
স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার

সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারকালে ২১৪ জন মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিককে ধরতে পেরেছে বাংলাদেশ নৌ বাহিনী জাহাজ 'বানৌজা দুর্জয়'। এই রোহিঙ্গারা কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ক্যাম্প থেকে পালিয়ে ট্রলারে উঠেছিল। এফভি কুলসুমা নামের ওই মাছ ধরার ট্রলারটিও জব্দ করা হয়েছে।
সোমবার দিবাগত মধ্যরাতে বাংলাদেশ নৌবাহিনী সেন্টমার্টিনের অদূরে বঙ্গোপসাগর থেকে তাদের আটক করে। মঙ্গলবার রাতে আইএসপিআরের সহকারি পরিচালকের পক্ষে বিষয়টি নিশ্চিত করেন মোহাম্মদ রেজা-উল-করিম শাম্মী।
আইএসপিআর জানায়, সেন্টমার্টিন থেকে ৪৪ নটিক্যাল মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থানরত একটি মাছধরার নৌকার সন্দেহজনক গতিবিধি লক্ষ করে বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাহাজ ‘বানৌজা দুর্জয়’। তাৎক্ষণিকভাবে নৌবাহিনীর জাহাজ ‘এফভি কুলসুমা’ নামে ওই মাছধরার নৌকার কাছে পৌঁছায় এবং এর গতিপথ রোধ করে।
ওই সময় নৌকাটি তল্লাশি করে ২১৪ জন যাত্রীকে আটক করা হয়। তাদের মধ্যে ১১৮ জন পুরুষ, ৬৮ জন নারী এবং ২৮ জন শিশু রয়েছে। আটক ব্যক্তিদের সবাই মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা নাগরিক।
এর আগে ট্রলারটি সোমবার দিবাগত মধ্যরাতে টেকনাফের শাপলাপুর এলাকা থেকে মালয়েশিয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। ট্রলারসহ মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত নাগরিকদের বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড স্টেশন সেন্টমার্টিনে হস্তান্তর করা হয়েছে।
আইএসপিআর বলছে, নৌকাটি ন্যূনতম জীবনরক্ষাকারি সরঞ্জাম, পর্যাপ্ত খাদ্য, পানি ও সুরক্ষা ব্যবস্থা ব্যতীত যাত্রা শুরু করেছিল, যা গভীর সমুদ্রে মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারতো। নৌবাহিনীর তাৎক্ষণিক ও কার্যকর পদক্ষেপে এই বিপর্যয় প্রতিহত করা সম্ভব হয়েছে।

সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারকালে ২১৪ জন মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিককে ধরতে পেরেছে বাংলাদেশ নৌ বাহিনী জাহাজ 'বানৌজা দুর্জয়'। এই রোহিঙ্গারা কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ক্যাম্প থেকে পালিয়ে ট্রলারে উঠেছিল। এফভি কুলসুমা নামের ওই মাছ ধরার ট্রলারটিও জব্দ করা হয়েছে।
সোমবার দিবাগত মধ্যরাতে বাংলাদেশ নৌবাহিনী সেন্টমার্টিনের অদূরে বঙ্গোপসাগর থেকে তাদের আটক করে। মঙ্গলবার রাতে আইএসপিআরের সহকারি পরিচালকের পক্ষে বিষয়টি নিশ্চিত করেন মোহাম্মদ রেজা-উল-করিম শাম্মী।
আইএসপিআর জানায়, সেন্টমার্টিন থেকে ৪৪ নটিক্যাল মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থানরত একটি মাছধরার নৌকার সন্দেহজনক গতিবিধি লক্ষ করে বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাহাজ ‘বানৌজা দুর্জয়’। তাৎক্ষণিকভাবে নৌবাহিনীর জাহাজ ‘এফভি কুলসুমা’ নামে ওই মাছধরার নৌকার কাছে পৌঁছায় এবং এর গতিপথ রোধ করে।
ওই সময় নৌকাটি তল্লাশি করে ২১৪ জন যাত্রীকে আটক করা হয়। তাদের মধ্যে ১১৮ জন পুরুষ, ৬৮ জন নারী এবং ২৮ জন শিশু রয়েছে। আটক ব্যক্তিদের সবাই মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা নাগরিক।
এর আগে ট্রলারটি সোমবার দিবাগত মধ্যরাতে টেকনাফের শাপলাপুর এলাকা থেকে মালয়েশিয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। ট্রলারসহ মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত নাগরিকদের বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড স্টেশন সেন্টমার্টিনে হস্তান্তর করা হয়েছে।
আইএসপিআর বলছে, নৌকাটি ন্যূনতম জীবনরক্ষাকারি সরঞ্জাম, পর্যাপ্ত খাদ্য, পানি ও সুরক্ষা ব্যবস্থা ব্যতীত যাত্রা শুরু করেছিল, যা গভীর সমুদ্রে মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারতো। নৌবাহিনীর তাৎক্ষণিক ও কার্যকর পদক্ষেপে এই বিপর্যয় প্রতিহত করা সম্ভব হয়েছে।

রোববার ভোর ৪টা থেকেই পাবনার ঈশ্বরদী, আমিনপুর, কুষ্টিয়ার দৌলতপুর ও রাজশাহীর বাঘা উপজেলার নদীচর এলাকায় এ অভিযানের শুরু হয়। এখন পর্যন্ত চলছে সাঁড়াশি অভিযান।
৭ মিনিট আগে
জায়েদ প্যাদা তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে ভিডিওটি পোস্ট করে লিখেছেন, “অনেক দিন পর আবার রাজপথে।” একই ভিডিও উপজেলা ছাত্রলীগের (নিষিদ্ধ) বিভিন্ন ফেসবুক পেজেও শেয়ার করা হয়েছে।
৪০ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ২৪ নম্বর সোনাসুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চারপাশে যতদূর চোখ যায়— থই থই পানি। শতবর্ষী বিদ্যালয়টি যেন জলমগ্ন জনপদের নিঃসঙ্গ এক প্রহরী। চারদিকের পানিবন্দি অবস্থার কারণে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের দুর্ভোগ যেন চিরচেনা বাস্তবতা। স্থানীয়দের মুখে শোনা যায়—‘না চলে নাও, না চলে পাও
১ ঘণ্টা আগে
দেড় ঘণ্টা অপেক্ষার পর ডা. মাহমুদা আক্তার কক্ষে প্রবেশ করেন। শিশুর অসুস্থতার কথা জানালে তিনি কোনো উত্তর না দিয়ে কক্ষের দরজা বন্ধ করে নাস্তা খেতে বসেন। অভিভাবকের অনুরোধ উপেক্ষা করে তিনি বলেন, নাস্তা শেষ না করা পর্যন্ত রোগী দেখবো না।
১ ঘণ্টা আগে