উপজেলা প্রতিনিধি, বাঁশখালী (চট্টগ্রাম)
চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলার ছনুয়া, খুদুকখালী, বড়ঘোনা, গন্ডামারা, বাহারছড়া, খানখানাবাদ ও পুকুরিয়া থেকে সংগৃহীত চিংড়ি রেণু যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে।
অথচ আইন অনুযায়ী, রেণু পোনা আহরণ, সংরক্ষণ, পরিবহন ও বাজারজাতকরণ আইনত নিষিদ্ধ। কিন্তু লাভজনক বিধায় এবং প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা ও সচেতনতার অভাবে নিম্নআয়ের বহু মানুষ এখন এতে জড়িয়ে পড়েছেন। এমনকি স্কুল থেকে ঝরে পড়া শিশুরাও রেণু পোনা সংগ্রহের কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। বাঁশখালীর সাগর থেকে সংগৃহীত এসব চিংড়ি রেণু চলে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। প্রতিদিন লেনদেন হচ্ছে প্রায় কয়েক কোটি টাকা। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী চিংড়ি রেণু ধরতে এসব মানুষকে মশারি জাল সরবরাহ করছে। এসব জাল দিয়ে চিংড়ি রেণু আহরণকালে অন্য প্রজাতির মাছের পোনাও উঠে আসছে, যা মৎস্যসম্পদের জন্য হুমকিস্বরূপ।
বাঁশখালীতে ১০০ চিংড়ি পোনা ৩৫/৪০ টাকায় বিক্রি হয়। অনেক নিম্নআয়ের পরিবার এই চিংড়ি রেণু ধরেই দৈনিক ৬০০ থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করে। বিশেষ করে স্বামী পরিত্যক্ত, বিধবা নারী ও তাদের সন্তানরা সংসারের অভাব মেটাতে চিংড়ি রেণু সংগ্রহ করছে।
স্থানীয়রা জানান, বাঁশখালীতে দুই ধরনের চিংড়ি পোনা পাওয়া যায়। লবণাক্ত পানিতে বাগদা ও মিষ্টিপানিতে গলদা চিংড়ির রেণু মেলে। বাঁশখালীর ছনুয়া, সরল, গণ্ডামারা, বাহারছড়া ও খানখানাবাদে পাওয়া যায় বাগদার পোনা। অন্যদিকে পুকুরিয়া ও সাধনপুরে শঙ্খ নদে পাওয়া যায় গলদার রেণু।
চিংড়ি রেণু ব্যাবসায়ী রুহুল কাদের বলেন, গন্ডামারা ও ছনুয়া থেকে সংগ্রহ করা রেণু কিনে দেশের নানা প্রান্তে পাঠিয়ে আমরা এলাকার নিম্ন আয়ের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করছি।
ব্যবসায়ী ফজলুল কাদের বলেন, বাঁশখালীতে চিংড়ি রেণু সংরক্ষণের জন্য হ্যাচারি না থাকায় সাগর থেকে শিকার করা অধিকাংশ রেণু মারা যায়।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা তৌসিব উদ্দিন বলেন, উপকূলীয় এলাকায় চিংড়ি পোনা সংগ্রহ আপাতত বন্ধ রয়েছে। পোনা সংগ্রহ কালে বিভিন্ন প্রজাতির মৎস্য পোনা যাতে নষ্ঠ না হয় সেজন্য আমরা সংগ্রহকারীদের প্রশিক্ষণের ব্যাবস্থা নিচ্ছি। সংগৃহীত পোনার ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তি ও সংরক্ষণের জন্য প্রশাসন সচেষ্ট রয়েছে।
চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলার ছনুয়া, খুদুকখালী, বড়ঘোনা, গন্ডামারা, বাহারছড়া, খানখানাবাদ ও পুকুরিয়া থেকে সংগৃহীত চিংড়ি রেণু যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে।
অথচ আইন অনুযায়ী, রেণু পোনা আহরণ, সংরক্ষণ, পরিবহন ও বাজারজাতকরণ আইনত নিষিদ্ধ। কিন্তু লাভজনক বিধায় এবং প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা ও সচেতনতার অভাবে নিম্নআয়ের বহু মানুষ এখন এতে জড়িয়ে পড়েছেন। এমনকি স্কুল থেকে ঝরে পড়া শিশুরাও রেণু পোনা সংগ্রহের কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। বাঁশখালীর সাগর থেকে সংগৃহীত এসব চিংড়ি রেণু চলে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। প্রতিদিন লেনদেন হচ্ছে প্রায় কয়েক কোটি টাকা। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী চিংড়ি রেণু ধরতে এসব মানুষকে মশারি জাল সরবরাহ করছে। এসব জাল দিয়ে চিংড়ি রেণু আহরণকালে অন্য প্রজাতির মাছের পোনাও উঠে আসছে, যা মৎস্যসম্পদের জন্য হুমকিস্বরূপ।
বাঁশখালীতে ১০০ চিংড়ি পোনা ৩৫/৪০ টাকায় বিক্রি হয়। অনেক নিম্নআয়ের পরিবার এই চিংড়ি রেণু ধরেই দৈনিক ৬০০ থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করে। বিশেষ করে স্বামী পরিত্যক্ত, বিধবা নারী ও তাদের সন্তানরা সংসারের অভাব মেটাতে চিংড়ি রেণু সংগ্রহ করছে।
স্থানীয়রা জানান, বাঁশখালীতে দুই ধরনের চিংড়ি পোনা পাওয়া যায়। লবণাক্ত পানিতে বাগদা ও মিষ্টিপানিতে গলদা চিংড়ির রেণু মেলে। বাঁশখালীর ছনুয়া, সরল, গণ্ডামারা, বাহারছড়া ও খানখানাবাদে পাওয়া যায় বাগদার পোনা। অন্যদিকে পুকুরিয়া ও সাধনপুরে শঙ্খ নদে পাওয়া যায় গলদার রেণু।
চিংড়ি রেণু ব্যাবসায়ী রুহুল কাদের বলেন, গন্ডামারা ও ছনুয়া থেকে সংগ্রহ করা রেণু কিনে দেশের নানা প্রান্তে পাঠিয়ে আমরা এলাকার নিম্ন আয়ের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করছি।
ব্যবসায়ী ফজলুল কাদের বলেন, বাঁশখালীতে চিংড়ি রেণু সংরক্ষণের জন্য হ্যাচারি না থাকায় সাগর থেকে শিকার করা অধিকাংশ রেণু মারা যায়।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা তৌসিব উদ্দিন বলেন, উপকূলীয় এলাকায় চিংড়ি পোনা সংগ্রহ আপাতত বন্ধ রয়েছে। পোনা সংগ্রহ কালে বিভিন্ন প্রজাতির মৎস্য পোনা যাতে নষ্ঠ না হয় সেজন্য আমরা সংগ্রহকারীদের প্রশিক্ষণের ব্যাবস্থা নিচ্ছি। সংগৃহীত পোনার ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তি ও সংরক্ষণের জন্য প্রশাসন সচেষ্ট রয়েছে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে