলে টহল দল তাদের চ্যালেঞ্জ করে। এ সময় তারা চারটি কাপড়ের কালো ব্যাগ ফেলে দ্রুত পালিয়ে যায়। পরে বিজিবি সদস্যরা ব্যাগগুলো তল্লাশি করে ৪৮টি কার্টনে থাকা ৪ লাখ ৮০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে। বিজিবির দাবি, ২০২৫ সালে এটি সর্ববৃহৎ ইয়াবা উদ্ধারের ঘটনা।
উদ্ধারের পরপরই পুরো এলাকা তল্লাশি চালানো হলেও আর কোনো মাদকদ্রব্য পাওয়া যায়নি। বিজিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পলাতক মাদক চোরাকারবারিদের শনাক্ত করতে গোয়েন্দা তৎপরতা চালানো হচ্ছে।
এ ঘটনায় উখিয়া থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং উদ্ধারকৃত ইয়াবাগুলো আলামত হিসেবে থানায় জমা দেয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
এ বিষয়ে উখিয়া ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, দেশের সীমান্ত নিরাপত্তা রক্ষা ও মাদক চোরাচালান প্রতিরোধে বিজিবির তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। এই অভিযান তারই অংশ।
এদিকে উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আরিফ হোসেইন বলেন, "সীমান্তবর্তী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক অভিযানে প্রতিনিয়ত বিপুল পরিমাণ ইয়াবা উদ্ধার হচ্ছে। আজকের অভিযানে বিজিবি ৪ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করেছে, যা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।"
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের সীমান্ত এলাকা দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়মিত অভিযানে কিছু চালান আটক হলেও পাচার রোধ করা এখনো বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে রয়েছে।
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১৩ মিনিট আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৩২ মিনিট আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
২ ঘণ্টা আগে