২০০৭ সালের ৩০ অক্টোবর লংগদু উপজেলার ভাইবোন ছড়া এলাকায় একটি চাঁদাবাজি ও চাঁদার দাবিতে একটি মারামারির ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনার তদন্তে নেমে মাইকেল চাকমার সংশ্লিষ্টতা পায় পুলিশ। লংগদু থানার তৎকালীন এএসআই শরীফুল ইসলাম বাদী হয়ে ইউপিডিএফ নেতা মাইকেল চাকমা, সুমন চাকমা ও প্রদীপ চাকমাকে আসামি করে অস্ত্র প্রদর্শন
গোয়েন্দা ও মাঠপর্যায়ের তথ্যের ভিত্তিতে তারা বলছেন, সূত্রবিহীনভাবে ছড়ানো ভুয়া ধর্ষণ-অপহরণ নাটক এবং বিদেশি প্রশিক্ষণ ও লজিস্টিক সহায়তার আভাস প্রমাণ করে যে, ইউপিডিএফকে এখনই নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নেবে।
নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের মতে, এর পেছনে ছিল ভারতের প্রত্যক্ষ প্রশ্রয় ও রাজনৈতিক স্বার্থ। ফলে দিনদিন শক্তি সঞ্চয় করে এখন আপদ হয়ে দেখা দিয়েছে এ গোষ্ঠী। যার সর্বশেষ নজির খাগড়াছড়িতে ধর্ষণের নাটক সাজিয়ে অরাজকতা সৃষ্টি। ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দুটি গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য পাওয়া যায়।
পাহাড়ে ইউপিডিএফের সশস্ত্র তৎপরতা
পার্বত্য চট্টগ্রামে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) সশস্ত্র তৎপরতা বৃদ্ধি নিয়ে দেশের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্টে আওয়ামী সরকারকে বারবার সতর্ক করা হয়েছিল। বলা হয়েছিল সশস্ত্র সংগঠনটি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে এবং দেশে ফিরে পরিকল্পিতভাবে চাঁদাবাজি, অপহরণ ও হত্যাকাণ্ড