জেলা প্রতিনিধি, মাদারীপুর
প্রস্তাবিত ফরিদপুর বিভাগের সঙ্গে মাদারীপুর জেলাকে অন্তর্ভুক্ত না করার দাবিতে অনড় জেলার নাগরিক সমাজ। ঢাকা বিভাগে থাকার দাবিতে জেলার অরাজনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষ বৃহৎ আন্দোলনের প্রস্তুতিও নিচ্ছেন। ফরিদপুর বিভাগে অন্তর্ভুক্ত না হওয়ার দাবিতে বৃহস্পতিবার রাতে পৌর কমিউনিটি সেন্টারে জেলার সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণে উন্মুক্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় জানানো হয়, কয়েকদিনের মধ্যে নিকার বৈঠকে নতুন বিভাগের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসতে পারে। এর আগে দাবি আদায়ে ধারাবাহিক কর্মসূচি হিসেবে উন্মুক্ত আলোচনা, সংবাদ সম্মেলন, বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন, গণসংযোগ, সংহতি সমাবেশ, কর্মবিরতি ও গণসমাবেশ আয়োজন করা হবে।
বক্তারা বলেন, ভৌগোলিক অবস্থান ও যোগাযোগব্যবস্থার দিক থেকে মাদারীপুর জেলা ফরিদপুরের বিপরীতে অবস্থিত। অপরদিকে রাজধানী ঢাকার নিকটবর্তী হওয়ায় এখানকার মানুষ দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা বিভাগের সঙ্গেই প্রশাসনিকভাবে থাকতে চায়। ফরিদপুর বিভাগে অন্তর্ভুক্ত করা হলে সাধারণ মানুষকে প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডে নানা ভোগান্তির শিকার হতে হবে বলে তারা মনে করেন।
উন্মুক্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন মানবাধিকার কর্মী ইব্রাহিম মিয়া, ক্রীড়াবিদ আমীর বাবু, সমাজকর্মী মহিউদ্দিন ফারুকী, সনাকের সহ-সভাপতি এনায়েত হোসেন নান্নু, জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান ফুকু, উন্নয়নকর্মী বায়েজিদ মিয়া, এনসিপি নেতা হাসিবুল্লাহ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা নেয়ামত উল্লাহ, আসাদুজ্জামান সাইফ, সাংবাদিক এসএম আরাফাত শরীফ, সাগর হোসেন তামিম প্রমুখ।
সভায় আয়োজক কমিটির অন্যতম সদস্য ইব্রাহিম মিয়া বলেন, ২০১৫ সালে ফরিদপুর বিভাগ ঘোষণার উদ্যোগ নিলে মাদারীপুরে ব্যাপক আন্দোলন হয়। পরে ২০২২ সালে ‘পদ্মা বিভাগ’ নামে প্রস্তাব এলেও তা নিকার বৈঠকে অনুমোদন না পাওয়ায় বাস্তবায়িত হয়নি। সম্প্রতি ৮ সেপ্টেম্বর প্রি-নিকার বৈঠকে ফরিদপুর ও কুমিল্লাকে নতুন বিভাগ করার বিষয়ে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে মাদারীপুরে আন্দোলন করা হবে। আগামীতে জেলার বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন এবং জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্মারকলিপি প্রদানও করা হবে।
প্রস্তাবিত ফরিদপুর বিভাগের সঙ্গে মাদারীপুর জেলাকে অন্তর্ভুক্ত না করার দাবিতে অনড় জেলার নাগরিক সমাজ। ঢাকা বিভাগে থাকার দাবিতে জেলার অরাজনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষ বৃহৎ আন্দোলনের প্রস্তুতিও নিচ্ছেন। ফরিদপুর বিভাগে অন্তর্ভুক্ত না হওয়ার দাবিতে বৃহস্পতিবার রাতে পৌর কমিউনিটি সেন্টারে জেলার সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণে উন্মুক্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় জানানো হয়, কয়েকদিনের মধ্যে নিকার বৈঠকে নতুন বিভাগের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসতে পারে। এর আগে দাবি আদায়ে ধারাবাহিক কর্মসূচি হিসেবে উন্মুক্ত আলোচনা, সংবাদ সম্মেলন, বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন, গণসংযোগ, সংহতি সমাবেশ, কর্মবিরতি ও গণসমাবেশ আয়োজন করা হবে।
বক্তারা বলেন, ভৌগোলিক অবস্থান ও যোগাযোগব্যবস্থার দিক থেকে মাদারীপুর জেলা ফরিদপুরের বিপরীতে অবস্থিত। অপরদিকে রাজধানী ঢাকার নিকটবর্তী হওয়ায় এখানকার মানুষ দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা বিভাগের সঙ্গেই প্রশাসনিকভাবে থাকতে চায়। ফরিদপুর বিভাগে অন্তর্ভুক্ত করা হলে সাধারণ মানুষকে প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডে নানা ভোগান্তির শিকার হতে হবে বলে তারা মনে করেন।
উন্মুক্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন মানবাধিকার কর্মী ইব্রাহিম মিয়া, ক্রীড়াবিদ আমীর বাবু, সমাজকর্মী মহিউদ্দিন ফারুকী, সনাকের সহ-সভাপতি এনায়েত হোসেন নান্নু, জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান ফুকু, উন্নয়নকর্মী বায়েজিদ মিয়া, এনসিপি নেতা হাসিবুল্লাহ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা নেয়ামত উল্লাহ, আসাদুজ্জামান সাইফ, সাংবাদিক এসএম আরাফাত শরীফ, সাগর হোসেন তামিম প্রমুখ।
সভায় আয়োজক কমিটির অন্যতম সদস্য ইব্রাহিম মিয়া বলেন, ২০১৫ সালে ফরিদপুর বিভাগ ঘোষণার উদ্যোগ নিলে মাদারীপুরে ব্যাপক আন্দোলন হয়। পরে ২০২২ সালে ‘পদ্মা বিভাগ’ নামে প্রস্তাব এলেও তা নিকার বৈঠকে অনুমোদন না পাওয়ায় বাস্তবায়িত হয়নি। সম্প্রতি ৮ সেপ্টেম্বর প্রি-নিকার বৈঠকে ফরিদপুর ও কুমিল্লাকে নতুন বিভাগ করার বিষয়ে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে মাদারীপুরে আন্দোলন করা হবে। আগামীতে জেলার বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন এবং জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্মারকলিপি প্রদানও করা হবে।
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
২ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
২ ঘণ্টা আগে