স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার
কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার কালারমারছড়া ইউনিয়নের ফকিরজুম পাড়া, আঁধার ঘোনা ও মিজ্জির পাড়ার দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় সন্ত্রাসিদের আস্তানা গুঁড়িয়ে দিয়েছে যৌথবাহিনী। সেইসঙ্গে ১০টি আগ্নেয়াস্ত্র ও বিপুল পরিমাণ গুলিও উদ্ধার করা হয়েছে।
সন্ত্রাসের জনপদ হিসেবে পরিচিত ওই তিন দূর্গম এলাকায় সন্ত্রাসিদের দখলবাজি ও গুপ্ত হত্যা বন্ধ করতে সেখানে বিশেষ অভিযান চালায় কক্সবাজারস্থ র্যাব-১৫ এর অধিনায়ক (সিও) লেফট্যানেন্ট কর্ণেল কামরুল হাসানের নেতৃত্বে নৌবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা।
বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত টানা সাতঘন্টার অভিযানে সন্ত্রাসিদের অন্তত ৫টি আস্তানা ও টংঘর গুড়িয়ে দেয় যৌথবাহিনী। এসময় উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ৪টি একনলা বন্দুক, ৩টি দেশীয় এলজি, ৩টি ডামি এলজি, ৬ রাউন্ড শটগানের কার্তুজ, ৩ রাউন্ড ৭.৬২ ব্লাঙ্ক এ্যামুনেশন, ৮ রাউন্ড এমজি লাইভ এ্যামুনেশন, ১৩ রাউন্ড রাইফেলের এম্যুনেশন ও ৬০-৮০ মিটার বৈদ্যুতিক তার।
তবে স্থানীয়রা বলছেন, গহীন পাহাড় হওয়ায় বড় অভিযানেও ভ্রাম্যমাণ অস্ত্রের কারখানা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেননি অভিযানকারিরা। গ্রেপ্তার করা যায়নি দ্বীপের দাগী সন্ত্রাসীদের।
র্যাব-১৫ অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট কর্ণেল কামরুল হাসান সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন। র্যাব সুত্র মতে, এই অভিযানে র্যাব, নৌবাহিনী ও পুলিশের ২৫০ জন সদস্য অংশ নেয়।
দ্বীপের বাসিন্দাদের মতে, পাহাড়ের চারদিক সাগরবেষ্টিত হওয়ায় একদিকে অভিযান শুরু করলে সন্ত্রাসি ও অস্ত্রের কারিগররা গহীন পাহাড়ের অন্যপ্রান্তে চলে যায়। এতে সহজে সবাইকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয় না।
জুলাই গণঅভ্যূত্থানে শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর বড় ভাই মিজানুর রহমান মাতব্বর সাংবাদিকদের বলেন, আমার ছোট ভাই শহীদ তানভীর ছিদ্দিকী ও চাচা তোফায়েল হত্যার গডফাদার তারেক, নোমান, লম্বা তারেক, কালাবদার নেতৃত্বে দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসিরা ফকিরজুম পাড়া পাহাড়, নোনাছড়ি গোদার পাড়া ও আঁধার ঘোনার দুর্গম পাহাড়ে অবস্থান নিয়ে সেখানে টংঘর তৈরি করে অস্ত্রের কারখানা গড়ে তুলেছিল।
কক্সবাজারে দায়িত্বরত র্যাব-১৫ অধিনায়ক (সিও) লেফট্যানেন্ট কর্ণেল কামরুল হাসান অস্ত্র উদ্ধারের পাশাপাশি সন্ত্রাসিদের আস্তানা গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, চিহ্নিত ডাকাত ও শীর্ষ সন্ত্রাসিরা গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত পাহাড়ে চিরুনি অভিযান অব্যাহত থাকবে।
কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার কালারমারছড়া ইউনিয়নের ফকিরজুম পাড়া, আঁধার ঘোনা ও মিজ্জির পাড়ার দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় সন্ত্রাসিদের আস্তানা গুঁড়িয়ে দিয়েছে যৌথবাহিনী। সেইসঙ্গে ১০টি আগ্নেয়াস্ত্র ও বিপুল পরিমাণ গুলিও উদ্ধার করা হয়েছে।
সন্ত্রাসের জনপদ হিসেবে পরিচিত ওই তিন দূর্গম এলাকায় সন্ত্রাসিদের দখলবাজি ও গুপ্ত হত্যা বন্ধ করতে সেখানে বিশেষ অভিযান চালায় কক্সবাজারস্থ র্যাব-১৫ এর অধিনায়ক (সিও) লেফট্যানেন্ট কর্ণেল কামরুল হাসানের নেতৃত্বে নৌবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা।
বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত টানা সাতঘন্টার অভিযানে সন্ত্রাসিদের অন্তত ৫টি আস্তানা ও টংঘর গুড়িয়ে দেয় যৌথবাহিনী। এসময় উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ৪টি একনলা বন্দুক, ৩টি দেশীয় এলজি, ৩টি ডামি এলজি, ৬ রাউন্ড শটগানের কার্তুজ, ৩ রাউন্ড ৭.৬২ ব্লাঙ্ক এ্যামুনেশন, ৮ রাউন্ড এমজি লাইভ এ্যামুনেশন, ১৩ রাউন্ড রাইফেলের এম্যুনেশন ও ৬০-৮০ মিটার বৈদ্যুতিক তার।
তবে স্থানীয়রা বলছেন, গহীন পাহাড় হওয়ায় বড় অভিযানেও ভ্রাম্যমাণ অস্ত্রের কারখানা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেননি অভিযানকারিরা। গ্রেপ্তার করা যায়নি দ্বীপের দাগী সন্ত্রাসীদের।
র্যাব-১৫ অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট কর্ণেল কামরুল হাসান সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন। র্যাব সুত্র মতে, এই অভিযানে র্যাব, নৌবাহিনী ও পুলিশের ২৫০ জন সদস্য অংশ নেয়।
দ্বীপের বাসিন্দাদের মতে, পাহাড়ের চারদিক সাগরবেষ্টিত হওয়ায় একদিকে অভিযান শুরু করলে সন্ত্রাসি ও অস্ত্রের কারিগররা গহীন পাহাড়ের অন্যপ্রান্তে চলে যায়। এতে সহজে সবাইকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয় না।
জুলাই গণঅভ্যূত্থানে শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর বড় ভাই মিজানুর রহমান মাতব্বর সাংবাদিকদের বলেন, আমার ছোট ভাই শহীদ তানভীর ছিদ্দিকী ও চাচা তোফায়েল হত্যার গডফাদার তারেক, নোমান, লম্বা তারেক, কালাবদার নেতৃত্বে দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসিরা ফকিরজুম পাড়া পাহাড়, নোনাছড়ি গোদার পাড়া ও আঁধার ঘোনার দুর্গম পাহাড়ে অবস্থান নিয়ে সেখানে টংঘর তৈরি করে অস্ত্রের কারখানা গড়ে তুলেছিল।
কক্সবাজারে দায়িত্বরত র্যাব-১৫ অধিনায়ক (সিও) লেফট্যানেন্ট কর্ণেল কামরুল হাসান অস্ত্র উদ্ধারের পাশাপাশি সন্ত্রাসিদের আস্তানা গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, চিহ্নিত ডাকাত ও শীর্ষ সন্ত্রাসিরা গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত পাহাড়ে চিরুনি অভিযান অব্যাহত থাকবে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে