চট্টগ্রাম ব্যুরো
চট্টগ্রামের কালুরঘাট রেল সেতুতে আবারও ঘটলো লাল সংকেত অমান্য করে ট্রেন উঠে যাওয়ার ঘটনা।
রোববার বিকেল ৪টা ৫ মিনিটে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা প্রবাল এক্সপ্রেস ট্রেনটি জান আলীর হাট স্টেশন অতিক্রম করে লাল সংকেত উপেক্ষা করে ব্রিজে উঠে যায়।
সৌভাগ্যক্রমে ব্রিজের ওপর সে সময় কোনো যানবাহন না থাকায় বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পায় ট্রেনটি। তবে বিষয়টি নিয়ে রেলওয়ের অভ্যন্তরে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রেলওয়ের বিভাগীয় পরিবহণ কর্মকর্তা মো. আনিসুর রহমান আমার দেশকে বলেন, আমরা ঘটনাটি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি। সহকারী চালক, চালক ও গার্ড-তিনজনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়ল ঘটনাটি
ঘটনার সময়কার একটি সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছে আমার দেশ। ফুটেজে দেখা যায়, জান আলীর হাট স্টেশনের গেটম্যান সাইফুল ইসলাম হাতে লাল পতাকা নিয়ে ট্রেন থামানোর সংকেত দিচ্ছেন। কিন্তু চালক থামেননি। সময়টা তখন বিকেল ৪টা ৫ মিনিট।
গেটম্যান সাইফুল ইসলাম বলেন, রেলওয়ের নিয়ম অনুযায়ী, কালুরঘাট ব্রিজে ট্রেন উঠার আগে গার্ড ও চালককে চৌকিদার বইয়ে স্বাক্ষর করতে হয় এবং নির্দিষ্ট স্থানে ট্রেন থামাতে হয়। আমি লাল পতাকা দিয়ে থামার সংকেত দিয়েছি, কিন্তু তারা না থেমে ব্রিজে উঠে যায়।
জান আলীর হাট স্টেশনের স্টেশন মাস্টার মো. নেজাম উদ্দিন বলেন, ভাগ্য ভালো, ওই সময় ব্রিজে কোনো যানবাহন ছিল না। ট্রেনটি ইঞ্জিনসহ দুটি বগি নিয়ে ব্রিজে উঠে যায়। যানবাহন থাকলে তিনদিন আগে পর্যটক এক্সপ্রেসের মতোই দুর্ঘটনা ঘটতে পারতো।
রেলওয়ের অভ্যন্তরীণ প্রতিবেদনে সতর্কতা
ঘটনার পর জান আলীর হাট স্টেশনের রিলিভিং স্টেশন মাস্টার তান্নি বড়ুয়া বিভাগীয় পরিবহণ কর্মকর্তার কাছে একটি জরুরি নোট দেন। তাতে তিনি লিখেছেন, এ-কেবিনে কর্তব্যরত গেট কিপার (অস্থায়ী) সাইফুল ইসলামের মাধ্যমে জানতে পারি, প্রবাল এক্সপ্রেসের আপ ট্রেনটি ব্রিজের সামনে নির্ধারিত স্থানে না থেমে এবং চৌকিদার বইয়ে স্বাক্ষর না করেই ব্রিজে প্রবেশ করেছে। এ ধরনের ঘটনা নিরাপদ ট্রেন পরিচালনার পরিপন্থি।
মাত্র তিনদিন আগেই ঘটেছিল বড় দুর্ঘটনা
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার রাতে একই কালুরঘাট সেতুতে ঢাকা অভিমুখী পর্যটক এক্সপ্রেস লাল সংকেত উপেক্ষা করে ব্রিজে উঠে অন্তত পাঁচটি যানবাহনকে ধাক্কা দেয়। এতে এক শিশুসহ দু’জন নিহত হয়, আহত হয় আরো পাঁচজন।
পরপর এমন দু’টি ঘটনায় রেলওয়ের সংকেত ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কালুরঘাটের মতো ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে সিগন্যাল অমান্য করলে যে কোনো সময় ঘটতে পারে বড় ট্র্যাজেডি।
এমএস
চট্টগ্রামের কালুরঘাট রেল সেতুতে আবারও ঘটলো লাল সংকেত অমান্য করে ট্রেন উঠে যাওয়ার ঘটনা।
রোববার বিকেল ৪টা ৫ মিনিটে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা প্রবাল এক্সপ্রেস ট্রেনটি জান আলীর হাট স্টেশন অতিক্রম করে লাল সংকেত উপেক্ষা করে ব্রিজে উঠে যায়।
সৌভাগ্যক্রমে ব্রিজের ওপর সে সময় কোনো যানবাহন না থাকায় বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পায় ট্রেনটি। তবে বিষয়টি নিয়ে রেলওয়ের অভ্যন্তরে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রেলওয়ের বিভাগীয় পরিবহণ কর্মকর্তা মো. আনিসুর রহমান আমার দেশকে বলেন, আমরা ঘটনাটি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি। সহকারী চালক, চালক ও গার্ড-তিনজনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়ল ঘটনাটি
ঘটনার সময়কার একটি সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছে আমার দেশ। ফুটেজে দেখা যায়, জান আলীর হাট স্টেশনের গেটম্যান সাইফুল ইসলাম হাতে লাল পতাকা নিয়ে ট্রেন থামানোর সংকেত দিচ্ছেন। কিন্তু চালক থামেননি। সময়টা তখন বিকেল ৪টা ৫ মিনিট।
গেটম্যান সাইফুল ইসলাম বলেন, রেলওয়ের নিয়ম অনুযায়ী, কালুরঘাট ব্রিজে ট্রেন উঠার আগে গার্ড ও চালককে চৌকিদার বইয়ে স্বাক্ষর করতে হয় এবং নির্দিষ্ট স্থানে ট্রেন থামাতে হয়। আমি লাল পতাকা দিয়ে থামার সংকেত দিয়েছি, কিন্তু তারা না থেমে ব্রিজে উঠে যায়।
জান আলীর হাট স্টেশনের স্টেশন মাস্টার মো. নেজাম উদ্দিন বলেন, ভাগ্য ভালো, ওই সময় ব্রিজে কোনো যানবাহন ছিল না। ট্রেনটি ইঞ্জিনসহ দুটি বগি নিয়ে ব্রিজে উঠে যায়। যানবাহন থাকলে তিনদিন আগে পর্যটক এক্সপ্রেসের মতোই দুর্ঘটনা ঘটতে পারতো।
রেলওয়ের অভ্যন্তরীণ প্রতিবেদনে সতর্কতা
ঘটনার পর জান আলীর হাট স্টেশনের রিলিভিং স্টেশন মাস্টার তান্নি বড়ুয়া বিভাগীয় পরিবহণ কর্মকর্তার কাছে একটি জরুরি নোট দেন। তাতে তিনি লিখেছেন, এ-কেবিনে কর্তব্যরত গেট কিপার (অস্থায়ী) সাইফুল ইসলামের মাধ্যমে জানতে পারি, প্রবাল এক্সপ্রেসের আপ ট্রেনটি ব্রিজের সামনে নির্ধারিত স্থানে না থেমে এবং চৌকিদার বইয়ে স্বাক্ষর না করেই ব্রিজে প্রবেশ করেছে। এ ধরনের ঘটনা নিরাপদ ট্রেন পরিচালনার পরিপন্থি।
মাত্র তিনদিন আগেই ঘটেছিল বড় দুর্ঘটনা
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার রাতে একই কালুরঘাট সেতুতে ঢাকা অভিমুখী পর্যটক এক্সপ্রেস লাল সংকেত উপেক্ষা করে ব্রিজে উঠে অন্তত পাঁচটি যানবাহনকে ধাক্কা দেয়। এতে এক শিশুসহ দু’জন নিহত হয়, আহত হয় আরো পাঁচজন।
পরপর এমন দু’টি ঘটনায় রেলওয়ের সংকেত ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কালুরঘাটের মতো ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে সিগন্যাল অমান্য করলে যে কোনো সময় ঘটতে পারে বড় ট্র্যাজেডি।
এমএস
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৫ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৫ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৬ ঘণ্টা আগে