
উপজেলা প্রতিনিধি, দেবিদ্বার (কুমিল্লা)

আমরা বলতে চাই, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত যদি ভারত দেখতে চায় এবং শিখতে চায়, তবে সেটি তাদের বাংলাদেশে এসে শিখতে হবে বলে মন্তব্য করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
তিনি বলেন, কীভাবে বাংলাদেশে সব ধর্মের মানুষ উৎসবমুখরভাবে নিজ নিজ ধর্মের অনুষ্ঠান পালন করে তা বিশ্বে অনন্য দৃষ্টান্ত।
বুধবার (১ অক্টোবর) রাতে দেবিদ্বার উপজেলার মোহনপুরে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে এসে এসব কথা বলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ৫ আগস্টের পরে বিভিন্ন সময়ে হিন্দু-মুসলিমের মধ্যে যে সুসম্পর্ক রয়েছে তা বিনষ্ট করতে দেশি ও বিদেশি শক্তি তৎপরতা চালিয়েছে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ ও ভারতীয় শক্তি— হিন্দুরা আমাদের দেশে নির্যাতিত, নিপীড়িত হচ্ছে, তাদের জমি থেকে উচ্ছেদ করা হচ্ছে এমন চিত্র তুলে ধরে প্রপাগান্ডা চালানোর চেষ্টা করছে।
এই এনসিপি নেতা হিন্দু সম্প্রদায়ের উদ্দেশে বলেন, ৫ আগস্টের পর আপনাদের ওপর এমন কোনো ঘটনা ঘটেছে কি? আপনাদের পূজা-অর্চনায় কোনো বাধা দেয়া হয়েছে কি? কোনো মন্দিরে হামলা হয়েছে, জমি বা ব্যবসা দখল করা হয়েছে কি? আমি জানি এসব হয়নি। কিন্তু ভারতীয় মিডিয়া এসব বিষয়ে রীতিমতো প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে।
হাসনাত আব্দুল্লাহ আরও বলেন, আপনাদের বিপদে-আপদে আমরা যেমন পাশে দাঁড়াই, আমাদের বিপদ-আপদেও আপনারা পাশে থাকেন। ধর্ম সেখানে কোনো বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। এই সত্য আমাদের মনে-প্রাণে ধারণ করতে হবে। সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কারণে আমাদের মধ্যে একটি হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে, যা আজীবন থাকবে।
হাসনাত আব্দুল্লাহ আরও বলেন, আপনাদের এ উৎসবে সব রাজনৈতিক দলের নেতারাই সহযোগিতা করতে আসেন, খোঁজখবর নেন এটা একটা ভালো দিক। আমরা চাই হিন্দু-মুসলিমের সম্প্রীতির মাধ্যমে সুন্দর বাংলাদেশ গড়ে উঠুক।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দেবিদ্বার উপজেলা এনসিপির ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়ক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, জাতীয় যুব শক্তির কেন্দ্রীয় সংগঠক নাজমুল হাসান নাহিদসহ উপজেলা ও বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আসা এনসিপি ও যুবশক্তির নেতারা।

আমরা বলতে চাই, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত যদি ভারত দেখতে চায় এবং শিখতে চায়, তবে সেটি তাদের বাংলাদেশে এসে শিখতে হবে বলে মন্তব্য করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
তিনি বলেন, কীভাবে বাংলাদেশে সব ধর্মের মানুষ উৎসবমুখরভাবে নিজ নিজ ধর্মের অনুষ্ঠান পালন করে তা বিশ্বে অনন্য দৃষ্টান্ত।
বুধবার (১ অক্টোবর) রাতে দেবিদ্বার উপজেলার মোহনপুরে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে এসে এসব কথা বলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ৫ আগস্টের পরে বিভিন্ন সময়ে হিন্দু-মুসলিমের মধ্যে যে সুসম্পর্ক রয়েছে তা বিনষ্ট করতে দেশি ও বিদেশি শক্তি তৎপরতা চালিয়েছে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ ও ভারতীয় শক্তি— হিন্দুরা আমাদের দেশে নির্যাতিত, নিপীড়িত হচ্ছে, তাদের জমি থেকে উচ্ছেদ করা হচ্ছে এমন চিত্র তুলে ধরে প্রপাগান্ডা চালানোর চেষ্টা করছে।
এই এনসিপি নেতা হিন্দু সম্প্রদায়ের উদ্দেশে বলেন, ৫ আগস্টের পর আপনাদের ওপর এমন কোনো ঘটনা ঘটেছে কি? আপনাদের পূজা-অর্চনায় কোনো বাধা দেয়া হয়েছে কি? কোনো মন্দিরে হামলা হয়েছে, জমি বা ব্যবসা দখল করা হয়েছে কি? আমি জানি এসব হয়নি। কিন্তু ভারতীয় মিডিয়া এসব বিষয়ে রীতিমতো প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে।
হাসনাত আব্দুল্লাহ আরও বলেন, আপনাদের বিপদে-আপদে আমরা যেমন পাশে দাঁড়াই, আমাদের বিপদ-আপদেও আপনারা পাশে থাকেন। ধর্ম সেখানে কোনো বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। এই সত্য আমাদের মনে-প্রাণে ধারণ করতে হবে। সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কারণে আমাদের মধ্যে একটি হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে, যা আজীবন থাকবে।
হাসনাত আব্দুল্লাহ আরও বলেন, আপনাদের এ উৎসবে সব রাজনৈতিক দলের নেতারাই সহযোগিতা করতে আসেন, খোঁজখবর নেন এটা একটা ভালো দিক। আমরা চাই হিন্দু-মুসলিমের সম্প্রীতির মাধ্যমে সুন্দর বাংলাদেশ গড়ে উঠুক।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দেবিদ্বার উপজেলা এনসিপির ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়ক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, জাতীয় যুব শক্তির কেন্দ্রীয় সংগঠক নাজমুল হাসান নাহিদসহ উপজেলা ও বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আসা এনসিপি ও যুবশক্তির নেতারা।

মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৪ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৪ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৫ ঘণ্টা আগে