উপজেলা প্রতিনিধি, পটিয়া (চট্টগ্রাম)
চট্টগ্রামের পটিয়ায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি ঘটেছে। প্রতিদিন কোথাও না কোথাও চুরি, ছিনতাই-ডাকাতি, অপহরণ, চাঁদাবাজি, জায়গা দখল-বেদখল ও আধিপত্য নিয়ে কিশোর গ্যাংয়ের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে চলেছে। দুই মাসে এসব অপরাধ আরো নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়েছে। ফলে এখানকার সাধারণ মানুষ উদ্বিগ্ন ও আতঙ্কিত।
বিশেষ করে অটোরিকশা ভাড়া করে নির্জন স্থানে নিয়ে ধারালো ছুরি, চাকু, চাপাতি বের করে ফিল্মি স্টাইলে সব কিছু লুট করা হচ্ছে। কেউ চিৎকার করলে তাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত, মারধর করে রক্তাক্ত করা হচ্ছে। কখন কে কোথায় ছিনতাইকারীর টার্গেট তা বলাই মুশকিল। এসব ঘটনায় থানা পুলিশের কাছে গিয়েও এর প্রতিকার মিলছে না বলেও অভিযোগ রয়েছে। এদিকে শুরু হয়েছে দুর্গাপূজা। এই সময়ে আইনশৃঙ্খলার আরো অবনতির আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী।
স্থানীয় প্রশাসন বলছে, তারা পূজায় বিশেষ নজরদারির ব্যবস্থা করেছেন। সর্বশেষ গত শুক্রবার ২৬ সেপ্টেম্বর দিনে দুপুরে পটিয়া ইন্দ্রপুল বাইপাসে বিয়ের আসর থেকে ফেরার পথে প্রবাসী শাখাওয়াত হোসেন ছিনতাইয়ের শিকার হন। কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা তাকে ঝাপটে ধরে মোবাইল ও টাকা পয়সা ছিনিয়ে নেয়। একই দিন রেললাইনের পাশে এক অজ্ঞাত নারীর মৃতদেহ পাওয়া যায়। এর আগে গত ১৭ সেপ্টেম্বর বুধবার সকাল ৭টায় পটিয়া পৌর সদরের মুন্সেফ বাজার এলাকায় ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম আরজুকে (৩৫) কে অপহরণ করে ১৭ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। অপহরণের পর লোকজন তৎপর হলে অপহরণকারীরা উপজেলার ধলঘাট ইউনিয়নের মুকুটনাইট গ্রামের একটি মাছের প্রজেক্ট এলাকায় ওই ব্যবসায়ীকে ফেলে চলে যায়। পরে থানা পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। অপহরণকারীদের চিনে ফেলায় পরদিন ১৮ সেপ্টেম্বর অপহরণকারী ছাত্রলীগ নেতা ফাহিমের হাতে খুন হন ওমান প্রবাসী মো. মামুন। এর আগে গত ২ সেপ্টেম্বর রাতে উপজেলার দক্ষিণ ভুর্ষির কেঁচিয়াপাড়ায় ছিনতাইকারীর হাতে খুন হন রিকশাচালক মো. শহীদ।
সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা ও পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় সন্ধ্যার পর থেকেই অপরাধীদের দৌরাত্ম্য দেখা যায়। বিশেষ করে বাসা-বাড়ি, মসজিদ, হাসপাতাল, দোকানে চুরি ছাড়াও সিএনজি এবং ব্যাটারি চালিত রিকশা ছিনতাই করা অপরাধীদের মূল টার্গেট। তাছাড়া উপজেলার কেলিশহর, দক্ষিণ ভুর্ষি, হাইদগাঁও, কচুয়ায়, জঙ্গলখাইন, ছনহরা, হাবিলাসদ্বীপ, কোলাগাঁও, শান্তিরহাট, জিরি ছাড়াও পটিয়া বাইপাসের ভাটিখাইন পয়েন্ট, বাকখালী পয়েন্ট, দক্ষিণ ঘাটা পয়েন্ট, আনোয়ারা সড়কের পয়েন্ট, দক্ষিণ ঘাটা সড়কের মুখে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে থাকে।
গত ২৩ আগস্ট মোহাম্মদ সোবহানকে অস্ত্রেরমুখে জিম্মি করে ছিনতাই, ২৪ আগস্ট ভাটিখাইন ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের পাল পাড়ায় দোকান চুরি, একইদিন রাত সাড়ে ১১টায় উপজেলার নাইখাইন গ্রামে রিকশা ছিনতাইকালে চালক মো. রফিককে ছুরিকাঘাত, ২৬ আগস্ট বাইপাসের দক্ষিণঘাটা সংলগ্ন মোড়ে মো. হারুন সওদাগরের দোকানে ঢুকে মালামাল লুট, ৩১ আগস্ট দিন দুপুরে টমটম গাড়ির চালক মো. ফোরকানকে (৪০) অজ্ঞান করে গাড়ি ছিনতাই, ৪ সেপ্টেম্বর রাত ১১টার দিকে পটিয়া বাইপাসে ছিনতাইকারীরা ছুরি ঠেকিয়ে বিকাশ এজেন্টের মো. দেলোয়ারের কাছ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা ছিনতাই, ৬ সেপ্টেম্বর রাতে উপজেলার হাইদগাঁও ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসীর ঘরে দুর্ধর্ষ চুরি, ৯ সেপ্টেম্বর রাতে তিন অপহরণকারীকে উপজেলার শান্তিরহাট এলাকায় গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ, ১১ সেপ্টেম্বর উপজেলার মনসা গোরনখাইন এলাকা থেকে একটি সিএনজি চুরি করে পরে ভিডিও কলে চাঁদা দাবি, ১৩ সেপ্টেম্বর উপজেলার বাদামতল নয়াহাট এলাকা থেকে চোরাই অটোরিকশাসহ জনতা মোহাম্মদ খোরশেদ নামের একজনকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশ সোপর্দ, ১৩ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে উপজেলার ভাটিখাইন গ্রামে মাসুদ ফার্মে ডাকাতদল ভিতরে প্রবেশ করে নৈশপ্রহরীকে মারধর করে নগদ ২ লাখ ৭২ হাজার টাকাসহ বিভিন্ন মালামাল লুট করে। এভাবে প্রতিদিন চলছে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, অপহরণসহ নানা অপরাধ।
উপজেলার ভাটিখাইন গ্রামের সমাজসেবক আশিকুল মোস্তফা তাইফু ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, সন্ধ্যার পর হলেই পটিয়ার বাইপাস অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য হয়। এ সড়কটিতে প্রায়ই চুরি, ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধ হলেও পুলিশ কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না তা জানি না।
অপহরণের শিকার ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম আরজু বলেন, অপহরণকারীরা তাকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ১৭ লাখ টাকা ও পরে ৪ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। তাদের দাবিকৃত টাকা দিতে না পারার কারণে তাকে মারধর করা হয়। অপহরণকারীদের একজনকে চিনে ফেলার কারণে তাকে গুলি করে হত্যার চেষ্টাও করা হয়েছিল। কিন্তু মানুষের তৎপরতার কারণে তিনি প্রাণে বেঁচে ফিরেছেন।
এ বিষয়ে কথা হয় পটিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো. নুরুজ্জামানের সাথে। তিনি বলেন, “পটিয়ার আইনশৃঙ্খলা যেকোনো সময়ের চেয়ে ভালো আছে। পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে পটিয়া থানা নিরলসভাবে কাজ করছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজন অপরাধীকে আটক করা হয়েছে। রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ. সুশীল সমাজ এবং স্থানীয় জনগণের সহযোগিতায় একটি নিরাপদ, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজমুক্ত পটিয়া থানা উপহার দেবো ইনশাআল্লাহ”।
চট্টগ্রামের পটিয়ায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি ঘটেছে। প্রতিদিন কোথাও না কোথাও চুরি, ছিনতাই-ডাকাতি, অপহরণ, চাঁদাবাজি, জায়গা দখল-বেদখল ও আধিপত্য নিয়ে কিশোর গ্যাংয়ের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে চলেছে। দুই মাসে এসব অপরাধ আরো নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়েছে। ফলে এখানকার সাধারণ মানুষ উদ্বিগ্ন ও আতঙ্কিত।
বিশেষ করে অটোরিকশা ভাড়া করে নির্জন স্থানে নিয়ে ধারালো ছুরি, চাকু, চাপাতি বের করে ফিল্মি স্টাইলে সব কিছু লুট করা হচ্ছে। কেউ চিৎকার করলে তাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত, মারধর করে রক্তাক্ত করা হচ্ছে। কখন কে কোথায় ছিনতাইকারীর টার্গেট তা বলাই মুশকিল। এসব ঘটনায় থানা পুলিশের কাছে গিয়েও এর প্রতিকার মিলছে না বলেও অভিযোগ রয়েছে। এদিকে শুরু হয়েছে দুর্গাপূজা। এই সময়ে আইনশৃঙ্খলার আরো অবনতির আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী।
স্থানীয় প্রশাসন বলছে, তারা পূজায় বিশেষ নজরদারির ব্যবস্থা করেছেন। সর্বশেষ গত শুক্রবার ২৬ সেপ্টেম্বর দিনে দুপুরে পটিয়া ইন্দ্রপুল বাইপাসে বিয়ের আসর থেকে ফেরার পথে প্রবাসী শাখাওয়াত হোসেন ছিনতাইয়ের শিকার হন। কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা তাকে ঝাপটে ধরে মোবাইল ও টাকা পয়সা ছিনিয়ে নেয়। একই দিন রেললাইনের পাশে এক অজ্ঞাত নারীর মৃতদেহ পাওয়া যায়। এর আগে গত ১৭ সেপ্টেম্বর বুধবার সকাল ৭টায় পটিয়া পৌর সদরের মুন্সেফ বাজার এলাকায় ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম আরজুকে (৩৫) কে অপহরণ করে ১৭ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। অপহরণের পর লোকজন তৎপর হলে অপহরণকারীরা উপজেলার ধলঘাট ইউনিয়নের মুকুটনাইট গ্রামের একটি মাছের প্রজেক্ট এলাকায় ওই ব্যবসায়ীকে ফেলে চলে যায়। পরে থানা পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। অপহরণকারীদের চিনে ফেলায় পরদিন ১৮ সেপ্টেম্বর অপহরণকারী ছাত্রলীগ নেতা ফাহিমের হাতে খুন হন ওমান প্রবাসী মো. মামুন। এর আগে গত ২ সেপ্টেম্বর রাতে উপজেলার দক্ষিণ ভুর্ষির কেঁচিয়াপাড়ায় ছিনতাইকারীর হাতে খুন হন রিকশাচালক মো. শহীদ।
সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা ও পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় সন্ধ্যার পর থেকেই অপরাধীদের দৌরাত্ম্য দেখা যায়। বিশেষ করে বাসা-বাড়ি, মসজিদ, হাসপাতাল, দোকানে চুরি ছাড়াও সিএনজি এবং ব্যাটারি চালিত রিকশা ছিনতাই করা অপরাধীদের মূল টার্গেট। তাছাড়া উপজেলার কেলিশহর, দক্ষিণ ভুর্ষি, হাইদগাঁও, কচুয়ায়, জঙ্গলখাইন, ছনহরা, হাবিলাসদ্বীপ, কোলাগাঁও, শান্তিরহাট, জিরি ছাড়াও পটিয়া বাইপাসের ভাটিখাইন পয়েন্ট, বাকখালী পয়েন্ট, দক্ষিণ ঘাটা পয়েন্ট, আনোয়ারা সড়কের পয়েন্ট, দক্ষিণ ঘাটা সড়কের মুখে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে থাকে।
গত ২৩ আগস্ট মোহাম্মদ সোবহানকে অস্ত্রেরমুখে জিম্মি করে ছিনতাই, ২৪ আগস্ট ভাটিখাইন ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের পাল পাড়ায় দোকান চুরি, একইদিন রাত সাড়ে ১১টায় উপজেলার নাইখাইন গ্রামে রিকশা ছিনতাইকালে চালক মো. রফিককে ছুরিকাঘাত, ২৬ আগস্ট বাইপাসের দক্ষিণঘাটা সংলগ্ন মোড়ে মো. হারুন সওদাগরের দোকানে ঢুকে মালামাল লুট, ৩১ আগস্ট দিন দুপুরে টমটম গাড়ির চালক মো. ফোরকানকে (৪০) অজ্ঞান করে গাড়ি ছিনতাই, ৪ সেপ্টেম্বর রাত ১১টার দিকে পটিয়া বাইপাসে ছিনতাইকারীরা ছুরি ঠেকিয়ে বিকাশ এজেন্টের মো. দেলোয়ারের কাছ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা ছিনতাই, ৬ সেপ্টেম্বর রাতে উপজেলার হাইদগাঁও ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসীর ঘরে দুর্ধর্ষ চুরি, ৯ সেপ্টেম্বর রাতে তিন অপহরণকারীকে উপজেলার শান্তিরহাট এলাকায় গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ, ১১ সেপ্টেম্বর উপজেলার মনসা গোরনখাইন এলাকা থেকে একটি সিএনজি চুরি করে পরে ভিডিও কলে চাঁদা দাবি, ১৩ সেপ্টেম্বর উপজেলার বাদামতল নয়াহাট এলাকা থেকে চোরাই অটোরিকশাসহ জনতা মোহাম্মদ খোরশেদ নামের একজনকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশ সোপর্দ, ১৩ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে উপজেলার ভাটিখাইন গ্রামে মাসুদ ফার্মে ডাকাতদল ভিতরে প্রবেশ করে নৈশপ্রহরীকে মারধর করে নগদ ২ লাখ ৭২ হাজার টাকাসহ বিভিন্ন মালামাল লুট করে। এভাবে প্রতিদিন চলছে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, অপহরণসহ নানা অপরাধ।
উপজেলার ভাটিখাইন গ্রামের সমাজসেবক আশিকুল মোস্তফা তাইফু ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, সন্ধ্যার পর হলেই পটিয়ার বাইপাস অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য হয়। এ সড়কটিতে প্রায়ই চুরি, ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধ হলেও পুলিশ কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না তা জানি না।
অপহরণের শিকার ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম আরজু বলেন, অপহরণকারীরা তাকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ১৭ লাখ টাকা ও পরে ৪ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। তাদের দাবিকৃত টাকা দিতে না পারার কারণে তাকে মারধর করা হয়। অপহরণকারীদের একজনকে চিনে ফেলার কারণে তাকে গুলি করে হত্যার চেষ্টাও করা হয়েছিল। কিন্তু মানুষের তৎপরতার কারণে তিনি প্রাণে বেঁচে ফিরেছেন।
এ বিষয়ে কথা হয় পটিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো. নুরুজ্জামানের সাথে। তিনি বলেন, “পটিয়ার আইনশৃঙ্খলা যেকোনো সময়ের চেয়ে ভালো আছে। পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে পটিয়া থানা নিরলসভাবে কাজ করছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজন অপরাধীকে আটক করা হয়েছে। রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ. সুশীল সমাজ এবং স্থানীয় জনগণের সহযোগিতায় একটি নিরাপদ, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজমুক্ত পটিয়া থানা উপহার দেবো ইনশাআল্লাহ”।
এ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৮ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
২০ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
২৭ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
৩৮ মিনিট আগে