উপজেলা প্রতিনিধি, (চকরিয়া) কক্সবাজার
কক্সবাজারের চকরিয়ায় হানিফ পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে খাদে পড়ে গিয়ে বাসের হেলফার ও যাত্রীসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। এ সময় বাসের আরো অন্তত ১০জন যাত্রী আহত হয়।
তাদেরকে উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে চকরিয়া উপজেলার হারবাং গয়ালমারা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। সড়ক দুর্ঘটনা নিহত দুই ব্যক্তির নাম পরিচয় সনাক্ত করা গেলেও অন্যান্য আহতদের পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।
নিহতরা হলেন, কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের গিলাতলী এলাকার মোহাম্মদ সালামের ছেলে মোহাম্মদ ফারুক (২৭) ও নোয়াখালী সদরের সোনাপুর তাজমহতাপুর এলাকার আশ্রাফুল হকের ছেলে শেখ ওবায়েদ এনাম (১৯)। তাদের মধ্যে মোহাম্মদ ফারুক দুর্ঘটনা কবলিত হানিফ বাসের হেলফার এবং শেখ ওবায়েদ এনাম ওই বাসের যাত্রী ছিলেন।
চিরিংগা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এম এ মোমান বলেন, দুর্ঘটনা কবলিত হানিফ পরিবহনের বাসটি বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়। এ সময় বাসটিতে ৩৫ থেকে ৪০জন যাত্রী ছিল।
গাড়িটি রাত পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের গয়ালমারা এলাকায় পেঁছৗালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে খাদে পড়ে উল্টে যায়। এ সময় বাসের নীচে চাপা পড়ে একজন এবং গাড়ির জানালার সাথে আটকে গিয়ে অপরজন নিহত হয়। দুর্ঘটনা পরপরই হাইওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার তৎপরতা চালায়। এ সময় উদ্ধারকাজে আরো অংশ নেয় চকরিয়া থানা পুলিশ, সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিসের লোকজন। তিনি আরও বলেন বলেন, সকলের সমন্বয়ে নিহত ও আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
এছাড়া রাত ২টার দিকে দুর্ঘটনা কবলিত বাসটি ক্রেন দিয়ে খাদ থেকে তুলে হাইওয়ে থানায় হেফাজতে নিয়ে আসা হয়। ওই সময় তাৎক্ষনিকভাবে দুর্ঘটনা নিহত ও আহতদের নাম পরিচয় জানা না গেলেও সকালে নিহত দুইজনে নাম পরিচয় সনাক্ত করে পুলিশ।
চিরিংগা হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল আমিন বলেন, সড়ক দুর্ঘটনা নিহত দুই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের লাশ ঘরে রাখা হয়েছে। নিহতের স্বজনরা আসলে আইনী প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তিনি আরও বলেন দুর্ঘটনা কবলিত বাসটি উদ্ধার করে হাইওয়ে থানা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
কক্সবাজারের চকরিয়ায় হানিফ পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে খাদে পড়ে গিয়ে বাসের হেলফার ও যাত্রীসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। এ সময় বাসের আরো অন্তত ১০জন যাত্রী আহত হয়।
তাদেরকে উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে চকরিয়া উপজেলার হারবাং গয়ালমারা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। সড়ক দুর্ঘটনা নিহত দুই ব্যক্তির নাম পরিচয় সনাক্ত করা গেলেও অন্যান্য আহতদের পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।
নিহতরা হলেন, কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের গিলাতলী এলাকার মোহাম্মদ সালামের ছেলে মোহাম্মদ ফারুক (২৭) ও নোয়াখালী সদরের সোনাপুর তাজমহতাপুর এলাকার আশ্রাফুল হকের ছেলে শেখ ওবায়েদ এনাম (১৯)। তাদের মধ্যে মোহাম্মদ ফারুক দুর্ঘটনা কবলিত হানিফ বাসের হেলফার এবং শেখ ওবায়েদ এনাম ওই বাসের যাত্রী ছিলেন।
চিরিংগা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এম এ মোমান বলেন, দুর্ঘটনা কবলিত হানিফ পরিবহনের বাসটি বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়। এ সময় বাসটিতে ৩৫ থেকে ৪০জন যাত্রী ছিল।
গাড়িটি রাত পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের গয়ালমারা এলাকায় পেঁছৗালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে খাদে পড়ে উল্টে যায়। এ সময় বাসের নীচে চাপা পড়ে একজন এবং গাড়ির জানালার সাথে আটকে গিয়ে অপরজন নিহত হয়। দুর্ঘটনা পরপরই হাইওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার তৎপরতা চালায়। এ সময় উদ্ধারকাজে আরো অংশ নেয় চকরিয়া থানা পুলিশ, সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিসের লোকজন। তিনি আরও বলেন বলেন, সকলের সমন্বয়ে নিহত ও আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
এছাড়া রাত ২টার দিকে দুর্ঘটনা কবলিত বাসটি ক্রেন দিয়ে খাদ থেকে তুলে হাইওয়ে থানায় হেফাজতে নিয়ে আসা হয়। ওই সময় তাৎক্ষনিকভাবে দুর্ঘটনা নিহত ও আহতদের নাম পরিচয় জানা না গেলেও সকালে নিহত দুইজনে নাম পরিচয় সনাক্ত করে পুলিশ।
চিরিংগা হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল আমিন বলেন, সড়ক দুর্ঘটনা নিহত দুই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের লাশ ঘরে রাখা হয়েছে। নিহতের স্বজনরা আসলে আইনী প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তিনি আরও বলেন দুর্ঘটনা কবলিত বাসটি উদ্ধার করে হাইওয়ে থানা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে