জেলা প্রতিনিধি, রাঙামাটি
এবার পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়িদের আঞ্চলিক সংগঠন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) ও কেএনএফ কে নিষিদ্ধ করার দাবিতে সড়ক অবরোধ করে সমাবেশ করেছে স্থানীয় বাঙালিরা।
সোমবার বেলা ১১টায় রাঙামাটি শহরের বনরূপায় তিন পাহাড়ি সংগঠনকে নির্বিচারে বাঙালি গণহত্যা, অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার, চাঁদাবাজির অভিযোগে নিষিদ্ধ করার দাবি করেছেন তারা।
শনিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে ইউপিডিএফের সংলাপে তিন পার্বত্য জেলায় স্বায়ত্তশাসনের প্রস্তাব দেয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ আয়োজন করা হয়।
রাঙ্গামাটি পৌরসভা চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে বনরুপা চৌমুহনীতে এসে শেষ হয়। সেখানে রাঙামাটি চট্টগ্রাম মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান কাজি মুজিবুর রহমান।
এ সময় বক্তারা বলেন, ইউপিডিএফ পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রতিনিয়ত অস্ত্রের মাধ্যমে ‘ঘুম অপারেশন’ চালানোর কারণে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত। কিন্তু সরকার এই সন্ত্রাসী সংগঠনের সাথে ঐকমত্য কমিশনের মাধ্যমে আলোচনা করে তাদেরকে রাজনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করার অপচেষ্টা করছে। একটি সন্ত্রাসী সংগঠনের পক্ষ থেকে স্বায়ত্ব শাসনের দাবি তুলে দেশ দ্রোহিতা করেছে। যা পার্বত্য চট্টগ্রামের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি।
জুলাই গণহত্যার জন্য আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা গেলে ৩৫ হাজার বাঙালি খুনের সাথে জড়িত পাহাড়ি সংগঠন জেএসএস, ইউপিডিএফ ও কেএনএফকে কেন নিষিদ্ধ করা হবে না বক্তারা প্রশ্ন তোলেন। এ সময় বক্তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন ঐকমত্য কমিশন যদি পুনরায় এরূপ সন্ত্রাসীদের সাথে কোন বৈঠক করে তাহলে এই কমিশনকে ঘেরাও করা হবে এবং কমিশন বাতিল করতে বাধ্য করা হবে।
সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ রাঙামাটি জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সোলায়মান, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আবু বকর, পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক সম্পাদক রাসেল মাহমুদ, রাঙামাটি জেলা সভাপতি আলমগীর হোসেন।
এমএস
এবার পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়িদের আঞ্চলিক সংগঠন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) ও কেএনএফ কে নিষিদ্ধ করার দাবিতে সড়ক অবরোধ করে সমাবেশ করেছে স্থানীয় বাঙালিরা।
সোমবার বেলা ১১টায় রাঙামাটি শহরের বনরূপায় তিন পাহাড়ি সংগঠনকে নির্বিচারে বাঙালি গণহত্যা, অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার, চাঁদাবাজির অভিযোগে নিষিদ্ধ করার দাবি করেছেন তারা।
শনিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে ইউপিডিএফের সংলাপে তিন পার্বত্য জেলায় স্বায়ত্তশাসনের প্রস্তাব দেয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ আয়োজন করা হয়।
রাঙ্গামাটি পৌরসভা চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে বনরুপা চৌমুহনীতে এসে শেষ হয়। সেখানে রাঙামাটি চট্টগ্রাম মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান কাজি মুজিবুর রহমান।
এ সময় বক্তারা বলেন, ইউপিডিএফ পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রতিনিয়ত অস্ত্রের মাধ্যমে ‘ঘুম অপারেশন’ চালানোর কারণে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত। কিন্তু সরকার এই সন্ত্রাসী সংগঠনের সাথে ঐকমত্য কমিশনের মাধ্যমে আলোচনা করে তাদেরকে রাজনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করার অপচেষ্টা করছে। একটি সন্ত্রাসী সংগঠনের পক্ষ থেকে স্বায়ত্ব শাসনের দাবি তুলে দেশ দ্রোহিতা করেছে। যা পার্বত্য চট্টগ্রামের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি।
জুলাই গণহত্যার জন্য আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা গেলে ৩৫ হাজার বাঙালি খুনের সাথে জড়িত পাহাড়ি সংগঠন জেএসএস, ইউপিডিএফ ও কেএনএফকে কেন নিষিদ্ধ করা হবে না বক্তারা প্রশ্ন তোলেন। এ সময় বক্তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন ঐকমত্য কমিশন যদি পুনরায় এরূপ সন্ত্রাসীদের সাথে কোন বৈঠক করে তাহলে এই কমিশনকে ঘেরাও করা হবে এবং কমিশন বাতিল করতে বাধ্য করা হবে।
সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ রাঙামাটি জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সোলায়মান, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আবু বকর, পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক সম্পাদক রাসেল মাহমুদ, রাঙামাটি জেলা সভাপতি আলমগীর হোসেন।
এমএস
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৯ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৩৫ মিনিট আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে