
উপজেলা প্রতিনিধি, ফতুল্লা (নারায়ণগঞ্জ)

আওয়ামী লীগকে প্রতিহত করার কঠোর ঘোষণা দিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে ফতুল্লা থানা বিএনপি। শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় ফতুল্লার ঐতিহাসিক ডিআইটি মাঠে নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল এসে ডিআইটি মাঠে জমায়েত হলে পুরো এলাকা বিএনপি নেতাকর্মীদের স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন থানা বিএনপির সহ-সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সিকদার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন রবিন, যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক আ. খালেক টিপু, শ্রমিক দলের সভাপতি শাহ আলম পাটোয়ারী, কৃষক দলের আহ্বায়ক জুয়েল আরমান, তাঁতী দলের সভাপতি ইউনুস মাস্টার, ফতুল্লা বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক সাগর সিদ্দিকী প্রমুখ। এসময় ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ বিএনপির অঙ্গসংগঠনের কয়েক হাজার নেতাকর্মী সমাবেশস্থলে জড়ো হন।
বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, বিগত ‘ফ্যাসিবাদী’ সরকারের সময়ে ফতুল্লাকে সন্ত্রাসীদের স্বর্গরাজ্যে পরিণত করা হয়েছিল। শামীম ওসমান তার সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে তুলে বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে। চাঁদাবাজি, দখলবাজি, ভয়ভীতি আর হামলা-মামলার মাধ্যমে ফতুল্লার সাধারণ মানুষের জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছিল।
বক্তারা আরও বলেন, “আজকে সেই সন্ত্রাসী গোষ্ঠী পালিয়ে বেড়াচ্ছে, অথচ বিএনপির নেতাকর্মীরা এখানেই অটল থেকে লড়াই করে যাচ্ছে। এই ফতুল্লায় কেউ অঘটন ঘটানোর দুঃসাহস দেখালে আওয়ামী লীগের একজন কর্মীকেও ছাড় দেয়া হবে না।”
সমাবেশ শেষে একটি বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ডিআইটি মাঠ থেকে শুরু হয়ে ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ পুরাতন সড়কের পঞ্চবটি মোড় প্রদক্ষিণ করে। মিছিলটি পুনরায় ফতুল্লায় এসে শেষ হয়। মিছিলজুড়ে আওয়ামী লীগ বিরোধী নানা স্লোগান দেয়া হয়। মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি প্রতিহতের সংকল্প ব্যক্ত করেন।
এ বিক্ষোভ মিছিলকে কেন্দ্র করে এলাকাজুড়ে সাধারণ মানুষের কৌতূহল ও উৎসুক ভিড় দেখা যায়। ফতুল্লা থানা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াদ মো. চৌধুরীর নিদর্শনায় এই বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করা হয়। বিগত দিনেও ফতুল্লা থানা বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা রিয়াদ মো. চৌধুরীর নেতৃত্বে সংগঠিত থেকে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ছিল।

আওয়ামী লীগকে প্রতিহত করার কঠোর ঘোষণা দিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে ফতুল্লা থানা বিএনপি। শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় ফতুল্লার ঐতিহাসিক ডিআইটি মাঠে নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল এসে ডিআইটি মাঠে জমায়েত হলে পুরো এলাকা বিএনপি নেতাকর্মীদের স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন থানা বিএনপির সহ-সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সিকদার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন রবিন, যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক আ. খালেক টিপু, শ্রমিক দলের সভাপতি শাহ আলম পাটোয়ারী, কৃষক দলের আহ্বায়ক জুয়েল আরমান, তাঁতী দলের সভাপতি ইউনুস মাস্টার, ফতুল্লা বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক সাগর সিদ্দিকী প্রমুখ। এসময় ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ বিএনপির অঙ্গসংগঠনের কয়েক হাজার নেতাকর্মী সমাবেশস্থলে জড়ো হন।
বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, বিগত ‘ফ্যাসিবাদী’ সরকারের সময়ে ফতুল্লাকে সন্ত্রাসীদের স্বর্গরাজ্যে পরিণত করা হয়েছিল। শামীম ওসমান তার সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে তুলে বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে। চাঁদাবাজি, দখলবাজি, ভয়ভীতি আর হামলা-মামলার মাধ্যমে ফতুল্লার সাধারণ মানুষের জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছিল।
বক্তারা আরও বলেন, “আজকে সেই সন্ত্রাসী গোষ্ঠী পালিয়ে বেড়াচ্ছে, অথচ বিএনপির নেতাকর্মীরা এখানেই অটল থেকে লড়াই করে যাচ্ছে। এই ফতুল্লায় কেউ অঘটন ঘটানোর দুঃসাহস দেখালে আওয়ামী লীগের একজন কর্মীকেও ছাড় দেয়া হবে না।”
সমাবেশ শেষে একটি বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ডিআইটি মাঠ থেকে শুরু হয়ে ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ পুরাতন সড়কের পঞ্চবটি মোড় প্রদক্ষিণ করে। মিছিলটি পুনরায় ফতুল্লায় এসে শেষ হয়। মিছিলজুড়ে আওয়ামী লীগ বিরোধী নানা স্লোগান দেয়া হয়। মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি প্রতিহতের সংকল্প ব্যক্ত করেন।
এ বিক্ষোভ মিছিলকে কেন্দ্র করে এলাকাজুড়ে সাধারণ মানুষের কৌতূহল ও উৎসুক ভিড় দেখা যায়। ফতুল্লা থানা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াদ মো. চৌধুরীর নিদর্শনায় এই বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করা হয়। বিগত দিনেও ফতুল্লা থানা বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা রিয়াদ মো. চৌধুরীর নেতৃত্বে সংগঠিত থেকে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ছিল।

চিকিৎসকরা বলছেন, ধারালো ও চোখা অস্ত্রের আঘাতে তাওসিফ রহমানের (১৬) শরীরের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ রক্তনালি কেটে গেছে। এতে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়েছে। এতেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে তারা প্রাথমিকভাবে মনে করছেন।
২ ঘণ্টা আগে
৬ নভেম্বর স্বামী জসিম উদ্দিন তাকে ঘোরার কথা বলে বাবার বাড়ি থেকে নিয়ে যায়। এরপর থেকেই রহিমা নিখোঁজ ছিলেন। সাত দিন পর খালে তার লাশ পাওয়া গেলেও জসিম উদ্দিন এখনো নিখোঁজ।
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকার জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামের ভিতর থেকে উদ্ধার করা খণ্ডিত লাশের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। নিহত ব্যক্তির নাম আশরাফুল হক (৩৫)। তিনি রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার ১১নং গোপালপুর ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামের আব্দুর রশীদের ছেলে। এদিকে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় অভিযোগের তীর গোপালপুর এলাকার তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু জরেজ আলীর দিক
৩ ঘণ্টা আগে
২০২২ সালের ২৩ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্ট এক রায়ে প্রস্তাবিত এলাকার একটি বড় অংশকে দেবোত্তর সম্পত্তি হিসেবে চূড়ান্ত ঘোষণা দেন। রায়ে বলা হয়, ১৯২০ সালের একটি রেজিস্ট্রিকৃত বিক্রয় দলিলের মাধ্যমে সম্পত্তিটি চার বিগ্রহের (দেবতা) নামে হস্তান্তর করা হয়েছিল। আদালত বলে, দেবতার পক্ষে তার সেবায়েত হরলাল রায় মূল
৪ ঘণ্টা আগে