স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার
কক্সবাজারে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ’র (বিজিবি) অভিযানে মানব পাচারকারী চক্রের ৬ সদস্যকে আটক করা হয়েছে। ওই সময় পাচার দলের আরও চার সদস্য পালিয়ে গেছে। শনিবার টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের মিস্ত্রি পাড়ার একটি বাড়িতে এই অভিযান চালানো হয়।
গ্রেপ্তার ছয়জন হলেন, টেকনাফ সাবরাং ইউনিয়নের মিস্ত্রি পাড়ার মোহাম্মদ আখেরের স্ত্রী শামসুন্নাহার (৩৫), উখিয়ার বালুখালী ২০ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মৃত জালালের স্ত্রী হোসনে আরা (৩১), টেকনাফের শালবাগান ২৬ নম্বর ক্যাম্পের মৃত সৈয়দ আকবরের স্ত্রী নুরুন্নিসা (৪৯), বালুখালী ক্যাম্পের আবুল হাসেমের ছেলে মোহাম্মদ ইসমাইল (৫০), উখিয়ার জামতলী ১৫ নম্বর ক্যাম্পের আবু সামাদের ছেলে হারুন (৩৫) ও টেকনাফ শালবাগান ক্যাম্পের সৈয়দ আহমেদের ছেলে ইউসুফ আলী (৪৭)। সবাইকে শাহপরীর দ্বীপের মিস্ত্রি পাড়ার শামসুননাহারের ঘর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় কালু মিয়া (৩৫) ও হাশেম মোল্লা (২৫) নামের দুইজনসহ চারজন পাচারকারী পালিয়ে যায়।
টেকনাফে দায়িত্বরত বিজিবির ২ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, শাহপরীর দ্বীপের মিস্ত্রিপাড়ায় একটি বাড়িতে লুকিয়ে রেখে কয়েকজন বিদেশি নাগরিককে সাগরপথে মিয়ানমার থেকে পাচার করে বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সরিয়ে নেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। গোপন সূত্রে খবর আসার পর শনিবার অভিযান শুরু হয়। বিজিবির অভিযান দলটি মিস্ত্রিপাড়ার প্রবাসী মোহাম্মদ আখেরের স্ত্রী শামসুন্নাহারের বাড়ি ঘেরাও করে। পরে বাড়ির ভেতরে ঢুকে প্লাস্টিকের ছাউনি দেয়া একটি ঘর থেকে বাড়ির মালিক শামসুন্নাহারসহ মানব পাচারকারী চক্রের ৬ জন সদস্যকে আটক করা হয়। মানব পাচার চক্রের ধৃত সদস্যদের স্থানীয় থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থাগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, টেকনাফ ব্যাটেলিয়ান (২ বিজিবি) পরিচালিত এই বিশেষ ও সফল অভিযানটি মাদক ও মানব পাচারের বিরুদ্ধে বিজিবির জিরো টলারেন্স নীতিরই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং মানুষের জীবন রক্ষায় এই ধরনের সাহসী ও কার্যকরী প্রচেষ্টা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
কক্সবাজারে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ’র (বিজিবি) অভিযানে মানব পাচারকারী চক্রের ৬ সদস্যকে আটক করা হয়েছে। ওই সময় পাচার দলের আরও চার সদস্য পালিয়ে গেছে। শনিবার টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের মিস্ত্রি পাড়ার একটি বাড়িতে এই অভিযান চালানো হয়।
গ্রেপ্তার ছয়জন হলেন, টেকনাফ সাবরাং ইউনিয়নের মিস্ত্রি পাড়ার মোহাম্মদ আখেরের স্ত্রী শামসুন্নাহার (৩৫), উখিয়ার বালুখালী ২০ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মৃত জালালের স্ত্রী হোসনে আরা (৩১), টেকনাফের শালবাগান ২৬ নম্বর ক্যাম্পের মৃত সৈয়দ আকবরের স্ত্রী নুরুন্নিসা (৪৯), বালুখালী ক্যাম্পের আবুল হাসেমের ছেলে মোহাম্মদ ইসমাইল (৫০), উখিয়ার জামতলী ১৫ নম্বর ক্যাম্পের আবু সামাদের ছেলে হারুন (৩৫) ও টেকনাফ শালবাগান ক্যাম্পের সৈয়দ আহমেদের ছেলে ইউসুফ আলী (৪৭)। সবাইকে শাহপরীর দ্বীপের মিস্ত্রি পাড়ার শামসুননাহারের ঘর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় কালু মিয়া (৩৫) ও হাশেম মোল্লা (২৫) নামের দুইজনসহ চারজন পাচারকারী পালিয়ে যায়।
টেকনাফে দায়িত্বরত বিজিবির ২ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, শাহপরীর দ্বীপের মিস্ত্রিপাড়ায় একটি বাড়িতে লুকিয়ে রেখে কয়েকজন বিদেশি নাগরিককে সাগরপথে মিয়ানমার থেকে পাচার করে বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সরিয়ে নেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। গোপন সূত্রে খবর আসার পর শনিবার অভিযান শুরু হয়। বিজিবির অভিযান দলটি মিস্ত্রিপাড়ার প্রবাসী মোহাম্মদ আখেরের স্ত্রী শামসুন্নাহারের বাড়ি ঘেরাও করে। পরে বাড়ির ভেতরে ঢুকে প্লাস্টিকের ছাউনি দেয়া একটি ঘর থেকে বাড়ির মালিক শামসুন্নাহারসহ মানব পাচারকারী চক্রের ৬ জন সদস্যকে আটক করা হয়। মানব পাচার চক্রের ধৃত সদস্যদের স্থানীয় থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থাগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, টেকনাফ ব্যাটেলিয়ান (২ বিজিবি) পরিচালিত এই বিশেষ ও সফল অভিযানটি মাদক ও মানব পাচারের বিরুদ্ধে বিজিবির জিরো টলারেন্স নীতিরই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং মানুষের জীবন রক্ষায় এই ধরনের সাহসী ও কার্যকরী প্রচেষ্টা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে